পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Š ጓህ” fাকার পবিত্র জ্যোতির কিরণে সাধুগণের হৃদয়-কুটার আলোকিত, যাচার সোন্দর্য র্তাহার সৃষ্টি ধারণ করিয়া রাখিতে রে না, সেই প্রাণারাম করুণাময়ের অাবিত্ত বি যে উৎসবে লক্ষিত হয়, সেই দেব-ভোগ্য মহোৎসব আমাদের সম্ম থে હાફે উপস্থিত। এই অধঃস্থ মর্ত্যলোকে ইঙ্গ কি আনন্দ কিরণ বিস্তার করিতেছে ? এই শোক তাপ পূর্ণ পৃথিবীর মধ্যে উৎসব ভূমির কি শোভ, কি মাধুর্য, কি মনোগরিত্ব প্রকাশ পাঙ্গতেছে ; যাহারা ঈশ্বরকে হৃদয়ের প্রিয়ধন বলিয়া বক্ষস্থলে আবদ্ধ করিয়া রাখি তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা | i য়াছেন, জাগরাই জানিতেছেন এই উৎসবের । কি भश्लङ् * তাহার) উস্কার ভাবে উত্তম্ভিত t হইয়। এই পরমোৎসব-বিনিগত অমৃতরস iন করিয়া জীবনের ফল লাভ করিতেছেন । চন্দ্রোদয়ে যে প্রকার সাগর উদ্বেল হইয় উঠে, আজি এই উৎসবের দিনে সেই অমৃতের আধার স্পৃহনীয় চন্দ্রমাকে জ্ঞান চক্ষুর সম্মুখে, সৰ্ব্ব-সন্তাপ হারিণী মুৰ্ত্তিতে ! বিরাজ করিতে দেখিয়৷ হৃদয় সাগর উৎসাই ; পবিত্র সময়ে আমাদের হৃদয়-গৃহের দ্বার রূপ তরঙ্গ বিস্তার পূর্বক তাহাকে আলিঙ্গন করিতে উদ্ধযুক্ত হইতেছে । এই সকল স্বগীয় ব্যাপরের মধ্যে কেবল তাহারই করুণা প্রত্যক্ষ করির আশ্চৰ্য্য হুইতেছি। হে ত্রিভুবন নাথ ! কোথায় তোমার স্নেচের উপম। : কিৰূপ আশ্চৰ্য্য ভাবে তুমি আমাদিগের নিকট প্রকাশিত হইত্তেছ, তাহা আমরা বলিতে পারি ন} । . আমরা অতি ক্ষুদ্র, জ্জামাদের জ্ঞান চক্ষুর এমন কি শক্তি যে তোমার জ্যোতিৰ্ম্ময় ৰূপের নিকটে তাহাকে ধারণ করি । কিন্তু তুমি কৃপা করিয়া ইহাকে এমন শক্রি দিতেছ, যাহা দ্বারা সে তোমাকে দর্শন করিয়া অহাদে নৃত্য করিতেছে । অমর এক্ষণে কি প্রকারে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ | ●”等*,良gt究 আমাদের কৃতজ্ঞতা কোথায় ? অামাদের সকলের কৃতজ্ঞতা একত্র করিলেও তোমার স্নেহের পরিবর্ভের যোগ্য হয় না, তথাপি আনন্দ মনে বিমল হৃদয়ে আজি আমরা তোমার চরণে কৃতজ্ঞতা উপহার প্রদান করিতেছি । আমরা প্রতিদিন একাকী একএকটা কৃতজ্ঞত কলিকা তোমার চরণে অর্পণ করিয়া আনন্দ লাভ করিয়া থাকি, আজি সকল সুহৃদে মিলিয়া কৃতজ্ঞতাপু:পর হার গাথিয়া তোমার পবিত্র চরণে উৎসর্গ করিতেছি। আজি ভক্তি শ্রদ্ধা আপনা হইতে জাগ্রত হইয়া তোমার চরণে পতিত হইতেছে । আজি তোমার প্রেম নীরে পাষণে বীজ অঙ্ক,রিত ও শুষ্কতরু মঞ্জরিত হইয়া অপূৰ্ব শোভা ধারণ করিতেছে । বিষয়ানন্দ হইতে ব্ৰহ্মানন্দ যে কত শ্রেষ্ঠ ইহাই জানাইবার নিমিত্ত করুণাময় পরমেশ্বর এই অধঃস্থ জগতে এই পরমোৎক্লষ্ট উৎসবকে প্রেরণ করিয়াছেন। যিনি এই উৎসবের প্রেরয়িতা, তিনি নিজেই এই উন্ম,ক্ত করিয়া তথায় বিরাজ করিতেছেন । কি সুম্পষ্ট ভাঙ্গার আবির্ভাব । একাগ্রচিন্ত্র রন্ধ পরায়ণ ব্যক্তি এখন ঠাহীকে অস্তরের অন্তর ও প্রাণের প্রাণ রলিয়া উপলব্ধি করিয়েছেন । র্তাহার অমৃতময় সহবাসে বিষয় বন্ধন কি আশ্চর্য্য ভাবে শিথিল হইতেছে--সেই পবিত্র স্বৰূপ পরমাত্মা অামা দের আত্মীতে প্রকাশিত হওয়াতে অপবিত্রতার উপর এখন কেমন ঘৃণা জন্মিতেছে ! এই উৎসবের মধ্যে র্তাহার জানান ও च्यशृङ-कु* ८णशिंग्न श्रांभज्ञl.cय क्लङॉर्थ रुहे তেছি, চির দিনই এই ৰূপ অমৃত-রস পান করিয়া চরিতার্থ হইব । হে অমৃত স্বৰূপ । আমরা তোমাকে করিব! তোমার যে প্রকার স্নেহ,তাহার সমান । ছাড়িয়া যেন মৃত্যু-যন্ত্রণা সন্থ না করি ।