পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ ১৭ag কেন,তাহাতে শরীরের যোগ—শরীরের সাহায্য থাকিবেই থাকিবে । অধুনাতন পণ্ডিতেরা স্থির করিয়াছেন যে মস্তিষ্কের সাহায্যেই মনের সমুদায় কাৰ্য্য নিৰ্বাহিত হয়। শরীরের অন্যান্য অঙ্গ যে ৰূপ কিছু কাল কাৰ্য্য করিলেই অবসন্ন হইয়া পড়ে, মস্তিষ্কও সেই ৰূপ মনের সাহায্যার্থে কিছু কাল কাৰ্য্য করিলে ऊरद्नन्न शप्त । व्यांदांज़ ख्यब्रांना ठार नम्र अन्न যে ৰূপ বল বিস্থিত লা কইলে তাহা দ্বারা কোন কাৰ্য্যই সুচাৰুৰূপে নিৰ্বাচিত হয় না, তদ্রুপ অবসন্ন মস্তিষ্কে ও বলাধান না হইলে তাহা দ্বার: কোন প্রকার মানসিক কার্য্য সুন্দরন্ধপে নিম্পাদিত হইতে পারে না । তড়িৎ-বিষয়ক জ্ঞান মনুষ্য প্রভৃতি যাবতীয় জীবের শরীরেই ! সৰ্ব সময়ে কিয়ৎ পরিমাণ মুক্ত তড়িৎ বিদf- | মান থাকে। " বিবিধ রাসায়নিক প্রক্রিয়া তততে উদ্ভূত হয় এবং শরীরে অবস্থিতি করিয়া নান| প্রকার কার্য্য সাধন করে । ঐ তড়িৎ চফ্টতেই শরীরস্থ স্নায়ুমণ্ডল বল প্রাপ্ত হয় এবং সেই বল দ্বারাই শরীরের ও মনের সমুদায় কার্য প্রকাশিত ইয়া থাকে । পরীক্ষা দ্বারা প্রতীত হইয়াছে যে, শরীরে তড়িতের পরিমাণ অম্প হইলে স্নায়ু মণ্ডল ক্ষীণ হইয়া পড়ে ; সুতরাং তখন তাহা দ্বারা কোন গুরুতর কার্য্য সাধন করা যায় না । আবার তড়িতের পরিমাণ অধিক হইলে স্নায়ুমণ্ডল বলিষ্ঠ হইয়া উঠে । তখন তাছা দ্বারা বিস্তর বলসাধ্য কাৰ্য্য সাধন করা যাইতে পারে । কিন্তু কোন স্থূক্ষ কাৰ্য্য সম্পাদন করিতে झझेहल স্বায়ুমণ্ডলের फेखक छ्झे অবস্থার একটিও বিশেষ কার্যকর হয় না ; কারণ প্রত্যেক

  • গ্যালব্যালোমিটার মামক এক প্রকার তড়িৎअप्रैौकांब्र शज श्रांटइ, ङांशदक इस्ड श्वांज्ञ1 ग्छr=f कब्रिटलहे भन्नैौटङ्ग भूख् उक्लिएउच्न अवझिडि छोमिटज्र ! אחוף }דןז•

ঐ তড়িৎ পরিপাক-যন্ত্রাদির । l | | 8న ব্যক্তিই আপন আপন শরীরের ভাব দ্বারা পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারেন যে, দুর্বলতার আধিক্যে মনের জড়তা এবং সবলতার আধিক্যে মনের চাঞ্চল উপস্থিত হয়, কিন্তু কোন ভূক্ষ কার্য্যে প্রবেশ করিতে হইলে যেৰূপ উদ্যম যুক্ত শান্ত ভাবের প্রয়োজন, তাঙ্কণ কোন মতেই জন্মে না । সুতরাং সকলেই সহজ জ্ঞানে বুঝিতে পারেন যে, ক্ষুরধারের ন্যায় কোন স্থঙ্কম পথে অগ্রসর হইতে গেলে, যে পরিমাণ তড়িৎ দ্বারা শরীরস্থ স্নায়ু প্রভৃতির বল মধ্যমৰূপে বিচিত হইতে পারে, তাছাই রক্ষা করা অতীব আবশ্যক । এক্ষণে দেখ উচাতে আমাদিগের পুস্থ সিদ্ধান্ত গুলির সার্থকতা হইল কি ল । এদেশীয় উপাসনার সাধারণ নিয়ম এই যে, অভূক্ত অবস্থায় অবগাহন বা হস্ত পদ মুগাদি প্রক্ষালন দ্বারা শুচি হইয়া উপাসন কার্য্যে প্রবৃত্ত হইতে হয় । ভোজন করিবার পর ভূক্ত দ্রব্যাদি পাকস্থলীতে বিবিধ রাসায়নিক সংযোগ বিয়োগ দ্বারা জীর্ণ হইতে থাকে বলিয়; সেই সময় (পুর্ব সংখ্যার ১৩ নিয়ম অনুসারে) প্রচুর পরিমাণে তড়িৎ উদ্ভূত হয় এবং সেই তড়িৎ হইতে স্নায়ুমণ্ডল একদা অধিক বল প্রাপ্ত হওয়ায় মন তাহার যোগে অfর স্থির ভাবে কার্য্য করিতে পারে না । এই ৰূপ মনশ্চাঞ্চল্যের প্রতিবিধান করিবার জন্য অভুক্ত অবস্থায় ( যে অবস্থার তড়িতোদূগমের সম্ভাবন অল্প ) উপাসনা করিবার বিধান প্রদত্ত হইয়াছে। অপিচ অভুক্ত অবস্থায়ও শরীরে ষে পরিমাণ তড়িৎ বিদ্যমান থাকে, তাহারও অম্পত জন্মাইবার নিমিত্ত উপাসনার পূর্বে স্নান বা হস্ত পাদাদি প্রক্ষালন করিবার বিধান প্রদত্ত হইয়াছে । জল একটি উৎকৃষ্ট তড়িৎ-পরিচালক পদার্থ, সুতরাং তাছঃ