পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পৌষ ১৭৯৪ রিলে লক্ষিত হয় না । শাস্ত্রকারগণ যে এই সমস্ত যুক্তি উপলব্ধি করিয়াই উত্তর শিরে শয়ন করিতে নিষেধ ও দক্ষিণ শিরে শয়ন করিতে বিধি দিয়াছেন, তাহার প্রমাণ এই যে, তাকার ফলশ্রুতিতে বলিয়া গিয়াছেন যে, "প্রাকৃশিরঃ শয়নে বিদ্যাং, বলমায়ুশ্চ দক্ষিণে, পশ্চিমে প্রবলাং চিন্তাং,চানিং মৃত্যুমথোত্তরে” । এই সম্বন্ধে তাহাদিগের মনে অন্য প্রকার যুক্তির উদয় হইলে তঁাচারা তড়িৎ-বিষয়ক জ্ঞান >Q'○ নুমোদন করিতে পারি না । যাহারা “যাবৎ শ্বাসস্তাবৎ চিকিৎসা" বাক্য সহস্ৰ বার বলিয়াছেন, তাহারাই যে সত্বর মৃত্যুর উপায় বিধান করিবেন, এৰূপ কখনই বোধ হয় না । আমাদিগের বিবেচনায় অস্তোষ্টি ক্রিয়া উপলক্ষে যে কয়েকটি কার্য অনুষ্ঠিত হয়, তাহার মধ্যে কয়েকটির উদ্দেশ্য মুমূর্য, ব্যক্তির মন ঈশ্বরে সমাধান করাইয়া দেওয়া এবং আর কতিপয়ের উদেশ্য র্তাহার ওৰূপ না বলিয়া অন্য কোন প্রকার কঠিন চিকিৎসা । আমরা যে দুইটি অনুষ্ঠানের শাসন প্রদর্শন করিতে পরিবেন । উত্তর শিরের ন্যায় পূর্ব ও পশ্চিম শিরে । শয়নের পক্ষে শাস্ত্রকারদিগের বিশেষ কিছু নিষেধ নাই বটে, কিন্তু তঁাচারা পশ্চিম দিক্ । অপেক্ষ পুর্ব দিকে মস্তক করিয়া শয়ন করাকেই শ্রেষ্ঠতর বলিয়াছেন । ফলতঃ আমরা দেখিতেছি যে, পুষ্টি হউক, আর পশ্চিমই sউক, যে দিকেই মস্তক করিয়া শয়ন করা যায়, তদুভয় স্থলেই পৃথিবীর প্রত্যেক উল্লেখ করিয়াছি, তদুভয়ের উদ্দেশ্যই যে অস্ত্য চিকিৎসা তাঙ্কাতে আর সংশয় মাত্র নাই । 顱 যখন কোন প্রকার চিকিৎসাতেই কিছুমাত্র ফলোদয় না চয়, বরং শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সকল ক্রমশষ্ট অৰসন্ন চইয়া পড়িতে থাকে এবং শ্বাস রোধের উপক্রম হইয় উঠে, তখন রোগীর আত্মীয় বর্গ তাছাকে প্রাঙ্গনে আনিয়া শয়ন করায় । फूत्रकोज़ aाछ भागशूल झझेटङ गडपूज़, মস্তক হইতেও ততদূরে অবস্থিত থাকে ; সুতরাং উক্ত দুই দিকের যে দিকেই শয়ন করা যায়.তাহাতে শারীরিক চুম্বকত্বের হ্রাসও হয় না বৃদ্ধিও চয় না। তাছারা যে পূর্ব । দিকের প্রতি কিঞ্চিৎ অধিক অনুরাগ প্রকাশ করিয়াছেন,বোধ হয় তাহার অন্য কোন কারণ থাকিবে । সে কারণটি যে কি, তাহা আমরা এষ্ট ৰূপ অবসন্নবস্থা যদি প্রকৃত মৃত্যুর পূর্ব লক্ষণ চয়, তাচ চইলে কোন ৰূপেই তাম্বার কিছুমাত্র হ্রাস জন্মাইতে পারা যায় ন! । কিন্তু যদি উঙ্গ শ্বাস যন্ত্রের আকস্মিক স্তম্ভন বশতঃ সংঘটিত হইতে থাকে, তাহা হইলে চুম্বকীয় তড়িৎ প্রভৃতি কয়েকটি উপায় দ্বারা তাঙ্গার প্রতিকার করা যাইতে পারে। যখন কোন ব্যক্তির মুমূর্ষ অবস্থা खे°श्ङि झन्न, ठर्थम शृखि छू ई काङ्गcभद्र অদ্যাপি নিশ্চিতৰূপে হৃদয়ঙ্গম করিতে কোন্থটির কার্য্যকারিত নিবন্ধন উক্ষ সংঘ পারি নাই । টিত হইল, তাহা নিশ্চিত ৰূপে জানিতে পারা ७रेझप्य, अप्खालि किल्लाङ्ग गभग्न उखन्न | शान्न बा बनिम्ना মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত কেহই শিরে শয়ন ও জল পুর্ণ গর্ভে পাদদ্বয় নিমগ্ন | চিকিৎসায় বিরত হয় না । ইউরোপীয়ের করাইয়া রাখিতে হইবে কেন, ইহার যুক্তি অনুসন্ধানে প্রবৃত্ত হইতেছি । কেহ কেহ বলেন, সত্বর মৃত্যু জানয়ন দ্বারা যন্ত্রণাবসান করিবার নিমিত্তই ঐৰূপ কাৰ্য্য অনুষ্ঠিত হয় । ग्रे अक्इाम्न फूबकोम्न कब्जि९ गएक्लङ्ग भडि প্রয়োগ দ্বারা অনেক স্থলে সাফল্য লাভ করিয়া থাকেন। যদিও পূর্বকালে এদেশে তড়িতের গুণাগুণ আবিষ্কৃত হইয়াছিল কিন্তু আমরা সেৰুপ বাক্যে কোন মতেই অ- বটে, কিন্তু তড়িতোৎপাদনের বিশেষ কোন