পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিয়দংশ লইয়া ভূমিতে বা আরাধ্য দেবতার তড়িৎ-বিষয়ক জ্ঞান Ֆ ( Ֆ থাকায়, উভয়ের পরম্পর সংম্পর্শ বশতঃ গাত্রে অর্পণ করিতে হয়। এই ব্যাপারের | শরীর নিয়তই চুম্বক-ধৰ্ম্ম প্রাপ্ত হইতেছে। অন্য মাহাত্ম্য থাকে থাকুক, কিন্তু ইহা যে উক্ত অতিরিক্ত তড়িতাংশের নিষ্কামক उtशं८ङ श्रांज़ नदन्मह माझे । कांज्ञ१ खेख তের একটি উৎকৃষ্ট পরিচালক হইয়া উঠে ; সুতরাং যখনই হস্ত দ্বার। জল স্পর্শ করা যায়, তখনই উক্ত অতিরিক্ত তড়িতাংশ । শরীর হইতে বহির্গত হইয়া পৃথিবীতে প্র বেশ করে, তাঙ্গার আর বিলম্ব হয় না। ’ এই ৰূপে, মনের নিপুণতা রক্ষা করিবার । নিমিস্তু বিজ্ঞবর শাস্ত্রকারগণ নানা প্রকার ভৌতিক বস্তু ও র্যবহারের অবশ্যকৰ্ত্তবতা বিষয়ে সুদৃঢ় বিধান সকল প্রকটন করিয়া গিয়াছেন । उँझोझा যদি তড়িৎ শাস্ত্রে অভিজ্ঞ না কক্টতেন, তাল হইলে রাজাদি গের নিমিত্ত সুবর্ণাদি ধাতু নিৰ্ম্মিত আস নের ব্যবস্থা না দিয়া কখনই কম্বল কুশাস নাদির বিধান করিতেন না ! তৃতীয় বিধান এই যে—শয়নের সময় কখনই উত্তর দিকে মস্তক স্থাপন করিবে ন, কিন্তু অস্থ্যেটি ক্রিয়ার সময়ে উত্তর । দিকেই মস্তক স্থাপন করিবে এবং একটি । জলপূর্ণ গর্তে পাদদ্বয় নিমগ্ন করাইয়া রা খিবে । আমরা পূৰ্ব সংখ্যার ১৬ নিয়মে বলিয়াছি যে, যদি লৌহ প্রভৃতি কোন কোন পদার্থ চুম্বকের সহিত কিছুকাল ঘৃষ্ট হয় বা তাহার সংস্পর্শে থাকে, তাহা হইলে তাহ চুম্বক ধৰ্ম্ম প্রাপ্ত হয়। ঐ নিয়মানুসারে আমাদিগের শরীরও চুম্বক-ধৰ্ম্ম প্রাপ্ত হইয়াছে ও হইতেছে । কারণ রক্ত প্রভৃতি শারীরিক পদার্থে বিস্তর লৌহ কণা বিদ্যমান থাকায় এবং (পূৰ্ব সংখ্যার ১৮ নিয়মের ব্যাখ্যান অ নুসারে পৃথিবীতে পর্যাপ্ত পরিমাণ চুম্বক-ধৰ্ম্ম এৰূপ দেখা গিয়াছে যে, ইস্পাত-নিৰ্ম্মিত অস্ত্রাদি উত্তর দক্ষিণ দিগভিমুখ করিয়া কিছু কাল স্থির ভাবে ঝুলাইয়া রাখিলে, পাত্র ও জল উভয় একত্রিত হওয়াতে তড়ি- । তাহা পৃথিবীর চুম্বকত্ব হইতে চুম্বক-ধৰ্ম্ম প্রাপ্ত হয় । অনেকানেক স্বপ্রসিদ্ধ চিকিৎসা-শাস্ত্ৰবিং পণ্ডিত পরীক্ষা দ্বারা স্থির করিয়াছেন যে, উক্ত নৈসর্গিক চুম্বক-ধৰ্ম্মই শরীরের স্বাস্থ্য রক্ষার এক প্রধানতম নিদান । এই ক্ষণে দেখ মানব শরীরের কোন প্রান্ত কি ৰূপ চুম্বকত্ব প্রাপ্ত হইয়া থাকে। পৃথিবী ৰূপ মহান্‌ চুম্বককে একটি মধ্য রেখা দ্বারা উত্তর দক্ষিণ দুই ভাগে বিভাগ করিলে দেখিতে পাওয়া যায় যে, আমরা (ভারত বাসীরা) ঐ রেখাটি হইতে অনেক দূরে উত্তর বিভাগে বসতি করিতেছি । (১৬ নিয়ম অনুসাবে) যখন পৃথিবীর উত্তর বিভাগ চুম্বকের উত্তর প্রান্তের গুণ সমন্বিত এবং দক্ষিণ বিভাগ চুম্বকীয় দক্ষিণ প্রান্তের গুণসম্পন্ন ; এবং আমাদিগের পাদদ্বয় যখন দিব! রাত্রির অধিকাংশ কাল উত্তর বিস্তাগের পৃষ্ঠে সংলগ্ন থাকে, তখন (১৬ নিয়মনুসারে) আমাদিগের পাদদ্বয় চুম্বকীয় দক্ষিণ প্রাস্তুের গুণ সমন্বিত এবং মস্তক সুতরাং উত্তর প্রাস্তের গুণযুক্ত হইয়া উঠে । যখন পরীক্ষা দ্বারা জানা গিয়াছে যে চুম্বকত্বই আমাদিগের স্বাস্থ্য রক্ষার প্রধানতম निमान, डर्थन cय नक्ल बादशांद्र बाज़ा लेख চুম্বকত্বের হানি হয়, তাহ অবশ্যই স্বাস্থ্যের বিঘ্নজনক, তাহাতে আর সন্দেহ নাই । পূৰ্বে বলা হইয়াছে যে, দিবাভাগে কার্যের সময় আমাদিগের শরীর পৃথিবীর সংস্পর্শে যে চুম্বকত্ব লাভ করে, পাদদ্বয় তাহার দক্ষিণ প্রান্ত এবং মন্তক তাহার উত্তরপ্রান্ত। এইক্ষণ সকলেই (পুর্ব সংখ্যার ১৫ নিয়মানুসারে)