পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Չ ) ভৌতিক পদার্থের সহিত আমাদের সম্বন্ধ তত্ত্ববোধিনী পত্রিক ● कल्कन, ९ ॐf* ভৌতিক নিয়ম পাঠ করিতেছেন, তথাপি নিত্য নহে, সুতরাং ভৌতিক নিয়মের সন্ধি- ঈশ্বরের প্রতি র্তাহার দৃষ্টিপাত হয় নাই। তও আমাদের অfচরস্থায়ী সম্বন্ধ। আমাদের সঙ্গে জড় পদার্থের যোগ থাকাতেই জড়ীয় নিয়মেরও যোগ হইয়াছে। অতএব ধৰ্ম্মনিয়ম আমাদের নিকটে অতীব গৌরবাপদ বস্তু ! যদি কখন এৰূপ ঘটে, শারীরিক নিয়ম বক্ষণ করিতে গেলে ধৰ্ম্ম নিয়ম রক্ষ করা যায় না, তবে আমাদিগকে ধর্ম রক্ষা করিবার জন্য অকাতরে অাব সমুদায় নিয়ম লঙ্ঘন করিতে ইষ্টৰে । যদিও শারীরিক নিখ প্রভূতি সমুদায় প্রাকৃতিক নিয়ম পালন ও লঙ্ঘনের সহিত মায়ার উন্নতি ও অবনতির বিলক্ষণ সম্বন্ধ রহিয়াছে, তথাপি ধৰ্ম্মকে যে বহু মান পূৰ্ব্বক অবলোকন করি, তাহা কেবল এই জন্য নহে যে, ভীfতক নিয়মের সহিত আমাদের অস্থায়ী যোগ ও ধৰ্ম্ম-নিয়মের সহিত সামা- ৷ দের নিত্য সম্বন্ধ । আরও কারণ আছে – ঈশ্বরের সহিত আমাদের যে অনন্যসাধারণ সম্বন্ধ আছে, ত:ঙ্গ কেবল ধৰ্ম্মের কিন্তু ধৰ্ম্মকে দেখিতে পাইয়াও ঈশ্বরকে দেখিতে পান নাই ; এমন লোক নাই ; কেবল প্রকৃতিকেই সকলের মুলাধার বলিয়। দেখিতেছেন । ধৰ্ম্মের সঙ্গে সঙ্গেই ঈশ্বরকে সুন্দর রূপে দেখিতে পাওয়া যায়, সুতরাং আপনা হইতেই সমস্ত আত্মা ধৰ্ম্মের নামে তটস্থ হইয় উঠে । ধৰ্ম্ম কি ও ধৰ্ম্ম কিৰূপ গেীরবাস্পদ বস্তু, তাঙ্ক বোধ হয়, আপানাদের হৃদঙ্গম হইয়াছে । নাদ অামার বাক্যেতে কিছু ক্রটি হইয় থাকে, তাপনীয়া আলোচনা করিলেই সুন্দর রূপে ধর্মের গৌরব অনুন্তব করিতে পাfরবেন । এক্ষণে কিৰূপে ধৰ্ম্ম শিক্ষা করিতে হইবে, তাকার কিঞ্চিৎ উল্লেখ করিয়া অদ্যকাব উপদেশের উপসংহার করিতেছি । সঙ্গেই প্রকাশ পাইয় থাকে, আর কিছু- । তেই নহে । তেতিক নিয়মে ঠাচার জ্ঞান, শক্তি ও মঙ্গল অভিপ্রায়ের যথেষ্ট পরিচয় প্রাপ্ত হওয়া যায় বটে, কিন্তু তিনি যে ধৰ্ম্মাদঙ্গ ও পাপনুদ–তিনি যে পুণ্য পাপের fবচারকত্ত্বা,ইন্স আর কিছুতেই জানিতে পারা যtয় না, তা কেবল ধৰ্ম্মনিয়মের মধ্যেই সুপ্য স্তু ইয়া আছে । সমুদায় পদার্থষ্ট ।

  • t৮াকে সত্য জ্ঞান মৃ অনন্তং ব্রহ্ম বলিয়।

কীৰ্ত্তন করিত্েেঙ্গ কিন্তু কেবল ধৰ্ম্মই ঠাহাকে । ধৰ্ম্মাবহং পাপনুদ্বং বলিয়া মনুয্যের আত্মাকে প্তাধিক আকর্ষণ করিতেছে । বস্তুতঃ ধৰ্ম্মেতে ঈশ্বরের আত্মা যত দূর প্রকাশিত আছে, আর কিছুতেই সেরূপ নহে ! এমন মনুষ্য থাকিতে পারেন যে, তিনি সুক্ষানুস্তক্ষৰূপে সৰ্ব্বব্যাপী কৰ্ম্মশীল সকলেয় অন্তর্যামী ঈশ্বর প্রত্যেক আত্মাকে সাক্ষাৎ সম্বন্ধে উপদেশ প্রদান করেন । তিনি যেমন বহিরিন্দ্রিরের নিকটে বাহ্য বিষয় প্রকাশ করিতেছেন, তেমনি আত্মার নিকট আধ্য)ত্মিক সত্য সকল প্রেরণ করিতেছেন । এষ্ট সত্য আবিষ্কত হওয়াতে ধৰ্ম্ম শিক্ষার প্রণালী পরিবৰ্ত্তিত হইয়া গিয়াছে । সুতরাং এক্ষণে প্রত্যেক ব্যক্তিকে যত্ন ও পরিশ্রম করিয়া আপন আপন আত্মা হুইতে সেই ঈশ্বর প্রেরিত সত্য আহরণ করিতে হইবে । ধৰ্ম্ম শিক্ষক কেবল সেই বিষয়ে সহকারিতা করিবেন । প্রত্যেককেই আত্মনির্ভর শিক্ষা করিতে হইবে । যেমন তুর্য্যকান্ত মণিতে স্তুর্য্যের কিরণ সরল ভাবে পড়িলেই অগ্নি উৎপন্ন হয়, সেই ৰূপ ঈশ্বরের জ্যোতি সাক্ষাৎ সম্বন্ধে আত্মাতে ধারণ করিতে পারিলেই আত্মা তেজৰী হইবে ও উন্নতির পথে যথার্থ बअनग्न इऐएड *ॉब्रिध्द । शांन क्ङ्गन,