2 с নছে ; ব্রাহ্মধৰ্ম্মকে জাতি সাধারণ ধৰ্ম্ম করিতে হুইবে এবং তজ্জন্য তাহার বিরুদ্ধ সমুদায় ভাব আপাততঃ কার্যকর হইলেও তাঙ্গ পরিত্যাগ করা আবশ্যক । উৎসাঙ্গের অগ্নি যখন হৃদয়ক্ষেত্রে প্রজ্বলিত হয়, তখন তাহার ধূমঙ্গলে মনুয্যের চক্ষু প্রায়ই অন্ধ হইয়া পড়ে ; ধূমহীন উৎসাহানল অতীব দুর্লভ, ইহা বিস্মৃত হইতে না হয় । ধৈর্য ও i সহিষ্ণতা অত্যন্ত আবশ্যক। ব্রাহ্মধর্মের | কেবল বিস্তার নয়, গাম্ভীৰ্য্য বৃদ্ধির নিমিত্ত ও দল বিশেষে বদ্ধ করিবার নিমিত্ত 55 | জাতিসাধারণ করিবার, নিমিত্ত যে छेझॉश | লক্ষ্যের সেবা করা হইতেছে, তাহাতে সত্যু দায় হৃদয় সমর্পণ করিয়া রাখতে হবে : কোন আন্দোলনে যেন তীক্ষার অন্যথা ন! झुम्ल । தும்ாணக , ঈশ্বরের সহিত তামোদিগের সাক্ষ }ৎ সম্বন্ধ । ষ্টগুলোকে অবস্থিতি ও উন্নতির নিমিত্ত । মনুষ্যের যে কত্ত প্রকার পদার্থের প্রয়োজন তাই র সংখ্যা করা কাহার সাধ্য । মাতৃগর্ভে সঞ্চার অবধি তা দ্য পর্য্যন্ত আমরা যে সকল পদার্থের সাহায্য লইয়া জীবিত রহিস্নাছি ও শরীর মনের উন্নতি সাধন করিতেছি, তাহ আমরা সকলেই ভোগ দ্বারা জানি বটে, কিন্তু জ্ঞান দ্বারা প্রায় কিছুই জানি না বলিলে অভুক্তিশয় না। আমরা যে সকল পদার্থ উপভোগ করিতেছি, তাছাদিগের মধ্যে অধিকাংশের অস্তিত্ব পর্য্যস্তও অদ্যাপি আমরা উপলব্ধি করিতে সমর্থ হই নাই । যে কতিপয়ের সহিত আমাদিগের পরিচয় হইয়াছে, তাহাদিগের কিছুমাত্র বিশেষ তত্ত্বই আমরা জ্ঞাত নহি বিশেষ তত্ত্বের মধ্যে এই মাত্র দৃঢ় ৰূপে জানি যে, o তত্ত্ববোধিনী পত্রিক। " | § ty কম্প ১ ,היושי যাহা আমদিগের শরীর মনের নিতান্ত প্রয়োজনীয়, তন্মধ্যে কতিপয় অযাচিত ৰূপে ও আর কতিপয় যাচিত ৰূপে প্রাপ্ত হইতেছি এবং তৎসমুদায় উপভোগ করিয়া উন্নতির পথে ও আনন্দের পথে অগ্রসর হইতেছি। এই বিষয়টি বিস্তত ৰূপে আলোচনা করিতে করিতে যখন আমরা স্পষ্টৰূপে দেখিতে পাই যে, আমাদিগের শারীরিক ও মানসিক অভাব পূরক দ্রব্যাদির মধ্যে কিছুই আমরা স্বয়ং উৎপাদন—প্রকৃতার্থে উৎপাদন করিতে পারিতেছি না, অথচ সেই সমুদায় :ত্র ধ্যই সম্পূর্ণ ৰূপে প্রস্তুত হইয়া, অভাবের
গুরুত্ব অনুসারে কখন যছঞার পুত্বে ও কখন যাচএsার পরে, অtসিয়া আমাদিগের অভাব সকল বিদূরিত করিতেছে, তখন আমরা সম্মথে এক মহান জ্ঞান ও শক্তির সমষ্টি ভিন্ন আর কিছুই দেখিতে পাই না । তাহাকেই তখন আমরা সমুদায়ের স্রষ্টা নিয়ন্তা ও দাতা বলিয়া সম্বোধন করি। আমরা কি ৰূপ দ্রব্য সামগ্রীতে পরিপোষিত হইয়া মৃত্য করিয়া বেড়াইতেছি তাহা আমরা কিছুই জানি না বটে, কিন্তু তৎসমুদায়ের যে একজনও জ্ঞাভা নাই এমত্ত নহে, সেই মহানু পুরুষই তৎসমুদায়ের এক মাত্র জ্ঞাতা ; নিৰ্ম্মাতা ও চালয়িত ভিন্ন কেহই কোন বিষয়ের সম্যক তত্ত্ব অৱগত হইতে পারেন না । * সেই অনির্বচনীয় পুরুষ যে এক কালে আমাদিগকে এখানে মানয়ন করিয়াই নিরস্ত রহিয়াছেন, এবং শরীর ও হৃদয়ে কতিপয় অভাব সঞ্চার পূর্বক ভৎ পূরণেপযোগী বিবিধ আশ্চৰ্য্য পদার্থের সৃষ্টি করি, রাই নীরব রহিয়াছেন, এমন্ত নহে, তিনি মিয়ত প্রণিধান পূর্বক আমাদিগের জন্তাৰ সকল নিরীক্ষণ করিতেছেন এবং অবস্থা
