১২শ জঃ ] শিল্প। ‰ክምዓ নিযুক্ত হন। ফলে দেশীয় গোমস্তাগণের অব্যাহত ক্ষমতা সুচিত झझेल । ১৮•• খৃঃ অব্দে ঢাকার রেসিডেন্ট লিখিয়াছেন “জাড়ংএর গোমস্তাগণের প্রতি আদেশ প্রদান করা হইয়াছিল যে, নূতন চুক্তিপত্র লিখিত হইবার পূৰ্ব্বে তত্ত্ববায়ুগণ সম্পর্কিত সমৃদয় ব্যবস্থা তাহাদিগের সমক্ষে পঠিত হইবে ; উহার যে পরিমাণ বস্ত্র প্রত্যেকে স্বতন্ত্রভাবে যোগাইতে সক্ষম হইবে, তজ্জন্য গ্রত্যেকেই ব্যক্তিগতভাবে চুক্তিনাম লিথিয় দিবে”। বৎসরান্তে একবার করিয়া তন্তবায়গণের হিসাব নিকাশ করা হইত। চলিত হিসাব ঠিক রাখিবার জন্য উহাদিগের প্রত্যেকের নিকটেই একখানা করিয়া হাতচিঠ থাকিত। ১৮১৭ পুঃ অস্থ পৰ্য্যন্তই এই ব্যবস্থানুযায়ী সমুদয় কাৰ্য্য চলিয়াছিল; ঐ সনেট ঢাকাস্থ কোম্পানীর কুঠার বিলোপ সাধন হয়। নবাবী আমলে বস্ত্রব্যবসায়ের প্রসারতী—১৭৫৩ খৃঃ অঃ ২৮e•••• টাকার বস্ত্র বিক্রীত হইয়াছিল। ঢাকার কমার্সিয়েল রেসিডেন্ট ১৮•• খৃঃ অন্ধে যে ইগর একটা তালিকা প্রদান করিয়াছেন তাঙ্গ নিয়ে উদ্ধৃত করাগেল। দিল্লীর বাদশাহের জন্ত । সাদা ও বুটাদার মসলিন এবং রৌপ্য খচিত বস্ত্র-১••••• (আর্কটমুদ্র) মুর্শিদাবাদের নবাবের জন্ত। নবাব এবং তদীয় দরবারস্থ আমীর ওমরাহবর্গের জন্য নানাবিধ বস্ত্র- so به ۰۰ ه هم y জগৎশেঠের জন্ত । স্বস্ব নােটা নানাবি RR) ةRTrHasچ (-« »... . . .
পাতা:ঢাকার ইতিহাস প্রথম খণ্ড.djvu/২৪৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।