পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/১৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কারণ করি তুলিতে হুইবেক," কিন্তু তাशक झनशश् चदशग्न ७कको ब्राजश् | করিতে দেওয়া হইতে পারে না-জ্ঞানকে তাহার মন্ত্রীপদে নিযুক্ত করা বিধেয়ইছাই কম্‌টির নিগুঢ় অভিপ্রায় । এখানে ইংলণ্ডের রাজার কথা মনে পড়ে,-রাজা কেবল নামেই রাজ-কাজে মন্ত্রীই রাজা । ঐপি কৃমি নাম-করণ ইংলণ্ডের স্বদেশে- | চিত একটি পুরাতন প্রথা—তাই ইংলওকেই সাজে ; কিন্তু বিজ্ঞানের আলো- ৷ চনাস্থলে যে যাচ1–তহাকে তাহ বলাই । গুলি, তাহা হইলৈ—আর-কিছু ন মোক - , কথার ঘোর-ফের হইতে আপাতত পীর- ; ত্ৰাণ পাওয়া যায় । অতএব ধৰ্ম্ম-বিজ্ঞানের আলোচনা স্থলে-সহানুভূতিকে ধৰ্ম্মণাম

  • ویے

_. নিয়ন্ত ন বলিয়। ধৰ্ম্ম-নীতিকে সহ নিয়ুস্ত বলিলেই ঠিক হয় । । i অন্যান্য প্রবৃত্তির ন্যায়, মমৃয্যের মহানু- ! ভূতি প্রথম প্রথম সঙ্কীর্ণ-ক্ষেত্রে এলেমেলে। ভাবে কার্যা করে ; পীর জ্ঞান দ্বার নিয়মিত হইয়। উত্তরোত্তর প্রশস্ত পথ অনুসরণ করে । যতক্ষণ সহানুভূতির বা (মৈত্রী ভবের) সংক্ষা র্ণতা-দোষ জ্ঞান-দ্বারা ও ক্ষলিত না. য়-- ততক্ষণ বৈরীভাব বালয় একটু পার্থীর তী হার সঙ্গে সঙ্গে লাগিয়া থাকে ;– আপন: স্ত্রীপুরকে অন্ধভাবে ভাল বাসিতে গেলেই ७कामवडॉ. পরিবারের মধ্যে গৃহ-বিচ্ছেদ আৰু ইয়া উঠে;-পারস্য দেশের । সহিত বৈস্থিতার প্রভাবে একদিগের স্বদে শানুরাগ যেমন ভীষণ উত্তেজিত হইয়া উঠিয়াছিল-সহজ অবস্থায় সেরূপ হইবার কোন সম্ভাঞ্জষ্কিন্ধন এইরূপ দেখা যাইতেছে যে, যে পরিমাণে সহানুভূতি অন্ধ-গুক্তি স্বাক্ষর কৰে,সেই পরিমাণে তাহার چها=۹ - حجابه جا میجیته ه بع ुि * * よ? 93 يهة o o : }, 1,* 1 § l ? ' ' ' '. § | ام ال ام۱ : " ، " : 8 যে, মুসলমানদের পরস্পরের মধ্যে মৈত্রীভাব হিন্দুদিগের অপেক্ষ যে-পরিমাণে বেশী, পর-জাতির প্রতি বৈরীভাবও সেই পরিমাণে বেশী ; মুসলমানদিগের মধ্যে রীতিমত জ্ঞানের চর্চা হইলেই এইরূপ বৈরীভাব হইতে তাহারা উদ্ধার পাইতে পারে । অতএব অন্যান্য প্রবৃত্তির ন্যায় মহানুভূতিকেও জ্ঞান-দ্বারা নিয়মিত কর । বিধেয় | জ্ঞান-দ্বারা এইরূপ যে, নিয়মিত কর, দুঃার ੀ পদ্ধতি অাছে ;--প্রথম, বিষয়-বুদ্ধি দ্বারা নিয়মিত করা ; দ্বিতীয়, ধৰ্ম্মসুদ্ধি দ্বারা নিয়মিত কর । ধিযয় বুদ্ধির পরমর্থ । এ বিষয়টি আমরা গত সংখ্যক ভারতীতে রূপে পি এ" কুরিয়া প{লয়ছি—সু তরাং লক্ষ স্বাথ, ধৰ্ম্ম-বৃদ্ধির লক্ষ{ এখানে ত{&ীর পুনরুল্লেখ বহুল্য । এখালে কেই ললিন্তে পরিন যে, "বিষয়বৃদ্ধিই বা কি—আর ধৰ্ম্ম-বৃদ্ধিই ব; কি— বুদ্ধির কথা ছাড়িয়া দিয়া সহানুভূতির প্রতি একবার ভাল করিয় প্রণিধান করিয়া দেখ ; সহানুভূতি বলিয়া মনুষের যে একটি প্রবৃত্তি আছে তাহ কোন সঙ্কীণ ক্ষত্রে বদ্ধ থাকিবার নহৈ, মনুষ্য-মাত্রই যমুষের সহানুভূতির পাত্র।" আমরা বলি যে, জ্ঞান দ্বারা নিয়মিত না হইলে সহানুভূতি স্বভাবতই ওরূপ বন্ধন যুক্ত হইতে পারে না কিন্তু সে কথা স্বাক্— এখন আমরা তর্কের খাতিরে তাংরি ঐ কথাই শিরোধার্যা করিলাম ; তাছা হইলে ফলে কি দাড়ায় দেখা যাক -যদি প্রবৃত্তি বিশেষের বশবর্তী হইয়। জন-সমাজের ইংপরোনাস্তি স্বশৃঙ্গলা-সাধন কখনও মনুমা- ' জাতির মাধ্যায়ত্ত হয়, তাঁহা হইলে ইচ্ছ। আর অস্বীকার কারবার ন্ধে থে না যে, মৌমাছি এবং পিপীলিকার সমাজ অনেক পূর্ব হাতে সেন্ধপ উন্নতি লাভ করিয়া বসিয়া আছে, খছে | সুতরাং ঐ দুই পতঙ্গ মনুষ্য অপেক্ষ শ্রেষ্ঠ।