পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१९ * - ! ধৰ্ম্মের আদেশ এই ধৰ্ম্মের শাসন, ইহাই যতনে সবে করিবে পালন । তত্ত্ব - - هما "ليه و তাদি ব্রাহ্মসমাজ । 이 বৈশাখ ट्र:त्रद!ज़ ५७ ईः । ". . | tr t"r f * # &t5km)、 ರ್' | f او ** * { پعه میر ماه مه سپید * * "...“ ho షి * or o خيو غمجيده সত্য-ধৰ্ম্মই ব্রাহ্মধৰ্ম্ম । সত্য কি I w ነክ

  • : l $ *

o * *

  • r is i

- t * 羈, v o Y 熟、 & o !

4 l r d Se S SSS SSS SSAAASAAA AA AAAA MAS CSAAAAAA AAAASAAAA ששמם שבש* * t l * Ն না জানিলে ব্রাহ্মধৰ্ম্ম কি ভাই। কখনই স্থান ।

যাইতে পরিবে না । সত্যকে জান কী? r * বীিয় দত্যকে কি আমরপরিত: কুরিব ? : J .: :خت r আছে এই নাই—সেই অস্থিল মনঃকল্পনা – o আর, মিথ্যাকে সত্য বলিয় জানা খুব সহজ বলিয়া কি আমরা মিথ্যাকে সমাদর পূর্বক আলিঙ্গন করিব ? অধঃপাতে যাওয়া সহজ বলিয়া কি আমরা অধঃপাতের সোপান মৰ্ম্মাণ করব? আর, উন্নতিতে আরোহণ পং কঠিন বলিয়া কি আমরা উন্নতির নোকরিয়৷ কেলিব ? “সত্যং বদ ধৰ্ম্মং প" সত্য বল-শ্ন আচরণ কর- এ কথা ছাড়ির আমরা কি "অসত্যং বদ অধৰ্ম্ম চন্দ্র” এই কথাটিকে আমাদের শিরোভূষণ করি? ? যদি মিরাকার নিৰ্ব্বিকার পরমেশ্বরকে সত্যু বলিয়। বিশ্বাস না কর, তবে ব্রাহ্মধৰ্ম্ম অবলম্বন করিও না । কিন্তু যদি এরূপ মনে কর যে, “ঈশ্বর নিরাকার—এ বর্ণটি অতি সত্য কিন্তু আমার মত সাধকের তgাতে কোন ইষ্ট-সিদ্ধি হয় না,”--ত:ব, পৃথিবীতে এমন এক জনও ধৰ্ম্ম-সাধক আছেন—যাহার" { :' {# i ; ভগ্ন % \ يبه كريب نبتة o ". সত্যেতে কোন ই সিদ্ধি হয় না-মিথ্যাতেই ইঃসিদ্ধি হয়- কি ভয়ামক কথা।--যিনি вет _ _ ؟ 5 ہس۔-سم سیمی* بیجہ ہے۔ সত্যেতে কোন ই স্ত্র দেখেল ন--তিনি যে | ধৰ্ম্মেতে কোন ইষ্ট দেখিবেন তাহারই ব৷ মস্তাবনা কি ? মিথ্যাই যাহার ইষ্ট-সিদ্ধির $ಃ ಇಕ್ಕ •vt+ * t SAAA AAAA AAAA S AAAAA SAAAAA SAAGGTS এক মাত্র উপায় হইল, তিনি কিরূপে আপনাকে সত্যের সাধক বলিবেন—ধর্মের সাধক বলিবেন --ঈশ্বরকে যিনি সত্যের সভ্য বলিয়া শ্রদ্ধা করেন তাছার সে আন্তরিক শ্রদ্ধা, আর, যিনি স্বীয় মনের কল্পিত বস্তৃতে ঈশ্বরত্ব আরোপ করিয়া তাহাতে শ্রদ্ধা সমপণ করেন তাহার সে কৃত্রিম শ্রদ্ধ,-দুয়ের মধ্যে আকাশ পাতাল প্রভেদ । ঈশ্বর “নিতো ইনিতানাং চেতনশ্চেতনানাং” অনিত্য বস্তু সকলের মধ্যে তিনিই কেবল একমাত্র নিত্য-চেতন-পদাৰ্থ সকলের তিনিই একমাত্র চেতয়িত, ইহা সম্পূর্ণরূপে হৃদয়ঙ্গম করিয়া আত্মা দ্বারা আমরা যেন ঈশ্বরের উপাসন করি ;– মনঃকল্পনা-যাহা এই তাছা দ্বারা ঈশ্বরের সহজ মতা-সুন্দর-মঙ্গলভাবকে আমরা কখনই অলঙ্কৃত করিতে পারিশ না--কেবল ত্যাবৃত করিয়া ফেলিক্‌--- ইহ জানিয়া শুনিয়া ওরূপ কার্য্যে কোন সত্য-নিষ্ঠ ব্যক্তি অনুমোদন করিতে পারেন । ঈশ্বর যে আমাদের কত নিকটে তাই একবাব হৃদয়ের সহিত অনুভব করিয়া দেখ— ক্টাছকে কল্পনা করিতে ইচ্ছা করিও না । আত্মার অtধার---বিশ্বের আধার-পরমাত্মাকে ধদি আমরা সন্তা-সভাই অন্তৰ্য্যামী স্বয়ন্থ নিত্য সত্য বলিয়া না জানি-তবে মিথ্যা মিথি উহাকে মেরুপে কল্পনা করিলে তাহাতে ফল কি ? জার, যদি সন্তা-সতাই জানি যে, তিনি আমাদের নিকটে রছিয়া ছেল—তবে তাহাঙ্কে সাক্ষাৎ উপলব্ধি করি, s খার জন্য মনশ্চক্ষুকে পাপ-মলিনতা হইতে মুক্ত না করিয়া কল্পনাপটে র্তাহার ছবি অৰ্কিবার বৃথা জায়াসে আমরা আপনারাই বা প্রবৃত্ত হইব কেম-অনকেই বা প্রবৃত্ত করিব কেন ? হে সাধক তুমি দি সরল

হৃদয়ের বিশুদ্ধ জ্ঞানে শুদ্ধ-বুন্ধযুক্ত পুরুষকে