ख्रि&ंश्fग्रं *१*b তড়িৎ বিষয়ক জ্ঞান Sశి పె যে জনসমাজের বিস্তর উপকার সাধনের স্থির করিয়া রাখিয়াছেন, তত্ত্বাবতের উপর চেষ্টা পাইয়াছেন, তাহা এই কয়েকটি বি নির্ভর করিয়াই আমাদিগকে প্রস্তাবিত ধান দ্বারাই স্পষ্ট প্রকাশিত হইতেছে। ! অনুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইতে হইতেছে । যখন পণ্ডিতেরা বিধান করিয়া গিয়াছেন যে, (১) দেব মন্দিরাদি নিৰ্ম্মাণ করিয়া তাহার উপরি ভাগে, তাম্র, লৌহ বা পিত্তল নিৰ্ম্মিত ত্রিশূল বা চক্র স্থাপন করিবে । (২) উপাসনা করিবার সময়ে (শ্রেষ্ঠ কপে) রেশম বস্ত্র পরিধান, কম্বল বা গালিচার আসনে উপবেশন এবং সম্মুখে জল পূর্ণ পাত্র স্থাপন, এই কয়েকটি ব্যাপার করিবেই করিবে । (৩) শয়নের সময়ে কখনই উত্তর দিকে মস্তক স্থাপন করিবে না । অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ার সময়ে উত্তর দিকেই মস্তক স্থাপন করিবে এবং পাদদ্বয় একটি জলপূর্ণ গৰ্বে নিমগ্ন করিয়া রাখিবে । (৪) স্বর্ণ রৌপ্যাদি নিৰ্ম্মিত মাদুলি বিশেষ বিশেষ সামগ্রী দ্বারা পূর্ণ করিয়া, রোগ স্থানে ধারণ করিলে রোগের প্রতিকার হইতে পারে, অতএব প্রয়োজন হইলে তাকা ও করিবে । (৫) ভোজনের সময়ে আদ্রপদে উপ- | বেশন করিবে এবং এক পদ বা পদদ্বয় দ্বারা ভূমিকে স্পর্শ করিবে"। যে কয়েকটি বিধান উল্লিখিত হইল, তড়িৎ-শাস্ত্রের সাহায্য ব্যতিরেকে তাহাদিগের একটিরও মৰ্ম্ম অবগত হওয়া যায় না । অতএব ইউরোপীয়েরা প্রত্যক্ষ পরীক্ষাদি স্বারা তড়িৎ-বিদ্যা সম্বন্ধে যে সমুদায় সিদ্ধান্ত
- बथम बाबझांज़ ब्रांज्ञ1 जकटल हे ठेऊ बिशांम दgलि ब्र अखिङ्ग श्रदशंड ड्ञां८झम, डथम ८श cश শান্ত্রের ষে যে স্থানে ঐসকল বিযয় লিখিত অাছে, তাছা অনর্থক উদ্ধৃত করিয়া স্থান পূর্ণ করা অনাবশ্যক বিবেচনায় তাহাতে ক্ষণস্ত হওয়া গেল ।
আমরা নানা কারণে স্বয়ং অস্ত্রাদি নিৰ্ম্মাণ করিতে পারিতেছি না, তখন বোধ হয় কেহই আমাদিগকে বিদেশীয় অস্ত্রের সাহায্যে আপনাদিগের বদ্ধ বাসগৃহের দ্বার ভেদ করিতে বাধা প্রদান করিবেন না । অতএব আমাদিগের মধ্যে র্যাহারা ইউরোপীয় তড়িৎ-বিদ্যায় তাদৃশ মনঃসমাধান করিতে অবকাশ প্রাপ্ত হয়েন নাই, ঠাহদিগের বোধ সৌকর্য্যার্থে আমরা প্রথমে তাহার কয়েকটি মূলতত্ত্বের উল্লেখ করিতেছি, ইsার পর সেই গুলির সাহায্যে উপর্ম, ব্রু বিধান কয়েকটির মধ্য একটি লষ্টম তা হয়ে সমালোচনে প্রবৃত্ত্ব 零ジ、す gs झझेद । (১) যে শক্তি প্ৰন্তেক ভৌতিক পদর্থের সচিত ওতপ্রোন্ত ভাবে অবস্থিতি করিতেছে এবং যে শক্তি কখন স্থির ভাব fr | ኳ কখন চঞ্চল ভাব ধারণ করিয়া আকাশে বিদ্যুৎ ও তারে সংবাদ প্রকাশ করিতেছে, ! डाहांल्लझे मांभ डक्लि९ ।। (২) তড়িৎ দুই প্রকার,—পুরুষাকার ও স্ত্র্যাকার। ইউরোপীয়েরা ঐ দুই প্রকারকে পজিটিৰ ও নেগেটি নামে কহিয়া থাকেন। র্তাহাদিগের দেশে যখন"তড়িৎ একই প্রকার, ছুই প্রকার নহে" বলিয়া সিদ্ধান্তিত হইয়াছিল, তখনই ঐ নামস্বয় রচিত হয়। অধুনা, যদিও ঐ দেশীয় পণ্ডিতেরাই আবার প্রমাণ প্রদর্শন পূর্বক দুই প্রকার তড়িতের অস্তিত্ব স্বীকার করিয়া থাকেন, তথাচ উক্ত অর্থ শূন্য সজ্ঞাদ্বয় যে কি কারণে পরিবর্ত করিতেছেন না, তাহা বুঝিতে পারা যায় না । নিরর্থকতার প্রতি অনুরাগ প্রকাশ করা অন্যায় বোধে আমরা উক্ত সজ্ঞাদ্ধয়
