পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ზა()ა জ্ঞান-প্রধান—যুক্তিটি প্রেম-প্রধান। অশ্বের জাতি-সাধারণ লক্ষণ-গুলির মধ্য হইতে আমরা যদি আরব অশ্বের জাতীয় লক্ষণ-গুলি বাছিয়া লইয়া মনোমধ্যে স্থির করি ষে “এই এই লক্ষণ-গুলি আরব অশ্বের নিৰ্ব্বাচক” তবে সেইরূপ লক্ষণ-নিৰ্ব্বাচনা বিবেচনা-শব্দের বাচা, তাছার পর যখন আমর। সেই নিৰ্ব্বাচিত লক্ষণ-গুলিকে লক্ষ্য বিষয়েতে একযোগে আরোপ করি—অর্থাৎ প্রত্যক্ষ কিংবা মনঃকল্পিত আরব অশ্বে আরোপ করি।--তখন সেইরূপ লক্ষণ-আরোপ বা লক্ষণ-যোজনা যুক্তি শব্দের বাঢ্য । বৃদ্ধির প্রথম অঙ্গটিতে (বিবেক অঙ্গটিতে) প্রীতির ব্যাঘাত উপস্থিত হয় ; বিবেকের পূৰ্ব্বে যাহাতে মন সংযুক্ত থাকে, বিবেকের সময় তাহা-হইতে মনকে প্রত্যাহৃত করা আবশ্যক হয়, ইহাতেই প্রীতির ব্যাঘাত হয়; কিন্তু তাহার দ্বিতীয় তাঙ্গটি (যুক্তি অঙ্গটি) প্রীতি-প্রধান, ইছা একটু ভাবিয়া দেখিলেই প্রকাশ পাইবে; যথা, যুক্তি বা যোজনা-ক্রিয়া প্রত্যাহার-ধৰ্ম্মী নহে— মনোযোগ ধৰ্ম্মী,মনোযোগ প্রীতি-সাপেক্ষ,— বেদান্ত-দর্শন হইতে ইহার একটি সুন্দর উদাহরণ নিম্নে উদ্ধত করিলাম –আত্মার পরমানন্দতা উপলক্ষে পঞ্চদশীর এন্থকর্তা বলিতেছেন;— “মাসস্থযুগকল্পেযু গন্থাগম্যেন্ধলেকধ । BBBB BBBBBS BBBB BBDYYS ইমুম ক্ষু পরামময় পরপ্রেম পদং ষপ্তঃ মা ন ভূবং হি ভূয়াসং ইতি প্ৰেমাত্মনীক্ষ্যতে । স প্রেমাদ্রার্থমনাত্ৰ নৈবং অন্যর্থমখুনি। অস্তম্ভৎ পরমং ভেন পরমাননাক্তাত্মনঃ। অভানে ন পরং প্রেম ভানে ন বিষয়-স্পৃহা । জলে তানেইপ। ভাঙসেী পরমানন্দতাত্মনঃ ॥ " অধে তৃবগমধ্যস্থ পুত্ৰাধ্যয়নশব্দবৎ । ভামেইপ্যভানং ভানস প্রতি বন্ধেম যুজ্যভে ॥” মাস বর্য যুগ কল্প বহুধা গতায়াত করিতেছে—কিন্তু যে দর্পণে মাস-বর্ষ প্রভূতি o ع-s saa

    • कनं. १ stभ

প্রতিভাত হইতেছে সেই স্বয়ম্প্রভা সন্ধিৎ* सेमग्न७ श्ञ ना-वख७ रुग्न न । हेनिहे আত্ম—সম্বিৎই আত্মা, ইনি পরম জানন্দরূপী যেহেতু ইনি পরম প্রেমের আম্পদ,— কিরূপে জানিলাম যে ইনি পরম প্রেমের আম্পদ ? প্রথমতঃ ইহাকে প্রেমাম্পদ বলি কেন—না“আমি না থাকি ইহা যেন না হয়— আমি যেন থাকি? এইরূপ প্রেমের লক্ষণ আত্মাতে দৃষ্ট হয় (অর্থাৎ যাহার বিচ্ছেদ কল্পনাতেও সহ্য হয় না—এবং র্যাহার অধিষ্ঠান পরম-প্রার্থনীয়—তিনি প্রেমাম্পদ নহেন তে আর কে প্রেমাম্পদ?) দ্বিতীয়তঃ ইহাকে শুধু কেবল প্রেমাম্পদ বলিয়াই ক্ষান্ত ন হই কেন –পরম প্রেমাম্পদ বলি কেন—না আগে আপনার প্রতি আমাদের প্রেম থাকাতেই অন্যের প্রতি আমাদের প্রেম ধাবিত হয়, আগে অন্যের প্রতি প্রেম থাকাতে তাহারই গুণে কিছু-আর আপনার প্রতি প্রেম জন্মে ন}, অতএব আত্ম-প্রেম আর আীর সকল প্রেম অপেক্ষাই অধিক, এই জন্য তাছ পরম প্রেম শব্দের বাচ্য। (অর্থাৎ মাহ অন্য বস্তুকে প্রকাশ করে তাহ গোড়ায় আপনাকে প্রকাশ করে,—তাছার সাক্ষী দীপালোক ; অপিচ যে আলোক অনা বস্তুকে যত অধিক প্রকাশ করে সে আলোক আপনাকে তাছ। অপেক্ষাও অধিক প্রকাশ করে ; এইরূপ দৃষ্ট্রান্ত অনুসারে পাওয়া যায় যে, আত্মাতেই প্রেমের ভাণ্ডার ভরপুর রহিয়াছে সেইখান হইতেই তাছা অন্যত্র বিস্তারিত হয়, অতএব আত্মপ্রেমই-আধ্যাত্মিক প্রেমই-পরম-প্রেম শব্দের বাচ্য।) তাহাই যদি হইল, আত্মাই ফু পরম প্রেমা স্পদ ছইল তবে বে ন লোকে আত্মপ্রেম বিস্মৃত হইয়া, বিষয়-স্পৃহার বশবর্তী হয়,

  • #:#fö <so afows of Self illuminating consciousness i *