পাতা:ঢাকার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

పys ঢাকার ইতিহাস । [ ২য় খণ্ড ইনি সৰ্ব্ববিষয়ে শুভফল প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। অঙ্গ বঙ্গ কলিঙ্গাদি অশেষ জনপদে তাহার অদ্ভুত কৰ্ম্মকাহিনী বিঘোষিত। ইহার কৰ্ম্ম সকল ধৰ্ম্মামুগত, কীৰ্ত্তিকলাপ দিগ দিগাস্তরে বিস্তৃত হইয়াছিল। পরম দয়ালু এই নরপতি ব্রাহ্মণদিগকে ভূসম্পত্তি দান করিয়া অশেষ পুণ্য সঞ্চয় করিয়াছিলেন।” প্রাচ্যবিদ্যামহার্ণব ঐযুক্ত নগেন্দ্ৰ নাথ বন্ধ লিখিয়াছেন (১),— “ভুবনেশ্বরের অনন্ত বামদেবের মন্দিরে বাচস্পতি মিশ্র রচিত ভবদেব ভট্টের কুল-প্রশস্তি উৎকীর্ণ রহিয়াছে, তাহাতে ৰঙ্গাধিপ হরিবর্মদেব *ধৰ্ম্মবিজয়ী” বলিয়াই অভিহিত হইয়াছেন। তিনি যে ধৰ্ম্ম রক্ষার জন্ত অস্ত্ৰধারণ করিয়াছিলেন এবং বৈদিক বিদ্বেষী জৈন ও বৌদ্ধধৰ্ম্ম সম্প্রদায়কে পরাজয় করিয়াছিলেন, তাহ ভবভূমিবার্তা হইতেই প্রমাণিত হইয়াছে। হরিবর্ণ অস্ত্রবলে এবং ভবদেব শাস্ত্রীয় যুক্তিবলে তাহাদিগকে পরাজিত করিয়াছিলেন। হরিবর্শ্ব দেবের সময়ে দক্ষিণাপথ হইতে জৈন বৌদ্ধারি আক্রমণ চলিতেছিল। হরিবর্মদেবের হস্তে র্তাহারা পরাজিত হন। খুব সম্ভব এই সময়েই হরিবর্শ্ব কলিঙ্গ পৰ্য্যস্ত অধিকার করেন এবং ভুবনেশ্বর ক্ষেত্রে ১০৮টা দেবমন্দির নির্মাণ করিয়া অক্ষয় কীৰ্ত্তি রক্ষা করিয়াছিলেন”। তাম্রশাসনাদির প্রমাণে কবিশেখরের উক্তি সমর্থিত হইয়াছে দেখিয়া মনে হয়, রামপাল হইতে যে স্বপ্রশস্ত রাস্ত সোজা পশ্চিম দিকে চলিয়া গিয়াছে, তাহাই হরিবর্ধার নিৰ্ম্মিত রাস্তা। হরিবর্ণার তাম্রশাসন হইতে জানা যায়।– (ক) মহারাজাধিরাজ জ্যোতিবৰ্ম্ম-পাদানুধ্যাত পরম বৈষ্ণব পরমেশ্বর পরমভট্টারক মহারাজাধিরাজ শ্ৰীহরিবর্মদেব বিক্রমপুর সমাবাসিত ঐষজর স্কন্ধাবার হইতে এই তাম্রশাসন প্রদান করেন। (s) दाजद्र ब्राउँौद्र इठिशन ब्राखछको७ २४०, २४* श्रृंहे।