পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাৰ্ত্তিঞ্চ ১৭as ও কথার অব দেখিয়াই তাহা বুঝিতে পারা যায়। আর আমারদের সমুদায় বাক্য ও जबूलोन्न काएशी अरे क्लङखडाङ्ग उद थबाश्ठि হইলে আমাদের মুখে একটী অনিৰ্বচনীয় জ্যোতি প্রকাশিত হয়, আমাদের কণ্ঠ হইতে উপকারির প্রশংসা দ্বনি উৎসাহের সহিত উত্থিত হইতে থাকে । আমাদের যথার্থ কৃতজ্ঞতার ভাব উদয় হষ্টলে অবশ্যই আমাদের মনে এক প্রকার প্রসন্নতা—এক প্রকার সন্থোম বিরাজ করিতে থাকে ঈশ্বরের প্রতি কৃতজ্ঞতা অন্য প্রকার । আমাদের হৃদয় ঈশ্বরের করুণ। রসে অাদ্র হইলে আমাদের মন হইতে স্বভাবত যে ভাব উথিত হয়, মুখ হইতে তেই উহার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ পায় । "যখন কোন সুগন্ধি পুষ্প হন্তে করিয়া মনের উপদেশ SSS க. _ _ _ _ নিশ্চয়, স্মরণ, গর্ব, অহঙ্কার ও বিবেচনা প্রভৃতি এই অন্তঃকরণের বিষয় এবং প্রীতি, শ্রদ্ধা, দয়া, ন্যায় ও তর্ক প্রভৃতি বৃত্তি সমুनाज्ञ ऐझांद्र चांञ्चन्न । छत्रून्नांनि बांश झेडिझन्न দ্বারা যে সকল বিষয় উপলব্ধি হয়, বুদ্ধি দ্বারা তাহা আলোচিত না হইলে ভৰিষয়ে উপকারীর প্রতি । সুক্ষ"নুহূক্ষ জ্ঞান হয় না এবং বুদ্ধিকে যতই মৃক্ষ বিষয়ের অনুশীলনে প্রবৃত্ত কর। যায়, ততই তাহ মাজিত ও পরিবর্দ্ধিত हशे८ङ थांटक । अङ७व श्क्रांनूश्क्रा दिश्छि কার্য্যে এই বুদ্ধিকে নিয়োজিত করিয়া তাঙ্কাকে মার্জিত করিবেক । বাক্য ও ব্যবহারে শরল স্কষ্টবেক । শরলতা মনুষ্যের একটী অলঙ্কর বিশেষ । স্বভাবত যে সকল বাক্য নিঃসৃত হয়, তা - , করিয়া কখনই কেহ অসুখী চয় না, সুতরাং সহিত তাহার স্রষ্টার নাম উচ্চারণ করা । যায়, তখনি আমাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হয়। उिमि धूङ इ८ख श्रांभानिशंtद ८ग नदल আনন্দ বিতরণ করিতেছেন, তাহার জন্য তাইকে ধন্যবাদের সহিত বার বার নমস্কার করিলেই আমারদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয় ।" এই প্রকার কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ভাব অভ্যাস হইলে সৰ্ব্বদা মনে এক প্রকার নিরতিশয় আনন্দের উদয় হইতে থাকে । বুদ্ধিকে মার্জিত করিবেক । বুদ্ধিকে মার্জিত করিবার নিমিত্তে তাহার স্বৰূপ জানা আবশ্যক, অতএব যেমন বহির্বিষয়ের কার্য্য সাধন জন্য চকুরাদি ইন্দ্রিয়গণকে বাহ করণ বলা যায়, সেই ৰূপ অত্যন্তরে কার্যf করিবার নিমিত্তে মনকে অন্তঃকরণ বলে । दूकि बै भदबद्रशे ७की अदह विप्लष । যেমন চক্ষুয়াদি বাহকরণ সকল জড় পদার্থ, অন্তঃকরণ সেৰূপ নহে, ইহা চেতন পদাৰ্থ । रेश नष्ट्रगांग्न लांब कांटर्षींद्र कांब्र१ । नश्लङ्ग, i শরলের সহিত ব্যবহার করিয়া বা অলপ শরলের প্রতি সকলেই সন্তুষ্ট থাকে। অতএব এই সকল সাধন দ্বারাই ইংলোকে কীৰ্ত্তি লাভ হয় এবং অনর্থ সাধন কার্য্যে নিলিপ্ত থাকিয়া পরম সুখে কাল যাপন করিতে পার! যায় । হে সৰ্বজ্ঞ পরমেশ্বর । তুমি আমার হৃদয়ের ভাব সকল নিয়তই দর্শন করিচেছ, অতএব আমি যেন কোন কালে তোমার অপ্রিয় কার্য্য সাধনে প্রবৃত্ত হইয়া জীবনকে বিফল না করি এবং সাংসারিক কার্য্য সাধন কালে যেন তোমাকে বিস্মৃত না হই । আমার মন বিষয় ব্যাপারে ব্যাপৃত হইয়া কিছুমাত্র বিরুত হইলে যেন তোমার জ্যোতি তাহাতে প্রতিভাত হইয়া তাহাকে সচেতন করিয়া দেয়, এই আমার প্রার্থনা । হে জগদীশ্বর। তুমি আমার এই প্রার্থনা পূর্ণ কর। ওঁ একমেৰাদ্বিতীয়ং