পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

、レアペり * আকাশ অনেক গুণে বৃহত্তর বলিয়া যেমন কেহই তাঙ্কার আদি অন্ত দেখিতে পায় না, সেই ৰূপ বিশ্ববিজ্ঞানের এক একটি সামান্য বিষয়ের তত্ত্বও এ ৰূপ অসম ও কুরবগাছ যে কেহই কখন তাহা সম্যক ৰূপে আপন হৃদয়ে ধারণ করিতে পারেন নাই এবং কখন যে পরিবেন এৰূপ আশাও করা যায় না । এই মঙ্গানু বিজ্ঞানের সত্য সকল লাভ করিবার নিমিত্ত নিস্তন্ধ পর্য্যবেক্ষণ সৰ্ব্বপেক্ষ শ্রেষ্ঠ উপায় বটে, কিন্তু তাহা সকলের ভাগ্যে তুল্য ৰূপ ফলবিধায়ক কষ্টয়া উঠে ল । যিনি মনের বৃত্ত্বি সকলকে সংযত করিতে পারিয়াছেন, য’াগর মন বিক্ষেপ-শূন্য হুইয়াছে, তিনি ভিন্ন স্বাধীন পর্যবেক্ষণ দ্বারা আর কেঙ্কই তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা বিরহিত নহে । প্রায় কোন প্রকার তত্ত্ব লাভ করিতে | পারেন না । এই ৰূপ কঠোরতার লাঘবার্থে প্রাজ্ঞতর যাক্তি-বিশেষ-প্রণীত পুস্তক পাঠ বা র্তাহার উপদেশ শ্রবণ করা কৰ্ত্তব্য। লোকে সচরাচর ঐৰূপ পুস্তক সকলকে বিজ্ঞান শাস্ত্র বলিয়া থাকে, কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তাহা বিজ্ঞান শাস্ত্র পদের বাচ্য হইতে পারে না । যে ব্যক্তি স্বাধীন পর্য্যবেক্ষণ পরায়ণ হইয়া বিশ্ব-বিজ্ঞানের যে কয়েকটি তত্ত্ব যে ভাবে উপলব্ধি করেন, তিনি সেই কয়েকটিকে সেই ভাবে লিপিবদ্ধ করিয়া রাখেন,ইহাতেই সৰ্ব প্রকার বৈজ্ঞানিক গ্রন্থের উৎপত্তি ও বৃদ্ধি চইতেছে; ইহা ভিন্ন তৎসমুদায়ের মধ্যে আর কোন গৃঢ় মাহাত্মাই নাই । অতএব লিখিত বিজ্ঞানকে সুমঙ্গান্ধ বিশ্ব-বিজ্ঞানের আংশিক প্রতিবিম্ব অপেক্ষা আর অধিক কিছুই বলা যাইতে পারে না । অপরন্তু যখন দেথা যাইতেছে যে, যে ব্যক্তি অদ্য যাঙ্গাকে মুল-তত্ত্ব বলিয়। গ্রহণ করিলেন, কুলা আবার তিনিই তাহকে শাখা বলিয়া ४ कुब्का २ छ?' স্বীকার করিলেন । অদ্য এক ব্যক্তি যে তত্ত্বকে সত্য বলিয়া গ্রহণ করিলেন, হয়তে দশ দিবস পরে আর এক ব্যক্তি তাছাকে মিথ্যা বলিয়া প্রমাণ করিয়া नििर्लन, ऊक्ष्म जरुरञ्जहे थडौशभाम श्हेटङएझ् যে, ঐ আংশিক প্রতিবিম্বও অসম্পূর্ণগ দোষ আংশিক প্রতিবিম্ব-ৰূপ লিখিত গ্রন্থ অনেক স্থলে মিথ্যা হইয়া পড়ে বলিয়া বিশ্ব-বিজ্ঞান ৰূপ মূল গ্রন্থ যে মিথ্যা হইবে, তাহা নহে। গোম্পদ পরিমিত পঙ্কিল ও. আন্দোলিত জলে যে ৰূপ কোন পদার্থের অবিকল প্ৰতিৰূপ প্রতিভাত হয় না, সেই ৰূপ পৰ্য্যবেক্ষকের হৃদয় পূৰ্ব সংস্কারাদি দ্বারা কলুষিত, अश्वश् ७ दिङ्कङ इझेझ शंiक्ट्लि, श्रजांछ বিশ্ব-বিজ্ঞানের কোন প্রকার তত্ত্বের প্রতিৰূপ তাহাতে যথাবৎ প্রতিফলিত হইতে পারে না : সুতরাং তিনি যে তত্ত্বকে সত্য বলিয়া গ্রহণ করেন, তাহা অন্য কর্তৃক মিথা বলিয়া প্রমাণিত হইবে না কেন ? অতএব যদিও সাক্ষাৎ সম্বন্ধে বিশ্ব-বিজ্ঞান পৰ্য্যালোচনা করিতে সমর্থ হইবার জন্য মানব-প্রণীজ ছায়া-বিজ্ঞানাদি পাঠ ও শ্রবণ করা কর্তব্য বটে, কিন্তু কোন মতেই তাহাদিগের উপর সম্পূর্ণ ৰূপে নির্ভর করা উচিত নহে ; কেন না, সে ৰূপ করিলে এক জনের ভ্রম যাইয়া আর এক জনকে জন্মের মত দুবিত করিয়া রাখিতে পারে। প্রত্যেক ব্যক্তির এই মাত্র স্মরণ করিয়া রাখা অতি আবশ্যক হইতেছে যে, স্বয়ং যত্ন ও চেষ্টা করিয়া যাহা উপাৰ্জ্জন করা যায়, তাহাই অধিকতর প্রত্যয়-জনক, সুতরাং ভাচাই আমাদের ভোগ্য প্রীতির অধিকতর ও শ্রেষ্ঠতর উৎপাদক । শুদ্ধ অন্যের বাক্য শ্রবণ বা পুস্তক পাঠ করিয়া ষে সত্য লাভ করা যায়, তাহী ¢थऊाक्र धभां५ छांब्रां ॐ द्रौक्रिड बl ६७भl