পাতা:ঢাকার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/৫৫০

8ᎽᏬ ঢাকার ইতিহাস । [ २ग्न थ७ নরপতির জাপ্রয়ে শ্রমণ সংখ্যা ক্রমশঃ বৰ্দ্ধিত হইয়। চতুঃসহশ্রে পরিণত হইয়াছিল, এবং প্রাচীন স্থবীর মতাবলম্বী শ্রমণগণ মহাযান-পন্থী হইয়াছিল। পরিত্রাজক ইৎসিং হরিকেল বা বঙ্গে এক বৎসর অবস্থান করিয়াছিলেন। এই সময়ে হরিকেল একটি প্রসিদ্ধ বৌদ্ধতীর্থ বলিয়া পরিচিত ছিল। হরিকেলের শিললোকনাথ খৃষ্টিয় দ্বাদশ শতাব্দীতেও জনসাধারণের হৃদয়ে এরূপ প্রভাব বিস্তার করিয়াছিলেন যে, বহু বৌদ্ধ গ্রন্থাদিতে র্তাহার চিত্র অঙ্কিত থাকিত। পণ্ডিত ফুসের গ্রন্থে এরূপ একখানি চিত্র পরিলক্ষিত হইয়া থাকে। আসরক্ষপুরের তাম্রশাসনদ্বয় হইতে নবম শতাব্দীতে প্রান্থভুত ভগবান বুদ্ধদেবের পরম ভক্তিমান উপাসক বঙ্গাধিপতি খড়গরাজ গণের বিবরণ জানা গিয়াছে। তাম্রশাসনের সহিত প্রাপ্ত একটি চৈত্য কলিকাতার যাদুকরে রক্ষিত আছে। এই চৈত্যটি ত্রিস্তর বিশিষ্ট পিরামিডের অনুকরণে নিৰ্ম্মিত এবং আতপত্রাচ্ছাদিত ছিল । ইহার শীর্ষদেশের চতুর্দিকে ধ্যানী বুদ্ধমূৰ্ত্তি চতুষ্টয়, তন্নিয়ে অপর চারিটি বুদ্ধমূৰ্ত্তি এবং পাদদেশের প্রত্যেক দিকে তিনটি করিয়া দ্বাদশটি মুদ্রাসন সংবদ্ধ বুদ্ধমূৰ্ত্তি খোদিত আছে। আসরফপুরের উভয় তাম্রশাসনের প্রারম্ভেই “অবিস্তাহতি হেতু ভুত, সংলার মহামুরাশি সংতীর্ণ, ভগবান মুনীজের” এবং “অমুসান্ধকার দূরীকরণে সমৰ্থ বৈনায়িকদিগের বিবেক বুদ্ধির উন্মেষকারী ভাষ্কর প্রতিম জিনের তেজোময় বাক্যাবলীর" জয় ঘোষণা করা হইয়াছে। উভয় তাম্রশাসনই পরম সৌগতোপাসকপুরোদাস কর্তৃক উৎকীর্ণ। খ্যাবংশের প্রতিষ্ঠাত প্রীমৎ খঙ্গোন্ধম, “সৰ্ব্বলোক বশ্য ত্ৰৈলোক্য-খ্যাত-কীৰ্ত্তি ভগবান স্বগত এবং তৎপ্রতিষ্ঠিত *ाख, छद-दिउद-cख्बकांग्रैौ, cषांशैभरनब्र cरां★शश षट्स” ५द१ ठौद्र “অপ্রমেয় ৰিবিৰ গুণ সম্পন্ন সংঘের পরম ভক্তিমান উপাসক ছিলেন।