পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

tarýchvs* : , : ; স্থান-মান । NS్స assumpmusim এক-গজ-পরিমাণ স্থান মাপিতে হইলে- এক গঞ্জ-পরিমাণ মান-দণ্ড দ্বারা সেই শূন্য স্থানটিকে পূরণ করিতে হয় ;-গ্ৰহাদির পরিধির আয়তন নিরূপণ করিতে হইলেও স্থল যন্ত্রীদির সাহায্য আবশ্যক হয় । এজন্য স্থানমানের আলোচনা-ক্ষেত্রে, শূন্য-স্থানের যেমন প্রবেশাধিকার আছে, বস্তুরও তেমনি প্রবেশাধিকার আছে,-বস্তুই শূন্য-স্থানের পূরণকর্তা—বস্তুই শূন্য-স্থানের পরিমাপক। বস্তু-শব্দের উৎপত্তি বস-ধাতু হইতে,-- সে ধাতুর অর্থ—বাস করা ; বাস করা বলিলেই বুঝায় কোন-না-কোন স্থানে বাস করা ;-স্থান কি ? না পরিমিত আকাশ { * n క ● ψίει η مسٹم = छन्। = ؟ ۔ سے ص= = معی"= قسم s پ جمعجیبی= = _ | লক্ষণ (geometical properties) বলিয়া निদেশ করা যাউক;-আধিষ্ঠানিক শব্দের অর্থ কি ? মনুষ্যের আধ্যাত্মিক লক্ষণ বলিতে ন তাহার আত্মা-সম্বন্ধীয় লক্ষণ বুঝায়, মনুষ্যের আধিভৌতিক লক্ষণ বলিতে যেমন তাহার শরীর-সম্বন্ধীয় লক্ষণ বুঝায়, তেমনি-- বস্তুর আধিষ্ঠানিক লক্ষণ বলিতে তাহার স্থানসম্বন্ধীয় লক্ষণ বুঝায়-অন্য কোন প্রকাল লক্ষণ বুঝায় না। এখন জিজ্ঞাস্য এই যে আধিষ্ঠানিক লক্ষণের নিদর্শন কি ? অর্থাৎ কোন বস্তুর কোন-একটি লক্ষণ দেখিলে তাছা আধিষ্ঠানিক কি আধিষ্ঠানিক নহে ইহা স্থির করি খও ; এতদনুসারে পাওয়া যাইতেছে যে, বার সহজ উপায় কি ? তাহার সহজ উপায় যাহা পরিমিত আকাশ-খণ্ডের অধিবাসী তা | এইটির প্রতি দৃষ্টি করা—যে কোন বস্তুর ৰে হাই বস্তু-শব্দের বাচ্য । ‘বাহ্য-বস্তুই তবে বস্ত-আত্ম। তবে বস্তু নহে? ইহার উদ্ভর এই যে তাত্মা এক হিসাবে শরীরে বাস করে, আর এক হিসালে অকাশের অতীত ; যে হিসাবে আত্ম শরীরে বাস করে, সেই হিসাবে আত্মা বস্তু-শব্দের বাচ্য, আর, যে হিসাবে আত্মা আকাশের অতীত সে হিসাবে আত্মা পুরুষ শব্দের বাচ্য। দার্শনিক বিষয়ের আলোচনা বর্তমান প্রস্তাবের অধিকার-বহির্ভূত এজন্য তাহাতে ক্ষান্ত হওয়াই বিধেয় । আমরা ষে অর্থে বস্তু-শব্দ ব্যবহার করিব—তাহা বলিলাম,— ধাহা পরিমিত আকাশ-খণ্ডের অধিবাসী তাহাই বস্তু,—বস্তু-শব্দের আর কোন অর্থ থাকে থাকুক-না থাকে না থাকুক্‌-অামাদের এখানকার সহিত তাহার কোন সম্পর্ক নাই। : ' নানা বস্তুর নানা লক্ষণ—তাহার মধ্যে যে-লক্ষণ-গুলি স্থান-মানের উপযোগী তাহাই এখানকার আলোচনা ক্ষেত্রে স্থান যে লক্ষণ এরূপ যে, সেই সেই লক্ষণ যেমন সেই বস্তুতে আরোপিত হইতে পারে তেমনি সেই বস্তুর অধিকৃত স্থানেতেও আরোপিত হইতে পারে, সেই বস্তুর সেই সেই লক্ষণই অধিষ্ঠানিক শব্দের বাচ্য। মনে কর একটা মান-দণ্ড (কাপড় মাপিবার গজ) লোহ-নিৰ্ম্মিত, তাহা হইলে সেই মান-দণ্ডের গুরুত্ব লক্ষণ কিংবা কৃষ্ণবর্ণ লক্ষণ সেই মানদণ্ডেতেই আরোপিত হইতে পারে—তাহার অধিকৃত স্থানে (অর্থাৎ আকাশ-খণ্ডে) আরোপিত হইতে পারে না –কেন ন উক্ত মান দণ্ড নিজেই ভারি-নিজেই কৃষ্ণবৰ্ণ – তাহার অধিকৃত স্থান—যাহ তাক শঙ্কগু বই নয়--তাহা ভারিও নহে কৃষ্ণবর্ণ ও নহে ; কিন্তু আর একদিকে দেখা যায় ৭, মান-দণ্ড নিজে যেমন এক-গজ-পরিমাণ দীর্ঘ, তাহার অধিকৃত স্থানও সেইরূপ একগজ-পরিমাণ দীর্ঘ, তাহা নিজে যেমন অবক্র তাহার অধিকৃত স্থানও সেইরূপ অবক্র, এজন্য একগজ-পরিমাণ দৈর্ঘ্য ও অবক্র আt পাইতে পারে ;–সেগুলিকে আধুনিক ক্ষতি দুইই উক্ত মানদণ্ডের আঙ্গিক