পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (অষ্টম কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

खा?ङ्fह्र ४१°3 ৰে উাহাদিগের নির্বাচন অপেক্ষ উৎকৃষ্টऊद्र मित्नीकम श्रे८च्दे °ांदप्न बl । অধুনাতন শারীরস্থানবিৎ ও শারীরবিধানবিৎ পণ্ডিতগণ অনেক গবেষণার পর স্থির করিয়াছেন যে, মানব শরীর রক্ষার নিমিত্ত প্রধানতঃ এই কয়েক প্রকার পদার্থের বিশেষ প্রয়োজন ; যথা আজোট বা ঘৰক্ষারজান প্রধান পদার্থ, তৈলবৎ পদার্থ, শর্করা, জলীয় পদার্থ, এবং লাবণিক পদার্থ। ইহার মধ্যে, আজোট দ্বারা শরীরের সাধারণ পুষ্ট সাধিত হয় ইহার ক্রিয় উত্তাপজনন । তৈলবৎ পদার্থ দ্বারা বসা নিৰ্ম্মিত হয় : ইহা শ্বাসক্রিয়ার পোষকতা করে এবং ইচার সাধারণ ক্রিয়া তাপজনন । শর্করা স্বারাও বসা নিৰ্ম্মিত হয় ; ইহার ক্রিয়া স্নিগ্ধ কৰুণ । লাবণিক পদার্থ দ্বারা রক্তের লবণত্ব এবং অস্থি প্রভৃতি নিৰ্ম্মিত হয় ; ইহার ক্রিয়া ও স্নিগ্ধ করণ এবং জলীয় পদার্থ দ্বারা রস রক্তাদির তারল্য সম্পাদিত হয় । এইক্ষণ দেখা যাউক, ঋষিদিগের নির্বাচিত আহার সামগ্রীর মধ্যে এই কয়েক প্রকার প্রয়োজনীয় পদার্থ আছে কি ন? এবং যদি থাকে তবে কি পরিমাণে আছে । ক্টাচারা যে পরিমাণে ঐ সকল সামগ্ৰী সেবন করিতেন তাহাতে ঐ সকল পদার্থ বিদ্যমান থাকিত এবং এৰূপ পরিমাণে *क्लिग्नी याईक ८ग, यांशंज़ खांद्रां ऊँीशभिरभंज्ञ পুষ্টি সাধনেরও ব্যাঘাত হইত না, অথচ শরীর সময়ে উত্তেজিত এবং সময়ে নিস্তেজও হইত না । কারণ ষে পাচ প্রকার *षांcर्षघ्न खेcन्नथं कब्रिलाभ ठ९नघूमज्ञहे গোস্থন্ধে ও সুপঙ্ক ফলে এৰুপ পরিমাণে বিদ্যমান আছে যে, সেবন করিলে অনামাসে উৎকৃষ্ট ঘনভিশজেক পুষ্টি জঙ্কিজে *प्त ! कलङ* खेथङ्कर्क चांहjदल्लद्र निभिल्ल উগভিন্ন অন্য কোন প্রকায় পদার্থের প্রয়ো মনের একাগ্রতা সাধন (。ペ) जब बाहे दलिप्ल७ यडूउि इग्न न। उँीशদিগের অপর কয়েকটি অtহার সামগ্ৰী সৰ্বাঙ্গशूनाच्न बहरु दक्ते. क्ख् ि८न जधूमाझ उँार्शल्ला দুগ্ধাদির যোগে আহার করিতেন বলিয়া তদ্বারা শরীরের কোন প্রকার অনিষ্ট বা সাধনের ব্যাঘাত জন্মিত না ; যথা তগুলে তৈল, শর্কর ও জলের ভাগ অতি অপ আছে বলিয়া তাহা তাহারা দুগ্ধ ঘৃত, ও মধুর সহিত রন্ধন পূর্বক পরমান্ন প্রস্তুত করিয়া আচার করিতেন । এই ৰূপ মিশ্র সামগ্ৰী সকল যেমন উপাদেয়, তৃপ্তিজনক , যেমন পুষ্টিকর, আয়ুষ্কর , তেমনি শরীরের সুতরাং মনের স্থৈৰ্য্য রক্ষক । এই সকল সামগ্রী ভিন্ন আর যে সকল দ্রব্য অাগর করা নায় তাঙ্গ অধিকতর পুষ্টি সাধক হইছে পারে কিন্তু কোন মতেই শরীর মনের স্থৈৰ্য্য সম্পাদক মঙ্গে । মাংস, মৎস্য, ডাউল, তরকারি, মদ্য ও গাঞ্জা প্রভৃতি মাদক দ্রব্য, এবং ভিক্ত, কষায ও অম্বল রসফুক্ত দ্রব্যাদি সেবন করিলে শরীরে আশু পুষ্টি জন্মিতে পারে বটে, দুই চারিট রোগও আরোগ্য হইয়া যাইতে পারে বটে কিন্তু পূর্বোক্তের ন্যায় কখনই স্বৈর্য সাধনের অনুকুল হইতে পারে ন; । এই সমুদয় দ্রব্যের মধ্যে মাংস, মৎস্য, ডাউল, মদ্য প্রভৃতি সামগ্রীতে অধিক মাত্রায় আজোই থাকা প্রযুক্ত, তৎসমুদায় শরীরকে সাতিশয় উত্তেজিত করে এবং সেই উত্তেজনার অবসানে নৈসর্গিক নিয়মানুসারে শরীর আবার নিস্তেজ হইয়া পড়ে। এই ৰূপ পৰ্য্যায়ক্রমে উত্তেজন ও অবসাদন নিবন্ধন শরীরের স্থৈৰ্য্য বিনষ্ট হইয়া যায়, সুতরাং মনও তাচার সঙ্গে সঙ্গে চঞ্চল হইয় পড়ে। এবপ্রকার উত্তেজন সামগ্ৰী সকল আচার করিবেন, অথচ মমকে একাগ্রতা সম্পন্ন করিয়া ভূত্বদর্শী হইবেন, এই দুই অাকাজক্ষ এই উষ্ণ প্রধান দেশে এক ব্যক্তির