পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৯৮

పెly তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা v零*,a雷竹 হুইবার নিমিত্ত প্রধানতঃ আহার, উপবাস, পরিচ্ছদ, স্নান ও নিদ্রা সম্বন্ধে কতিপয় নিয়ম সৰ্ব প্রযত্নে পালন করা একান্ত বিধেয় । পূর্বে যে ৰূপ আঙ্গর উপবাস, ও পরিচ্ছদ মনের স্থৈর্য সাধনের পোষক বলিয়া উক্ত হইয়াছে, তাহাই শীতলশোণিত হইবার পক্ষে বিশেষ উপযোগী । মনের উপর তাগদিগের সাক্ষাৎ সম্বন্ধে কিছুমাত্র কার্য্যকারিভা নষ্ট বটে, কিন্তু জীবনী-শক্তিকে অক্ষুন্ন রাখিবার জন্য যেকপ উৰ্দ্ধরেত হওয়া আবশ্যক, তাহা এইক্ষণে নির্দেশ করা যাইতেছে। উৰ্দ্ধরেত শব্দের প্রকৃত অর্থ যেৰূপ, কাঃারই সেন্ধপ হওয়া আযাদিগের অভিপ্রেত নহে ; কারণ একে সেরূপ হওয়ার সাধ্য অতি অপে লোকের অাছে, তাছাতে আবার যদিও কেহ সেন্ধপ হইতে পারেন, তাহা হইলেও নৈসর্গিক নিয়মের সম্পূর্ণ নিরোধ বশতঃ যেমন ভাগরা শরীরের চিত সাধন করিয়াই পরম্পরা : শরীরের সেইৰূপ আবার সৃষ্টি কার্যের সম্বন্ধে মনের স্থৈৰ্য্য সাধনের পোষকতা করে। षांछ इफेक ७इरल ७क त्रान ७ निझा नश्श যৎকিঞ্চিৎ বলিলেই পর্যাপ্ত হইবে । প্রত্যহ পরিষ্কত শীতল জলে অম্লান একবার অবগান পূর্বক স্নান করা উচিত। প্রতিদিন দুষ্ট বেল ছুইবার স্নান করিতে পরিলে অধিকতর উপকার লাভ করা যায়, কিন্তু তাক অভ্যাস বিরহে অনেকেরই অসহ কষ্টয়া উঠে ৷ শীতল জলে সমস্ত শরীর নিমজ্জন পূর্বক স্নান করিলে যেমন শরীরস্থ স্বায়ু পেশী প্রভৃতি বলিষ্ঠ হয়, তেমনি আবার শোণিতও শীতল হয় । অপরন্তু শরীরের পক্ষে নিদ্রার তুল্য স্বৈর্য বিধায়ক আর মন্তি অপব্যাপার আছে । নিদ্রার প্রকৃত সময় রত্রি , সুতরাং দিবসের ন্যায় রাত্রিন্তে কোন প্রকার জাম জনক কার্য্যে প্রবৃত্ত হওয়া উচিত নহে । রাত্ৰিতে দীপ সন্নিকটে উপবেশন করিয়া শারীরিক বা মানসিক ব্যাপারে প্রবৃত্ত হইলে শরীরের স্নায়ু মণ্ডল অত্যন্ত অবসন্ন হইয়া ! পড়ে, তাচার সেই অবসন্নতা পূরণ করিবার নিমিত্ত শরীরের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া দ্বারা সমস্ত শোণিত উষ্ণ হইয়া উঠে । সুতরাং স্বাস্থ্যের বিলক্ষণ ব্যাঘাত জন্মে । অতএব র ত্রিকাল যতষ্ট মিশ্রম ও নিদ্রাতে অতিবাচিত হয়, ততষ্ট স্বাস্থ্যের বিস্ত্র সকল বিদুब्लिज्र, इङ्ग्रेहङ °ुङ्ग । বিষম বিশৃঙ্খলা উপস্থিত হয় । স্বাস্থ্য রক্ষার নিমিত্ত সাধকের সংযন্তরেঙ্গ হইলেই পর্য্যাপ্ত হইতে পারে ; কিন্তু যত দূর সংঘমন করা আমাদের অভিপ্রেত, সংযতয়েত শব্দ দ্বারা डङ मूब श्वकांश नाञ्च मा दलिझाडे चाभदा একেবারে উর্দুরেতা শব্দের ব্যবহার করিলাম । রেতঃসংযমনের সঙ্কিত স্বাস্থ্যের একপ ঘনিষ্ট সম্বন্ধ যে, একের যে পরিমাণে ক্ষয় হষ্টবে, অপরেরও সেই পরিমাণে ক্ষতি না হইয়া থাকিতে পারে না । এই সংযমন দ্বারা জীবনী-শক্তির বল প্রভূত পরিমাণে বৃদ্ধি পায় । এমন কি, যেৰূপ ক্লেশ বা পীড়ায় অন্যের আয়ু শেষ হয়. সংযত ব্যক্তির তাহাতে কিঞ্চিৎ কষ্ট ভোগ ভিন্ন আর প্রায় । কিছুই হয় না। অধিক কথার প্রয়োজন কি, এই সংযমন দ্বারা মনুষ্যের আয়ু পরিমাণও বিলক্ষণ বৃদ্ধি পাইয়া থাকে । অন্মদেশীয় ব্ৰহ্মচারী ও ভদ্র পরিবারস্থা ৰিধৰাদিগের প্রতি দৃষ্টিপাত করিলেই ইহার যাথার্থ স্পষ্ট ৰূপে প্রতীয়মাম হয় । তাহারা যে অন্যান্য লোক অপেক্ষ অতি অম্প পীড়িত হয়েন, ७३९ षन्नि७ कौङ्गिङ रुदन्नम. टाश इऍप्न বে অতি সামান্য চিকিৎসায়ই আরোগf লাভ করিয়া উঠেন, তাহার প্রধান কারণ cझरु-जश्षभब डिम्न आब्र हूिद्दे म८श्।