পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

零博母a 3A>町 बार्थ ! ८ष्ठभांन्न श्रउां८द छौदन शङ्का नभांम । যদি শত অপরাধে অপরাধী হই, উপযুক্ত দগু বিধান করিও কিন্তু আমাদিগকে পরিত্যাগ করিওনা । যদি বস্ত্রাভাবে ছিন্ন বসন পরিধান করিড়ে হয়—অন্নাভাবে গলিত পত্র ভক্ষণ করিতে হয়—সকলের নিকট হইতে তাড়িত হইয়া বিজনে থাকিতে হয়, তাহাতে ক্ষতি বোধ নাই, এক তোমার সহবাসেই সকল দুঃখ—সকল সস্তাপ দূর হইবে । নাথ ! তুমি আমাদের স্পর্শমণি, তুমি আমাদের চক্ষর আলোক, তুমি আমাদের আত্মার অন্ন পান ! তোমকে ইলে আমাদের আর কোন অভাবই থাকে মা । তৃপ্তি তোম। ভিন্ন আর কোথাও নাই, তোমাকে পাইলে আত্ম যে কি ভাব লাভ করে, তাক তুমি বিনা আর কে জানিতে পারে ; আজি আমরা কর-যোড়ে সকল ভ্রাতায় তোমার নিকটে এই ভিক্ষা চাই যেন এই নির্মলতম ভাবই আমাদের হৃদয়ে অপ্রতিহত ভাবে চির দিনের জন্য সৌন্দর্য্য-সনদর্শন বিরাজ করিতে থাকে । হে দেব ! কে কৃপা- অনন্দ লাভ করিতেছি, তেমনি আমা নাথ ! পৃথিবীতে সেই শুভ দিনের উদয় কর, যে দিন তোমার সকল পুত্র সকল কন্যা এক-হৃদয় হইয়া তোমার এই মধুময় অমৃতময় স্বগীয় উৎসবে উৎসাহ ও শ্রদ্ধার সহিত যোগ দান করিতে সমর্থ হয় । নাথ ! তোমার নিকটে আমার এই কামনা, ভূমি কৃপা করিয়া আমর এই নিৰ্ম্মলন্তম কামনা পূর্ণ কর । ও একমেবাদ্বিতীয়ং " পরে জীযুক্ত বেচারাম চট্টোপাধ্যায় মহাশয় যে বক্ততা করিলেন, তাহার সংক্ষেপ নিয়ে উদ্ভূত হইতেছে—

  • প্রতিবর্ষেই পবিত্র মাঘোৎসব আগমন করিতেছে, অথচ ইহা প্রত্যেক বৎসরেই নামারদিগের সন্নিধানে কেন অভিনব

ত্ৰিচত্বরিংশ সাংবৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ l כלף צ भूत्वाङम छ्र्शी खेक्कि श्झेशा अंदाक्र ८डन করত রশ্মি-জাল বিকীর্ণ করিতেছে, ভারত-ভূষণ ঈশ্বর-প্রাণ মহাত্মা রামমোহন রায়ের প্রতিষ্ঠিত সেই পুরাতন আদি ব্রাহ্মসমাজই উৎসব-আসন প্রসারিত করিয়৷ দিতেছে—অথচ আক্ৰ কেন সকলই আমারদিগের সন্নিধানে নুতন বেশ ধারণ করিয়াছে ? অামারদের বাহ-উৎসব-উপকরণ সকলই পুরাতন বটে, কিন্তু যিনি এই মহোৎসবের একমাত্র জীবন-জ্যোতিঃ—যাঙ্গায় নামে এই শত শত আত্মা এখানে সম্মিলিত হষ্টয়াছেন--র্যাঙ্গকে লইয়া আমারদের এই উৎসব-আননা ; আমারদের উন্নতিশীল আত্মার সন্নিধানে সেই অনন্ত উন্নত পুরাণ পরমেশ্বর চিরদিনই নুতন । ভূমিষ্ঠ হইয অবধি যত আমরা জী ৫ম পথে অগ্রসর হুইতেছি, ততই যেমন ঈশ্বরের রাজ্যে দেশ ভেদে, কাল ভেদে নুতন শোভা, নব কfরয়া নিত্য নৃতন রদের আত্ম বর্ষের পর বর্ষ আগমনে যত জ্ঞান-প্রেমে প্রীতি-পবিত্রতাতে উন্নত হইয়া ধৰ্ম্ম-সোপানে উথিত হইতেছে, ততই সেই মঞ্চজ্ঞান পুরুষ-প্রধান পরমেশ্বরের মৃত্ন-জ্ঞান ভূতন প্রেমের পরিচয় পাইয়।-- র্তাহার নবতর সন্নিকৰ্ষ লাভ করিয়া বিস্মিত চমৎকৃত হইতেছে। যতই উহার সহিত আত্মা গাঢ়তর সম্বন্ধ অনুভব করিতেছে, এই মৰ্ত্তা-লোকে ধৰ্ম্ম-সম্বন্ধে ততই তাহার প্রত্যেক উৎসব কল্যাণতর অভিনব-ভাব ধারণ করিতেছে—ততষ্ট আত্মা মুতন-শিক্ষা লাভ করিয়া—নুতন সত্য উপাৰ্জ্জন করিয়া ক্রমিকই মুতন-ক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইতেছে, ইহারই জন্য মাঘের এই একাদশ দিবসীয় মহোৎসব প্রতি-বর্ষেই মুক্তর হইয়া আদি