পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২২

Ꮌv =eے کامیابی=g ম্পতি সকলকে বক্ষে ধারণ করিয়া–মাতার ন্যায় স্বীয় শরীর-রসে পরিপালন করে, তাঙ্গার অষ্টার লক্ষ্য সাধন করিলে আর এক পলের জন্যও পোষণ করে না । সেই প্রষত্ব পোষিক্ত বৃক্ষ লতার কাগু শাখা, পত্র পুষ্পাদি পর্যন্ত আত্মসাৎ করিয়া ফেলে । যে পশু পক্ষী কীট পতঙ্গ সকলকে স্বীয় ক্রোড়-প্রাঙ্গনে রক্ষা করিয়া আপনার বক্ষঃবিদারণ পুৰ্বক অন্ন পান প্রদান করিয়া থাকে, তাহারদের জীবন-ক্রিয়া সম্পন্ন হইলে আর একটী দিনের জন্যও স্থান দান করে না । যে মনুষ্য পৃথিবীর ভূষণ-স্বৰূপ, তাক্তরও চরম-কাল উপস্থিত হইলে, তখনই তাহাকে অম্লান-বদনে বিদায় প্রদান করে, তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা | তাহারদের অস্থি মাংস শির। শোণিত পর্য্যন্ত । উদরস্ক করিয় লয়। ভূগৰ্ব খনন করিয়া । দেখ, কত মহাদ্রমের বুকত্তর কাণ্ড শাখা সকল থাকে । इंझांज्ञ अष्ठाच्च८ज्ञ ८थॉर्थिङ ज्ञश्-ि স্নাছে—কত প্রকাণ্ড-কায় পশু কঙ্কাল-রাশি ; ইহার গৰ্বে অবস্থান করিa৬ছে—কত ভুবন- । বিজয়ী সম্রাট শরীর, কত মৰ্ত্ত্য-ভূষণ নর- ; কুল চূড়ামণির অস্তিময় দেহ ইহার উদরে শয়ান রক্রিয়াছে, দেখিতে পাইবে । সৃষ্ট বস্তু, স্রষ্টার লক্ষ্য সাধন রিলে যে আর এখানে এক পল মাত্র থাকিতে পারে না, বৰ্ত্তমানের ঘটনা সকল ভূগর্ত নিষ্টিত ভূতক’লের নিদর্শন সকল তাহাই উজ্জ্বল ৰূপে প্রতিপন্ন করিতেছে । ভূত ও বর্তমান ক’লীয় পরিদৃশ্যমান যাবতীয় ব্যাপার, এক বীকে; সমবেত চেষ্টা দ্বারা ভবিষ্যতের কার্য্য প্রণালীও স্পষ্ট ক্ষরে বুঝাইয়া দিতেছে । ] এই পৃথিবীর মনোহর শোভা সন্দর্শন করিয়া এই মৰ্ত্তা-লোকে অপৰ্য্যাপ্ত আনন্দ সম্ভোগ করিয়া ও এই পার্থিব পদাৰ্থ ব্যুহের পরিণমি পৰ্য্যালোচনা করিয়া কোন্থ বুদ্ধিমান ব্যক্তি না এখানকার ধন প্রাণ সুখ ४ क°४, २ छfल সম্পন্থকে ঐন্দ্রজালিক ব্যাপার বলিয়া নির্দেশ করিবেন ? কোন্থ ঈশ্বর-প্রাণ পরমার্থদশী সিদ্ধ পুরুষ না বলিতে থাকিবেন যে “বিস্তীর্ণ মৃত্যুর রূপই এই জড় জগৎ ও পশু প্রকৃতি, এবং মৃত্যুর পাশই এই কাৰ্য্য-কারণ শৃঙ্খল-যুক্ত প্রাকৃতিক নিয়ম । জড় জগৎ ও পশুপ্রকৃতি কার্য্য কারণ শুজল যুক্ত প্রাকৃতিক নিয়মে মৃত্যু-পাশে বন্ধরহিয়াছে।" যাহারা স্বীয় আত্মার প্রকৃতি, আত্মীর গতি.এবং অন্তরাত্মার সহিত তাহার সম্বন্ধ অবগত না হইয়া পৃথিবীকেই আপনার টির নিবাস ভূমি বলিয়। নির্দেশ করেন-পৃথিবীতেই আপনার আশা অনন্দ, সম্পদ উন্নতি আবদ্ধ করিয়। রাখেন, পার্থিব বস্তু সকলের পরিণাম দশনে *াঙ্গারদেরই হৃদয়ের শোণিত শুষ্ক হইতে মৃত্যুর প্রতাপ সন্দর্শনে - রদের সকল আশা ভরস উন্মলিত হয় । কিন্তু যাহারা জড় উদ্ভিদূ এবং পশুপক্ষ্যাদির স্বভাব ও লক্ষ্য বিশেষ ৰূপে পৰ্য্যালোচনা করিয়—আত্মার প্রকৃতি. অামার লক্ষ্য, সুন্দর রূপে অবগত হয়েন, | | ! সাংসারিক কোন ঘটনাই জাহারদিগকে বিষঃ করিতে পারে না ! অসংখ্য অগণ্য পার্থিব বস্তু সকলের জন্ম-মৃত্যুও ভাগরদের হৃদয়ে মৃত্যুভয় উদ্দীপ্ত করিতে সমর্থ হয় না। এখানকার কোন ব্যাপারই ভঁাহারদের আশা তরুর মুল-চ্ছেদ করিতেও শক্ত হয় না । এই আপাত দৃষ্ট মৃত্যুর রূপ সংসার মধ্যে তাহারা অমৃত স্রোতই সঞ্চারিত দেখেন । যাহারদের চক্ষু কেবল বাহ জগৎ সন্দর্শন করে, যাহারদের বুদ্ধি-নেত্র পশুপাদপের সহিত চৈতন্যময় বিজ্ঞাময় আস্নার প্রকৃতিগত কাৰ্য্যগত প্রভেদ নির্দেশ করিতে না পারে, যাহারা কেবল জড় পর মাণু সকলের সংযোগ ৰিয়োগকেই জন্ম