পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

'ృ88 তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা »፥ ቐጺ s કાર সকল আশ্রমের डिहि-जूमि । खशष्रीहे ক্রমোন্নত আধ্যাত্মিক উৎকর্ম-সাধনের একমাত্র সোপান স্বরূপ। ব্রহ্মচর্য্য যথানিয়মে প্রতিপালিত হইলে মনুষ্য অপরাপর আশ্রমোচিত ধৰ্ম্মসাধনে শক্তি সামর্থ্য লাভ করিয়া থাকে। ব্রহ্মচৰ্য্য যথাবিধি সংসাধিত ন হইলে উপযুপিরি আশ্রযত্রসের কর্তব্য । সাধন বিষয়ে বিশেষ বিজু উপস্থিত হয়। : দৈহিক জীবনের ম্যায় ধৰ্ম্ম জীবনের মধ্যেও একটি পরস্পর মাহাম( মপেক্ষ নিগুঢ় সম্বন্ধ প্রত্যক্ষ প্রতীতি করিয়াই প্রকৃতিদশী আর্যঋষিগণ আশ্রম-চতুঃয়ের অবতারণ করত Af _ _ _ سیده age=g جذ سيا পারমার্থিক উন্নতিসাধনের প্রশস্ত বয় প্রদ- । শন করিয়া গিয়াছেন । বাল্যাবস্থ; যেমন : উৰ্দ্ধতন অবস্থা সকলের আধার, তেমনি ব্ৰহ্ম চর্য্যই সক্ষম আশ্রমের পত্তন-ভূমি। এই | জন্যই গৰ্ত্তবাস কাল হইতে গণনা করিয়া | অষ্ট্রমবর্মই সাধারণতঃ পিপ্লের ব্রহ্মচর্য্য পারণের মূখ্য কাল বলিয়া আর্য্য-ধৰ্ম্মশাস্ত্রে অভিহিত হইয়াছে। যথা – “গৰ্ত্তাষ্টমেইন্ধে কুৰ্ব্বত ব্রাহ্মণtযাপনায়নং ” भमू ! কিন্তু যাহার ব্রহ্মতেজঃপ্রাথী, তাহারদের গৰ্ত্তবাস হইতে পঞ্চমবর্ষেই উপনয়ন হওয়া উচিত, ইহারও বিধি ধৰ্ম্মশাস্ত্রে প্রদত্ত হইয়াছে। যথা— "ব্রহ্মবৰ্চ্চসকামস্য কার্য বিপ্রস্য পঞ্চমে ।” 环破1 ইহার তাৎপর্য্য আলোচনা করিয়া দেখিলে স্পষ্টই প্রতীতি হয়, যে মানসিক সৃষ্টির উন্মেষের সঙ্গে সঙ্গেই গুরু-গৃহে সদাচার ও সদৃব্যবহার শিক্ষা আরম্ভ হইলে, সাধু-সঙ্গ ও সদৃষ্টান্ত লাভ করিতে পারিলে, বাল্য-জীবন হইতেই ব্রহ্মবিদ্যায় উপদিষ্ট হইতে থাকিলে, ব্রহ্মচারী শুদ্ধসত্ব ও জ্ঞানপ্রেমে উন্নত হইয়। কালেতে যথার্থই ভূম গুলে দেব-প্রভাব ধারণ করিতে পারে। কে লা জানে যে বাল্যকালে যাহা শিক্ষিত বা অভ্যস্ত হয়, প্রস্তর খোদিত রেখার নায় তাছা চির জীবন দীপ্তি পাইতে থাকে। সেই छनाझे वाला बौवन श्८उहे. खन्नाईीं थांद्रণের পদ্ধতি আৰ্য-ভূমিতে প্রচলিত হইয়াছিল । * t ২। ব্রহ্মচারীর শিক্ষা। ব্রহ্মচারীর গুরুগুছে শৌচাচার প্রভৃতি শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে মিতাচারী মিতাহারী হইয়া, শরীরের দৃঢ়তাসাধন ও মনের স্থিরতা সম্পাদন পূৰ্ব্বক দশবিধ ধৰ্ম্মলক্ষণ শিক্ষা করিয়া, তৎসমূহ কার্য্যেতে পরিণত করিবার বিধিব্যবস্থা আছে। সেই ধৰ্ম্মলক্ষণ এই যথা-- e "ভিং ক্ষমা দমোংস্তেয়ং শোঁচমিশ্রিয়নিগ্ৰহঃ । ধাবিদ্যাসভামক্ৰোধোদশকং ধৰ্ম্মলক্ষণং । ধৈর্য্য, ক্ষমা, মনঃসংযম, অস্তেয়, দেহ ও আস্তরগুদ্ধি, ইন্দিয়-নিগ্রহ, শাস্ত্র-জ্ঞান, ব্রহ্মবিদ্যা, সত্য-কথন ও অক্রোধ, বাল্যকাল হইতে এই সকল শিক্ষা করিয়া কার্ম্যে পরিণত করিতে অভ্যাস হইলে, মনুষ্যের উন্নতিসোপানে উত্থিত হইবার আর কোন আড়াবই থাকে না। তিনি যথার্থই ভূদেব হইয়৷ কি বিষয়-ক্ষেত্রে কি ধৰ্ম্ম-রাজ্যে সৰ্ব্বত্রই দীপ্তি পাইতে থাকেন। গুরু-গৃহে বাস করত ক্রমে ক্রমে ব্রহ্মপ্রাপ্তির যোগ্য তপসারি অনুষ্ঠান করিবে, সংক্ষেপে ব্রহ্মচারীর প্রতি এই উপদেশ প্রদত্ত হইয়াছে। যথা— "ঞ্চক্লৌ বসন সঞ্চিমুয়ং ক্ষধিগমিকং তপঃ। ময়ু । ৩। ব্রহ্মচারী দ্বিবিধ। ব্রহ্মচারী দুই প্রকার, উপকুৰ্ব্বাণ ও নৈষ্ঠিক। যাহার। গুরু-গৃহে দীর্ঘকাল অবস্থান পূৰ্ব্বক সদাচার ও সদ্যবহার শিক্ষার সঙ্গে সঙ্গে ধৈর্য,ক্ষমা, মনঃসংযম, অস্তেয়, দেহ ও আস্তর-গুদ্ধি, ইন্দ্রিয়-নিগ্রহ, শাস্ত্র-জ্ঞান, ব্ৰহ্ম-বিদ্যা, সত্য