পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SAA AM C TTeTCATMAAA AAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS -..مه سيسحصص نسمسمضتتفتتتضمبسنتقسخية அகது تخچهچ ১২৯ به مخاتمه « مس - م. -سیجیح۹ سه » —ম{াং চরমে যাহাতে ফল ফলে—শেষ মূহন-কাল পর্যন্ত যে মঙ্গল-প্রবাহ চলিয়া পৰ্য্যন্ত যাহা টেকে। “মুচিৰা চোক্তং স্ববিচাৰ্য্য মৎ গু ভং সুদীর্ঘকালেইপি ন যাঙি বিক্রিয়াং" মরূপে চিন্তা করিয়া যাহা বলা হয়, আর, উত্তম-রূপে বিচার করিয়া যাহা করা হয় —মু দীর্ঘ কালে ও তাঙ্গার বিপর্যয় ঘটে না । উত্তম রূপে চিন্তা করিতে হইলেই পূৰ্ব্বাপর চিন্তু করিতে হয়-ও বর্তমানের চরিদিক চিন্তা করিতে হয়---উদ্ভথ-রূপে পিচার করিতে হইলেই অগ্র পশ্চাৎ নিরীক্ষণ করিতে ছয় ও চারিদিক নিরীক্ষণ করিতে হয়,--আনুপূর্বিক বিবরণ এবং আনুসঙ্গিক বিবরণ – দুইই নিরীক্ষণ করিতে হয় – আনুপূর্বিক এবং আনুসঙ্গিক সুইকে সা. । প্রমাণিকত লই । ইয়। কার্য্য করিলার নিয়মকে শ্রমির বলি -- আমুশেষিকতার নিয়ম । (১) পূর্বকালের সহিত যোগ রক্ষা ফুরিয়া চল। -অনুপূৰ্পিক পদ্ধতি, (২) পর্তমান কালের সহিত রক্ষা করিয়া চল{— আনুষঙ্গিক পদ্ধতি, (৩) দুইই যথাবিধি রক্ষ করিয়া চলা—অনুশেষিক পদ্ধতি ;– আমরা যদি প্রথম পদ্ধতি অপস্থেল করি তলে আমরা পৈতৃক ধন হইতে--মুল ধন হইতে—বঞ্চিত হই,—যদি আমরা দ্বিতীয় পদ্ধতি অবহেলা করি তবে আমরা সেই ধণের সুব্যবহার-জনিত লভ। অথবা উপস্বত্ব হইতে বঞ্চিত হই; অতএব দুইই যথাবিধি অবলম্বন করা:কৰ্ত্তব্য—আনু. শেষিক পদ্ধতি অবলম্বন করা কৰ্ত্তব্য । বিশেষ বিশেষ মনুষ্য-সমাজ একই সময়ে সকল মঙ্গল আয়ত্ত করিতে পারে ন!— বিশেষ বিশেষ কালে বিশেষ বিশেষ মঙ্গলসোপানে উপনীত হয়,—এ জন্য নান কালের নানা মঙ্গল হইতে সার মঙ্গল বা ছিয়ালওয়া এক এক সময়ে এক এক জাতিঃ যোগ আবশ্যক হইয় উঠে; পুরাতন-কাল হইতে | আসিতেছে তাহার মধ্য হইতে বর্তমান কালোচিত সার সংগ্ৰহ করিলে—সেই সকল রত্ন পাওয়া যায় যাহা এ যাবৎকাল কালস্রোতে অবিধ্বস্ত রহিয়াছে-ভবিষ্যতেও অবিধ্বস্ত থাকিবে ;—এইরূপ সার সংগ্ৰহ করাকেই আমরা বলি-আমুশেষিক পদ্ধতি । ব্ৰাহ্ম শ্ম-গ্রন্থ এইরূপ আনুশেষিক পদ্ধতির একটি অমূল্য ফল, ব্রাহ্মধৰ্ম্ম-গ্রন্থ ব্রাহ্মধৰ্ম্মের بی بیگ بین مییهای گم سه تا ۴ ها ঐতিহাসিক ভিত্তিমূল । প্রতিবাদ । মমু ভারতবর্ষের সর্বপ্রধান ব্যবহার শাস্ত্র । প্রসিদ্ধি আছে, মন্ত্ৰ বিপরীত, অন্য স্মৃতির ফলতঃ এই গ্রন্থে মনুষ্য-জীবনের অপরিহার্য্য এমন অনেক ব্যবস্থা আছে, যাহার মূল সত্যে প্রতিষ্ঠিত । যুগযুগান্তরের ঘোর বিপ্ন ও তাস্থ বিপর্যস্ত হইবার নহে । এই প{া চার শাস্ত্র চিরকাল আদৃত হইয়া আসিয়াছে এবং মৃত দিন ধৰ্ম্ম ও সত্যর মর্যাদ! ইহু! আদৃত হইয় থাকিবে । কি কু সম্প্রতি পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রী জাতিভেদ বিষয়ক বক্তৃতায় কহিয়াছেন, এইরূপ গ্ৰন্থকে নয় :গ্নিতে দগ্ধ করিয়| কৰ্ম্মণাশীর জলে নিক্ষেপ কর । এই কথায় আমাদের হৃদয়ে বড় ব্যথা লাগিয়াছে। এক্ষণে আমর দেখাইতে চাই, তিনি যে সমস্ত দোষ মনুতে আরোপ করিতেছেন, য: স্তবিক সে গুলি কি । অ}মপ বৰ্ত্তমন প্রস্ত লৈ জাতিভেদের বিচার করিতে চাহি ন কিন্তু তিনি মমুকৈ যে সমস্ত দোসে দুষিত করিবার প্রয়াস পাইয়াছেন তাহারই ক্ষালন করিতে চাই সমাজসংস্কারকের কার্য্য বড় সহজ নয় । প্রথম তাছাকে দেশকালপাত্র দেখিতে হয়। ইহা কখন অমুকল কখন বা প্রতিকুল। প্রতি