পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ट्रेक्लाले 3 ** 8 ° মৃত্যু বলিয়া নির্দেশ করেন, যাহারা অষ্টার উদ্দেশ্য এবং সৃষ্ট বস্তুর লক্ষ্যের প্রতি দৃষ্টি না রাখেন, তাহারাই মৃত্যু-ভয়ে আকুলিত হন । বস্তুতঃ সেই অজর অমর পরমেশ্বরের বিশাল বিশ্ব-রাজ্যে কোন পদার্থেরই এক কালীন বিনাশ নাই—চক্ষুর অগোচর একটী বৃক্ষতম পরমাণু কণারও সম্পূর্ণ ধংশ নাই । ৰূপান্তর ও ভাবান্তরে ঈশ্বরের সৃষ্টি-স্রোতঃ ক্রমশই পরিবৰ্দ্ধিত হইতেছে, জড় উদ্ভিদের ६:५७ cनशे अश्ड धूझवद्र अश्ङभज्ञैौ शेक প্রবর্তিত থাকিয়া বসুধাকে স্থির-যৌবন!— বর্ষশেষ ব্রাহ্মসমাজের বক্তৃতা | t f5ং শ: স্তনা করির রাখিতেছে ; বিশ্বাধি; : বিশ্ব-রাজ্যকে উত্তরোত্তর ঐসৌন্দর্য্য— : সীমায় উপনীত হইলে আবার বৃক্ষের ন্যtয় হ’বল সুথে পূর্ণ করিতেছে। সেই স্রষ্টার

র কীরিত দেখা যায়—ঈশ্বরের সুটি ক্রিয়ার ।
আর একটি নবতর কল্যাণ তর পদ্ধতি প:ট হইয় থাকে । তখন আর বাহ tয়ার বিনাশ অtশঙ্ক! থাকে ম—পশু পক্ষীর মৃত্যুতে অামার মরণ कें “** { दशां७ यीश ब्रः ।

ঈশ্বরের ওষধি ও বনস্পতি সকল সৃষ্টি করিবার উদেশ্য কি ? জগতের শোভা সম্পাদন, জীবের স্বাস্থ্য কল্যাণ সাধন ও কুৎপিপাসাদি নিবারণই বৃক্ষ লতাদি সৃষ্টি ধস্থর নাশে করিবার একমাত্র উদ্দেশ্য । বৃক্ষ লতাদি- ! গুর সমষ্টি নয়, যে কালেতে শিথিল বা বিযুক্ত রিও যথা নিয়মে কাণ্ড-শাখা, পুষ্প ফল 'éनद कब्लाहे ७कशाख लक्रा । शर्थन ८नई লক্ষ্য সম্যক ৰূপে সুসম্পাদিত হয়, তখন ঈশ্বরেরই নিয়ম কৌশলে তাহারা বহু বীজ এসব করিয়া আবার সংখ্যাতীত অতিনব রক্ষ-শ্রেণী সমুৎপাদনের প্রশস্ত পথ প্রমুক্ত করিয়া দিয়া আপনার ভূমিসাৎ হওত তাহ | i | | } כל צ রদিগকে পোষণ করিতে থাফে । এই ৰূপে উদ্ভিদু কুলের উত্থান পতনে পৃথিবীর চির উর্বরত রক্ষা পাইতেছে, এই ৰূপে মেদিনীমণ্ডল তেজস্বিনী হইয়া প্রতিদিনই নুতন ভূতন উদ্ভিদ ও জন্তু-শরীর পোষণ করিতেছে । পশু পক্ষী কীটদিও সেই ৰূপ ধরা-পৃষ্ঠে জন্ম গ্রহণ করত যথাযোগ্য-ৰূপে aকুত পরমাণু পুঞ্জের সংযোগ বিযোগে, শরীর পোষণ ও পশু বৃত্তি চরিতার্থ করিয়া পূর্ণতা প্রাপ্তি সহকারে জীবনের লক্ষ্য সমপন পুৰ্বক জীবন লীলা সম্বরণ করে। মনুযশরীরও এই সাধারণ নিয়মের বশবৰ্ত্তী । জননীর জরায়ু শয্যা হইতে যথ! পদ্ধতি নরদেহ পরিবৰ্দ্ধিত হইতে আরম্ভ হয়, কালেতে সে পূর্ণতা প্রাপ্ত হইলে—“বুদ্ধির চরম }-লু: ; ও সুষ্ট বস্তুর লক্ষ্যের বিষয় একটু , জীর্ণ শীর্ণ অবসন্ন হইয়া ধূলির শরীর ধূলিমালোচনা করিলেষ্ট এই বিস্তুত জগতের । ম:ধ আর একটি অদৃষ্ট পূর্ব সৌন্দর্য্য-ছটা । তেই বিমিশ্রিত হইয়া থাকে । অচিরা পৃথিবী যাহারদের জন্ম-স্থান, এই ৰূপে অচির-কাল-মধ্যেই তাহারদের জীবন পর্য্যবসিত হয । কিন্তু শরীর নাশের সঙ্গে সঙ্গেষ্ট কি আত্মা ভূমিসাৎ হইয়া ৰূপান্তরিত বা ভাবান্তরিত হয় ? মানব আত্মার উৎপত্তি স্থান এই প্রাণ শূন্য ভূমণ্ডল নয়—সেই অজর অমর পূর্ণ পরমেশ্বরই তাহার অাকর ভূমি ! সুতরাং মানব আত্মার ক্ষয় নাই, दाप्त बा३ : अङ्कङ डाङाप्त मिङ झूठम শিক্ষা, নিত্য নূতন উন্নতি । সে পার্থিৰ উপকরণে গঠিত নয় যে, পার্থিব নিয়মে বৃদ্ধি ও ক্ষয়-প্রাপ্ত হইবে । সে ভৌতিক পরম হুইয়া মহাভূতে বিলীন হইবে। পরিমিত পার্থিব রসও তাহার পোষণ উপাদান নয়, যে অচিরকাল-মধ্যেই তাহ নিঃশেষিত হইয়া আর পোষণ করিতে পারিবে না । আত্মা অখণ্ড অদাহ্য অশোষ্য বিজ্ঞানময়, সে স্বৰ্গীয় উপাদানে বিনিৰ্ম্মিত, সেই অনন্তু