পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বর্ষশেষ ব্রাহ্মসমাজের বক্তৃতা - ১৯ ه ه۹ و واژع মৃত্যু বলিয়া নির্দেশ করেন, যাহারা স্রষ্টার রদিগকে পোষণ করিতে থাকে। এই ৰূপে উদ্দেশ্য এবং সৃষ্ট বস্তুর লক্ষ্যের প্রতি দৃষ্টি উদ্ভিস্থ কুলের উত্থান পতনে পৃথিবীর চির ন। রাখেন, তাহারাই शृङ्का-उप्स আকুলিত উর্বরত রক্ষা পাইতেছে, এই ৰূপে মেদিনীহন । বস্তুতঃ সেই অঙ্গর অমর পরমেশ্বরের | মণ্ডল তেজস্বিনী হইয়া প্রতিদিনই স্থতন বিশাল বিশ্ব-রাজ্যে কোন পদার্থেরই এক স্বতন উদ্ভিদ ও জন্তু-শরীর পোয়ণ করিকালীন বিনাশ নাই—চক্ষুর অগোচর একটা ! তেছে। পশু পক্ষী কীটাদিও সেই ৰূপ ভূক্ষতম পরমাণু কণারও সম্পূর্ণ দ্বংশ নাই । ধরা-পৃষ্ঠে জন্ম গ্রহণ করত যথাযোগ্য-ৰূপে প্রত্যুত পরমাণু পুঞ্জের সংযোগ বিযোগে, শরীর পোষণ ও পশু বৃত্তি চরিতীর্থ করিয়া ৰূপাস্তুর ও ভাবান্তরে ঈশ্বরের সৃষ্টি-স্রোতঃ পূর্ণতা প্রাপ্তি সহকারে জীবনের লক্ষ্য সমাক্রমশই পরিবর্দ্ধিত হইতেছে, জড় উদ্ভিদের পন পুৰ্বক জীবন লীলা সম্বরণ করে। মনুষ্যभ८५७ नझे अग्नङ भूक़८षद्ध अशृङभङ्गौ इंक শরীরও এই সাধারণ নিয়মের বশবৰ্ত্তী । ওৰছিত থাকিয়া বসুধাকে স্থির-যৌবনা— জননীর জরায়ু শয্যা হইতে যথা পদ্ধতি নরটির শোভনা করিয় রাখিতেছে ; বিশ্বাধি- দেহ পরিবৰ্দ্ধিত হইতে আরম্ভ হয়, কলেতে পের বিশ্ব-রাজ্যকে উত্তরোত্তর ঐসৌন্দর্য্য— সে পূর্ণতা প্রাপ্ত হইলে—বৃদ্ধির চরম tttD BB BB BBSBBS BB uD BBD BBBB BBB BBB BBBB BD উদেশ্য ও সৃষ্ট বস্তুর লক্ষ্যের বিষয় একটু ' জীর্ণ শীর্ণ অবসন্ন হইয়া ধূলির শরীর ধুলিআলোচনা করিলেই এই বিস্তুত জগতের , তেই ৰিমিশ্রিত হইয়া থাকে। অচিরা মধ্যে আর একটি অদৃষ্ট পূৰ্ব সৌন্দৰ্য-ছটা পৃথিবী যাহারদের জন্ম-স্থান, এই ৰূপে বিকারিত দেখা যায়--ঈশ্বরের সৃষ্টি ক্রিয়ার , অচির-কাল-মধ্যেই তাহারদের জীবন পর্যমধ্যে আর একটি নবতর কল্যাণতর পদ্ধতি বসিত হয়। কিন্তু শরীর নাশের সঙ্গে সঙ্গেই পরিদৃষ্ট হইয় থাকে । তখন আর বাহ । কি আত্মা ভূমিসাৎ হইয়। ৰূপান্তরিত বা বস্তুর নাশে আত্মার বিনাশ অ}শঙ্ক থাকে ভাবান্তরিত হয় ? মানব আত্মার উৎপত্তি না—পশু পক্ষীর মৃত্যুতে আত্মার মরণ স্থান এই প্রাণ শূন্য ভূমণ্ডল নয়—সেই কল্পনা করা ও যায় ন} । অঙ্গর অমর পূর্ণ পরমেশ্বরই তাছার আকর ঈশ্বরের ওষধি ও বনম্পতি সকল সৃষ্টি ভূমি ! সুতরাং মানব আত্মার ক্ষয় নাই, করিবার উদ্দেশ্য কি ? জগতের শোভা | বায় নাই ; প্রতুত তাহার নিত্য নুতন সম্পাদন, জীবের স্বাস্থ্য কল্যtণ সাধন ও শিক্ষা, নিত্য নূতন উন্নতি । সে পার্থিৰ স্কুৎপিপাসাদি নিবারণই বৃক্ষ লতাদি সৃষ্টি : উপকরণে গঠিত নয় যে, পার্থিব নিয়মে বৃদ্ধি করিবার একমাত্র উদ্দেশ্য । বৃক্ষ লতাদি- ও ক্ষয়-প্রাপ্ত হইবে । সে ভৌতিক পরমা রও যথা নিয়মে কাণ্ড-শাখা, পুষ্প ফল | গুর সমষ্টি নয়, যে কালেতে শিথিল বা ৰিযুক্ত &धनद कङ्गांशे ७क्भोज लक्रr । यथम cनशे इइंज्ञा भशांडूट्रङ दिलैौन श्रद । अत्रिभिरू লক্ষ্য সম্যক ৰূপে সুসম্পাদিত হয়, তখন পার্থিব রসও তাহার পোষণ উপাদান নয়, ঈশ্বরেরই নিয়ম কৌশলে তাহারা বহু বীজ যে অচিরকাল-মধ্যেই তাহ নিঃশেষিত প্রসব করিয়া আবার সংখ্যাতীত অভিনব হইয়া আর পোষণ করিতে পারবে না ! বৃক্ষ-শ্রেণী সমুৎপাদনের প্রশস্ত পথ প্রমুক্ত আত্মা অখণ্ড অদাহ অশোষ্য বিজ্ঞানময়, করিয়া দিয়া আপনারা ভূমিসাৎ হওত তাহ- সে স্বৰ্গীয় উপাদানে ৰিনিৰ্ম্মিত, সেই অনন্ত