পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*8२ । । তত্ত্ববােধিনী পত্রিকা

    • कछ, २ जॉर्ज

دهه هایی که با هم. سم wat so as was stad"s প্রদত্ত মঙ্গল উপভোগ করা–এবং ঈশ্বরোদেশে মঙ্গল সাধন করা-ইহাই মনুষ্যের প্রকৃত মঙ্গল,—ঈশ্বরকে প্রীতি কর। এবং প্তাহার প্রিয়-কাৰ্য্য সাধন করাই মনুষ্যের প্রকৃত মঙ্গল ;– আর, ঈশ্বরকে স্মরণ না করিয়া পশুদিগের ন্যায় তাহার প্রদত্ত মঙ্গল উপভোগ করা এবং প্রবৃদ্ভির উত্তেজনায় কার্য্য করা-ইহাই মনুষ্যের অমঙ্গল । আর আর জীবের প্রবৃত্তির অনুগামী হইয়া যাহা করে তাছাই তাহাদের মঙ্গল ; কেন না স্ব স্ব প্রবৃত্তি চরিতার্থ করিবার জন্যই তাহার জন্মগ্রহণ করিয়াছে । কিন্তু মনুষ্যের অন্তঃকরণে মঙ্গলের যে একটি ভাব আছে, তাহা তস্থার মনোরাজ্যের (অর্থাৎ প্রবৃত্তি-রাজ্যের) অনেক উপরে অবস্থিতি করে । স্ব স্ব প্রবৃgির উপরে নিকৃ& জীবদিগের কোন অধিকার নাই--তাছার প্ররক্তি-পাশে এরূপ জড়িত যে, কদাচিৎ যদি তাহারা কোন প্রবৃত্তি সম্বরণ করতে বাধ্য হয়—সে কেবল আর-এক প্রযুক্তির অসুরোধে ; যদি তষ্ঠার লোভ সম্বরণ করে- সে হ্য ত ভয়ের অনুরোধে –যদি ভয় সম্বরণ করে--সে হয়ত অপত্য-মেহের অনুরোপে ; মঙ্গণ t o ::صعد حي يوم 4 مم مح تا۔ - தடிকরিয়া তাঙ্কার কোন কার্য্যই করতে পারে না ; মঙ্গলের ভাব মাহীকে অমর। বলি তাহা তাহসের অন্তঃকরণের কোন স্থানেই খুজিয়া পাওয়া যাইবে না। মনুযাই কেবল আপন মনোরাজ্যের অনেক উপরে অবস্থিতি করে-এবং সেই উচ্চ প্রদেশ হইতে মনে}রাঞ্জের কোথায় কি হইতেছে তাহ দেখিতে পায় এবং দেখিয়া শুনিয় তাহার উপর আপনার অধিকার বিস্তার করে । মনুষ্যই কেবল দেখিতে পায় যে, এক এক &ধু ও আর আর সমুদায় প্রবৃত্তির সহিত জড়িত,–এরূপ দৃঢ় পাশে জড়িত যে, কোন একটি পুস্তিকে বেশী-মাত্র প্রশ্রয় দিলে তাহারও অনিঃসাধন করা হয়,--আর আর প্রবৃত্তিরও অনিষ্ট সাধন করা হয় ;—যুদ্ধসম্বন্ধে যেমন বলা যাইতে পারে যে, সেনাবিশেষের জয় হউক বা না হউক—সেনাপতির জয়ই প্রকৃত জয়, মনুষ্যের কার্য্য সম্বন্ধে সেইরূপ বলা যাইতে পারে ষে, প্রবৃত্তিবিশেষ চরিতার্থ হউক বা না হউক—আত্মার মঙ্গল উদ্দেশ্যের চরিতার্থতাই মনুষ্যের প্রকৃত পুরুষাৰ্থ । সে মঙ্গল উদ্দেশ্য যে, কি তাহা পুৰ্ব্বে বলিয়াছি— ঈশ্বরের প্রতি গুীতি এবং তাহার প্রিয়-কার্য সাধন,--এক কথায়, ঈশ্বরের উপাসনা-ইহাই মনুষের প্রকৃত পুরুষাৰ্থ ; তাই ব্রাহ্মধৰ্ম্ম বলেন “কুশলান্ন প্রমদত্তব্যং" মঙ্গল হইতে বিচুত হইবে না-ইছার অর্থ ঈশ্বরোপাসনা হইতে বিচুত হইবে না । মঙ্গলের পথ কোথায় না উন্মুক্ত রহিযাছে—মঙ্গল যেখানে নাই এমন স্থানই ই; জলে স্থনে আকাশে অন্তরীক্ষে ভূলোকে দুলোকে সৰ্ব্বত্রই মঙ্গল-শোভা দীপ্তি পাইতেছে—মঙ্গল-ধ্বনি ধ্বনিত হুইতেছে। বহির্জগতে মঙ্গলের অভিাব এবং মনুয্যের অন্তঃকরণে মঙ্গলের ভাল উভয়ে একতানে মিলিত হইয়া জোড় করে সকল মঙ্গলের আকর পরমাত্মাকে ভূয়োভূয় নমস্কার করিতেছে—“যুজে বাং রহ্ম পূৰ্ব্বাং নমোভিঃ অনাদিমত্ত্বং বিভুত্বেন বর্ভসে যতোজাতানি ভুবনানি বিশ্ব” । আমরা পুরাণ পরব্রহ্মকে রাশি রাশি নমস্কার দ্বারা যোজন করি—হে অনাদিমৎ তুমি আপন মহিমাতে বর্তমান রহিয়াছ-তোমা হইতে বিশ্ব ত্রক্ষাও উৎপন্ন হইয়াছে। অদ্যকারকি মঙ্গল দৃশ্য, সাধু সজ্জন-বৃন্দের নব-বিকসিত প্রীতির আলোকে শরৎকালের এই নবোদিত প্রভাত-করণ কি স্বন্দর শোভা ধারণ করি রছে—এইরূপ দৃশ্য দেখিলে হৃদয় আপনা शैो مصححه @' W l