* * ■, शै t A 4 *\、歌 "কাৰ্য্য-কারণ-তত্ত্ব .k جیمسس سمسمسمبسیسسمویب سے ১৭৩ আমরাও বলি যে, ব্যাঙ্কনোট যেমন নগদ টাকার প্রতিনিধি, ভার সেইরূপ আবির্ভাবের প্রতিনিধি। এই গেল ভাব এবং আবিভাব,-এখন তত্ত্ব এবং মূলতত্ত্ব এই দুই শব্দের অর্থ স্তুংগ্ৰহ করিতে পারিলেই পা থেয়-সম্বলের জন্য আর আমাদের কোন ভাবনা থাকে না । শুধু একটি ভাবে কিম্ব শুধু একটি আবিভাবে তত্ত্ব হয় না ;–তত্ত্ব-একটি দাড় করাইতে হইলে, দুই ভাবের মধ্যে — অথবা আবির্ভাব এবং ভাবের মধ্যে—বাচ্য-বাচক সম্বন্ধ অবধারণ করা চাই ; “স্থ স্তী” একটি ভাব, “চতুষ্পদ” আর একটি ভাপ ; এবং উভয়ের মধ্যে সম্বন্ধ এই যে, হস্তী চতুপদ-শব্দের বাচ্য ও চতুষ্পদ , হস্তী-শব্দের বাচক ;--উভয়ের মধ্যে এইরূপ রচা-বাচক সম্বন্ধ থাকাতেই আমরা "হস্তী চতুষ্পদ” এই বাক্যটিকে তত্ত্ব : বলিয়া নির্দেশ করি। শুধু যদি বলি “সূর্য্য", তবে তাহা তত্ত্ব বলিয়া গৃহীত হইতে পারে না-কিন্তু দি সূর্যের ভাবের সঙ্গে উদয়াস্তের ভাব যোগ করিয়৷ দিই, তবে সেই দুই ভাবের যোগে এই একটি তত্ত্ব উৎপন্ন হইতে পারে , সুর্য্য উদয়াস্তবান। “সূর্য উদয়াস্তবান" ইহা যেযন একটি তত্ত্ব, পরিবর্তন হেতুমাস্ (অর্থাৎ পরিবর্তনের কারণ আছে) ইহাও সেইরূপ ७क िउङ्ग । সুৰ্য্যের ভাব এবং উদয়াস্তের ভাব এই দুই ভাবের স্বাগ দৃষ্ট্রে এই তত্ত্বটি পাওয়া যাইতেছে যে, সূর্ব উদয়াস্তবান্ ; তেমনি, পরিবর্তনের ভাব এ কারণের ভাব এই দুই ভাবের যোগ দৃষ্ট্রে ষ্ট্রই তত্ত্বটি পাওয়া যাইতেছে যে, পরিবর্তন হেতুমান। र्किङ বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতদিগের সিদ্ধান্ত এই যে, সূর্বের উদয়াস্তবতা আমাদের মনের مسیسپ o
- '" حي ،" 'N 8 ' ' ’’مہ: "سر"بیدن ، ، ، f করে” हेशहे o প্রকৃত তত্ত্ব, পৃথিষ্ট্রর পরি
ভ্রমণ-শীলতাই প্রকৃত তত্ত্ব । যুৰ্য্যের উদয়াস্ত-বত্তা যে, কতকালের পুরাতন তত্ত্ব, তাহা বলা যায় না - তাহারও দেখ লিপ র্য্যয় ঘটিয়াছে—কিন্তু “পরিবর্তন-মঞ্জই, হেতুয়ান বা সহেতুক," এ তত্ত্বটির বিপক্ষ য় ভাবনাতেও স্থান পাইতে পfরে না ; “সূর্যা পূৰ্ব্ব দিকে দেখা দিতেছে অথচ তষ্ঠ। স্থির আছে" এরূপ ভাবনাকে যনে স্থান দেওয়৷ কিছুই কঠিন নহে ; কিন্তু “পরিবর্তন ঘটিতেছে অথচ তাহার কোন কারণ নাই” এর প; ভাবনা মলের এক কোণেও স্থান পাইন্তে পারে না ; পরিবর্তনের ভাবের সঙ্গে হেতুমত্তার ভাব এরূপ অচ্ছেদ্য বন্ধন সূত্রে গ্রথিত রহিয়াছে যে, সে বন্ধন-সুত্রের ছেদন ভপনাতেও স্থান পাইতে পারে না । রূপ, যে কেন তত্ত্বে هي جها ジ છફે ভাব না তেওঁ স্থান পাই কেই আমরা মূলতত্ত্ব বলিয়া নির্দেশ ধরিতেছি । “দুই স্থানের মধ্যে সরল-রেখাই সৰ্ব্বঃে মুলতত্ত্ব-কেনম; ই চার অন্যথা ভাবনারও কোন বস্তত্বই মুল-উপাদান বিমুগ্ধ ইষ্ট ে পারে না - ইস্থাও একটি মূলতত্ত্ব, মূল তত্ত্ব পেন এই পর্ম্যস্ত থাক-পথৈ যতই "গ্রসর হইব তই তাহার অর্থ বোধ-মুলভ হই?ে —মত এব আর কাল-বিলম্বে প্রয়োজন নাই – প্রয়াণে প্রবৃত্ত হওয়া যা"। o লকের সিদ্ধাস্ত । প্রসিদ্ধ ইংলণ্ডীয় দার্শনিক লক বলিয়াছেন যে, আমাদের ইন্দ্রিয়-পটে বহির্জগতের যে-সকল ছাপ পড়ে, তাছাই আমাদের মনের ভাব-রূপে পরিণত হয় ; এবং সেই বছিমুলক ভাব-সমূহের যোগাযোগ হইতেই র অ !, で5 や محلي কার , , , I ', মনের | বুদ্ধির তত্ত্ব-সকল উৎপন্ন হয়। আমাদের সংস্কার মাত্র ; “পৃথিবী দুর্ঘ্যকে প্রদক্ষিণ | | পাওয়া যায়-ইন্দ্ৰিয়ই তাহার একমাত্র প্র মনে-মধ্যে যে-কোন ভাব বিদ্যমান দেখিতে
