পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* *

  • ,

_ , ٤ ق۔ 법 · '. . ł й o খুগা দেখিয়ছিলাম তখন সেই গোলাপ ফুলটিতে আমাদের জ্ঞানের যোগ বা যুক্তি ছুইয়াছিল তাছাতে আর সংশয় নাই, কিন্তু য়াছে বিবেচনা-চক্ষু ফুটে নাই ; তখন কেবল গোলাপ ফুলেই মন যুক্ত রহিয়াছে— গোলাপ ফুলের উপলব্ধি রূপী জ্ঞান-ক্রিয়া তখন মনের অগোচর ; এইরূপ যুক্তিকেই আমরা বলি-জানের নৈসর্গিক গতি বা প্রমুক্ত গতি। পরে যখন আমাদের মনে এইরূপ তর্ক উপস্থিত হুইল যে, এ ফুটি গোলাপ ফুলই বা কিসে, যব ফুল নয়ই বা কিসে, তখন আমরা গোলাপ ফুলের দর্শন-প্রীতি হইতে সরিয়া দাড়াইয় তাহার তত্ত্ব-নির্ণয়ে প্রবৃত্ত হইলাম ; জ্ঞানের নৈসগিক গতিকে রোধ করিয়া তাহাকে খুটি নাটিতে নিযুক্ত করিলাম-ইহাই জ্ঞানের নিয়ন্ত্রিত গতি ; এইবার বিবেচনা দ্বারা স্থির করিলাম, যে যবা-ফুল অপেক্ষ গোলাপ-ফুল ছোটে গোলাপ-ফুলের লোহিত বর্ণ অপেক্ষাকৃত ফিকে, গোলাপ-ফুলের পাপড়ি অপেক্ষা 觀 s কৃত সঙ্কুচিত ; এইরূপ বিবেচনার পর আবার ; ক্ষমতার প্রতি প্রণিধান করিলে প্রবীণ কুতা গোলাপ-ফুলের প্রতি ফিরিয়া চাহিলাম ; এই তৃতীয়বারে, জ্ঞানের প্রথম-বারের প্রমুক্ত গতি এবং দ্বিতীয়-বারের নিয়ন্তিত গতি, দুই মিলিয়া-মিসিয়া বিচার রূপে পরিণত হইল ; সে বিচার-পদ্ধতি এইরূপ, যথা;— ষে-ফুলের পাপড়ি বদ্ধাঞ্জলি প্রায়, যাহার বর্ণ ঠিক লোহিত নয় কিন্তু আরক্ত, যাহার আয়তন মধ্যবিধ, যাহার আকৃতি অৰ্দ্ধ-গোলক-প্রায়, তাহাই গোলাপ-ফুল; সন্মুখস্থিত ফুলটির ঐ ঐ লক্ষণ দৃষ্ট হইতেছে ; অতএব বিচার-নিম্পত্তি হইল যে, ঐ ফুলটি গোলাপ ফুল। এখন বক্তব্য এই যে, জ্ঞানের নৈসর্গিক গতি এবং জ্ঞানের নিয়ন্ত্রিত গতি g * ነ፡ w প্রীতি- ॐ ऐं

  • g e 教

« r » - ജ്ഞ ജുമ welse... ক্তের লক্ষ্য বিষয়ে আমাদের মম সহজে আকৃষ্ট হয়, শেষোক্তের লক্ষ্য বিষয়ে চেষ্ট্র। করিয়া মন দিতে হয়; ইহাতেই বুঝিতে পার। যাইতেছে যে, জ্ঞানের নৈসর্গিক গতিতে প্রীতির হস্ত আছে; কেননা প্রীতিই আক ষণের মুল । শিশুর বিচার-বিবেচনা পরিস্ফুট হইবার পূৰ্ব্বে সে কেমন অনায়াগে ভাষা আয়ত্ত করে;—মধিক বয়সে সেই ভাষাকে সে যখন ব্যাকরণ-স্বারা জায়ন্ত করিতে যায়, তখন তাহাকে কি পর্যান্ত না আয়াস স্বীকার করিতে হয় ? যেখানে অীয়াসের আধিক্য সেখানে প্রীতির অল্পত, যেখানে তায়াসের অল্পতা সেখানে প্রীতির প্রভাব—ইহা স্পষ্টই পড়িয়া আছে। মাতা-পিতা-ভ্রাতা-ভগিনীর প্রীতি-সিঞ্চনে শিশুর জ্ঞান প্রমুক্ত হইয়া যায়, তাই সে হাসিয়া-খেলিয়া সহজে ভাষা আয়ত্ত করিয়া ফেলে,--শব্দের সংখ্যাধিক্য— বিশেয বিশেষ স্থলের বিশেষ বিশেষ প্রয়োগ-কৰ্ত্ত কৰ্ম্ম ক্রিয়ার যথাবিধি সন্নিবেশ– কিছুতেই তাছার জ্ঞানের গতি-রোধ হয় না ;-তহার নিকট কিছুই কঠিন নহে— श्लदलश् मश्च ।। ७्रश् ४ि७द्र गया ख्छंनद्याः র্কিক অনেক শিক্ষা-লাভ করিতে পারেন । শিশু কেমন নিৰ্ব্বিচারে যাতা-পিতার স্নেহ বুঝিতে পারে, এবং সে যাহা বুঝে তাছ। কেমন সত্য ! এইরূপ, মনুষ্যের আত্মা যখন নির্বিচারে পর যাত্মার প্রেম অন্তরে অনুভব করে তখন সে, পরম সত্য হাত বাড়াইয়া পায়। আর-এক দিকে দেখা যায় যে, প্রীতি যেমন জ্ঞানের পক্ষে আবশ্যক, জ্ঞানও তেমনি প্রীতির পক্ষে আবশ্যক ; উভয়ের কেহ কাহাকে ছাড়িয়। নির্বিঘ্নে চলিতে পারে না । জ্ঞানের আলোক না পাইলে দুয়ের মধ্যে প্রধান প্রভেদ এই যে, পূৰ্ব্বো- | ঐতি যেখানে অন্ধভাবে বিচরণ করে—ন্দ্রা