পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প তৃতীয় খণ্ড).pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

r o $. y w J* s t o * r 侬 y রক্ত .", 's , , , , ' o y o, * ,

  • *

g * R ķA 1» I J * { o

  • هي" ' . r : - द्भि e * করিয়াথাকিতে ঃ

লে • ለኛ *霄 h i i. ،۱ م ، ، , W ",、 ·· ' ' ' . . . . w | {. o * * * * * 14 | * 颅 А t به دین: \ ، اند : # *. t * r , 4, ս १ i ॐों५$ H් ভক্তি r l r M r W n ," ሰነ l i } oti, * y !

k না ইহাকে বলে স্নহেछूकी उङि । ८इट्र, उदf ईशब जिनैौंगाग्न নাই । আত্মবিস্মৃতি এই ভক্তির প্রাণ এই জন্য ইহার নিকট ইহকাল ও পরকাল বিস্মৃত । ভক্তি যখন আত্মবিস্মৃতি আনে তখন কি ইহকাল কি পরকাল সকল কালই তাহার চক্ষে সমান । এই ভক্তি নিজের হৃদয় ঈশ্বরকে দেয় এবং নিজে ঈশ্বরের হৃদয়কে পায় ইহাতেই তাহার পূর্ণ তৃপ্তি । সে আর কিছু দেখে না, আর কিছু চায়ও না, ভাগবতকার এই উপাখ্যানে সেই ভক্তিরই ব্যাখ্যা করিয়াছেন । কিন্তু যে আত্মবিস্মৃত ঈশ্বরই তাহার রক্ষক। ভগবতকার স্পষ্টই বলিতেছেন ঈশ্বরের তেজ বা শক্তিই তাহাকে রক্ষা করে । তুমি ভক্তের অপকার করিয়৷ কোথায় পরিত্রণে পাইবে । ব্রহ্মণ্ডের মধ্যে এমন স্থান নাই যথায় ঈশ্বরের ঘাতিনী শক্তির হস্ত হইতে নিস্তার পাইতে পার । আকাশ পা তাল যথায় যাও সে তোমার অনুসরণ ক- । ৱিবে । কিন্তু ভক্ত। ঈশ্বরের শক্তি তোমার রক্ষক বলিয়া আপনাকে প্রশ্রয় দিও না । ক্ষমাই তোমার মহত্ত্ব। অপরাধীর মঙ্গল কামনাই তোমার ধৰ্ম্ম । সাংখা সুত্রের অনুবাদ । (পূৰ্ব্বের অনুরতি) . . l । नैनि প্রকার তুষ্টি (জ্ঞানের সন্তোযাত্মক ক্ষেই প্রকৃতিকেই পরমপদার্থ বিবেচন৷

  • * * ' I
  • .

§ 魏 1 V. ས༨༥༥ ". . . * . l • , t \ * | " - i o | | ११ বা কল্পনা করিয়া পরিতুষ্ট থাকেন । তাছার তাদৃশ তুষ্টি তাদৃশ চিত্তপরিতোষ বা তাদৃশ চিত্তপ্রসাদ শাস্ত্রীয় ভাষায় "অস্ত” সংজ্ঞায় কথিত হয়। কোন কোন সাধক বুদ্ধিকেই পুরুষ বা আত্মা ভাবিয়া পরিতুষ্ট থাকেন। তাহাদের তাদৃশী পরিতুষ্টির নাম “মলিনা” যাহাঙ্ক অহঙ্কার তত্ত্বকে শ্রেষ্ঠ বলিয়া জ্ঞান করত পরিতুষ্ট—তাহাদের তুষ্টি অমোঘ । ভোগকারণ তন্মাত্রা বা সুক্ষভূত যাহাদের জ্ঞানে পরম পরিভৃষ্টির কারণ, তাহাদের তাদৃশ পরিতোষের নাম “তৃপ্তি”। এতদ্রুপে চারি প্রকার মাত্র আধ্যাত্মিক তুষ্টি আছে ; ইহা বলা হইল । এতদ্ভিন্ন আরও তাহাদিগের বাহ্যিক তুষ্টি আছে, তাহা অর্থের অর্জন দোঘ, বন্ধন দোষ, ভোগ দোষ ও হিংসা প্রভৃতি দোষ দর্শন হইতে উৎপন্ন হইয়া থাকে। অর্থ উপার্জনের অনেক দোষ আছে । তাছা দেখিয় অনেকেই প্রত্ৰজ্য। (সন্ন্যাস) গ্রহণ করিয়া পরিতুষ্ট হন । 4ई এক প্রকার দৃষ্টি, ইহার শাস্ত্রীয় নাম পর, তত্ত্বজ্ঞান না থাকায় ঐ রূপ তুষ্টিতে মুক্তি হয় না । ধন থাকিলে তাই রাজা, তস্কর, অগ্নি ও জলদি হইতে নাশ প্রাপ্ত হয়, এজন্য উহা বিশেষ দুঃখ প্রদ, যাহ। দুঃখপ্রদ তাছাতে কাজ নাই, এইরূপ ভাবিয়াও অনেকে বিষয় হইতে উপরত হন, ও পরিতৃপ্ত থাকেন। এই দ্বিতীয় প্রকার তুষ্টির নাম সুপার, ইছাতেও মোক্ষ নাই। বহু আয়াস স্বীকার করিলে ধন উপার্জিত হয়, কিন্তু তাহী ক্ষণভোগেই ফুরাইয়া যায় ! অতএব তাহ আদে উপাৰ্জ্জন না করাই ভাল । এই ভাবিয়া যাহারা বিষয়বিমুখ হন, হইয়৷ পরতুষ্ট থাকেন, তাছাদের সেই তৃতীয় প্র কার তুষ্টির নাম পরা। বিষয়ভোগ যতই করিবে ততই তাছার ইচ্ছা বাড়িবে, ইচ্ছা কালে তাহা না পাইলে দুঃখ হইবে, অতএব,