পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

❖ፃ8 छांकांद्र हेठिशन । [*व थे: মতে কলিদার কার্য্য কৱিত। মোসলমান রমণীকুল মধ্যেই ইহার প্রচলন অত্যন্ত বেশী ছিল। সন্ধান্ত বংশীয় পুরমহিলাগণও এই কাৰ্য্য -ৰূর হেয় মনে করিতেন না; বরং ইহাতে বিশেষ দক্ষতা ও কাৰ্য্যতৎপরতা প্রদর্শন করিতে না পারিলে সকলের নিকটে উপহুসনীয় হইতেন । এইরূপে এক্ষণেও ঢাকার প্রায় প্রত্যেক স্ত্রীলোকই মাসিক । ਗੋਂ হইতে ৮ টাকা পৰ্যন্ত উপার্জন করিয়া থাকে। কসিদার নক্সা গুলি পারস্ত দেশীয় জনগণের অভিরুচি অনুসারেই জঙ্কিত হয়। তুরস্ক রাজ্যের অবনতির সঙ্গে সঙ্গে ঢাকার কসিদা বন্ধের ও আদর কমিয়া আসিতেছে। এক্ষণে তথাকার প্রধান সৈনিক পুরুষ গণই কেবল মাত্র কমিদার শিরস্ত্রাণ ব্যবহার করিবার অধিকাৰী। কিন্তু পূৰ্ব্বে সমুদয় সৈনিক গণকেই ইং ব্যবহার করিতে হইত। কসি বস্ত্র সরবরাহ করিবার জন্ত পূৰ্ব্বে ওস্তাগর” ও “ওস্তানী” গুণ মহাজনদিগের সহিত চুক্তি করিত। যে নমুনার “বুট” বা কারুকার্য্য করিতে হইবে পূৰ্ব্বেই তাহার একটা আদর্শ “চিপিগর”গণ সন্নিধানে প্রেরণ করিবার রীতি ছিল। কতিপয় বৎসর অতিবাহিত হইল মহম্মদ আলি পাশা ইজিপ্ত দেশে কাসদার কার্ষ্য প্রবর্তন করিবার জন্ত ঢাকা হইতে অনেক তসর তথায় পঠাইয়াছিলেন, কিন্তু উচ্চম বার্থ হওয়ায় তিনি ঐ সমুদয় বস্তু খণ্ড ঢাকাতে পুন: প্রেরণ করেন। ১৮৪৩ খৃঃ অব্দে ১২০ ০০০ খণ্ড কসিদ বস্ত্র এখান হইতে বিভিন্ন প্রদেশে রপ্তানি হইয়াছিল বলিয়া জানা যায়। ১৮৯৫ সনে ৯০০০০\ টাকার কসিদা বস্ত্র বিক্রীত হইয়াছিল। ১৮৯৬ সনে কেবল মাত্র আরব দেশেই ২৫•••• টাকার বস্ত্র রপ্তানি হইয়াছিল।