পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(2 নের আলোক পাইলে প্রীতি সেখানে পথচিনিয়া চলিতে পাবে। জ্ঞানের আলোকে প্রীতি কিরূপে পরিশুদ্ধ হয়, তাহা অতঃপর প্রদর্শিত হইতেছে । জ্ঞানোদয়েব পূৰ্ব্বে যখন কোন প্রিয় বস্তুতে আমাদের মন নিবিষ্ট্র হইয়া যায়, তখন আমাদের ভাল-মন্দ বিচার থাকে না, তখন লক্ষ্য বিষয়েতে আমাদের মন লীন হইয়া ষায়;—ইছার নাম আসক্তি । তাছার পর “সঙ্গাৎ সঞ্জায়তে কামঃ” আসক্তি হইতে বাসনা উৎপন্ন হয়। যখন সে বস্তু সম্মুখে দেখিতে না পাই তখন বাসন বলবতী হইয়। সেই বস্তুকে মনোমধ্যে কল্পনা কবিতে থাকে; আবার সেই বস্তু সম্মুখে উপস্থিত হলে তবে আমাদের বাসনা পূর্ণ হয় । সে বস্তুর বিচ্ছেদে আমাদের অশান্তি হয় বলিয়া অামরা তাহাকে এরূপে জ্ঞানায়ত্ত করিবাব জমা চেষ্টা কবি—যাহাতে সে বস্তু অবিদ্যমানেও তা হাঁকে আমরা মানস-পটে কল্পনা করিতে পাবি । এই অভিপ্রাষে, তাহার কতকগুলি মুখ্য লক্ষণ, যাহা আমাদের ভাল বাসার উদ্দীপক, সেই গুলিব প্রতি বিশেষ রূপে মনোযোগ কবি । প্রথমে সমগ্র বস্তুটিব উপর আমাদের যন পতিত হইয়াছিল –এখন আমবা মনকে তথা হইতে উঠাইয় লইয়। সেই বস্তুর মুখ্য লক্ষণগুলিব প্রতি নিবিষ্ট করি, এইখানে বিবেচনার সূত্রপাত; তাঙ্গার পর সেই মুখ্য লক্ষণগুলির সঙ্গে অবশি৪ লক্ষণগুলির এবং সমগ্র বস্তুর যোগ অবধারণ করি। ইহার পর, সেই বস্তুর পনুপস্থিতিতে তাছাকে কল্পনা কবিবার সময় আমরা সেই মুখ্য লক্ষণগুলির প্রতি মনোনিবেশ করিলেই সেই বস্তুটি তাহার আর আর সমুদায় লক্ষণ সমভিব্যাহারে আমাদের মনোমধ্যে উপস্থিত কয়। প্রথমে আমরা নিৰ্বিচারে ঐ বস্তুটিকে ভাল বাসিয়াছিলাম তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা

    • 'डक, ९ ॐवं

७षंम* खेशंद्र भूथा नचल्न७लिन पर्नूরোধে উহাকে ভাল বাগিতেছি । ৰক্ষবারের নিবিচার প্রেম এইরূপ যথা,“আমি ভাল বাসি এই মাত্র-কেন তাহ! জানি নী;” কিন্তু এখন কেহ যদি আমাকে ভালবাসার ८श्छू ख्रिख्ठांनी कहब--लाशब्र बागि ॐद्धद्र দিতে পারি—বলিতে পারি যে, ঐ বস্তুর এই এই সুলক্ষণ অাছে বলিয়া আমি উহাকে ভাল বাসি। ইতি পূৰ্ব্বে, ঐ বস্তু হইতে আমি তাছার স্বলক্ষণগুলি বাছিয়া লইয়াছি, ইহাই বিবেচনা-ক্রিয়া, এবং সেই বস্তুকে এবং তাহার আর আর লক্ষণকে, উক্ত মুখ্য লক্ষণগুলির অধীনে নিয়োগ করিয়াছি- ইহাই যুক্তি-ত্রিয। এখন বুঝতে পারা যাইবে যে, জ্ঞানের সহায়তা দ্বাৰা আমাদের ওীতি কেমন করিয়া বিশুদ্ধি-ধামে যাত্রা করিতে পারে;—প্রথমে, উপস্থিত বস্তুর প্রতি আমাদের প্রীতি নিবিষ্ট হয়, জ্ঞান-প্ৰসাদে ক্রমে সেই বস্তুকে ছাড়িয়া তাহার স্বলক্ষণ গুলির প্রতি-তাহার ভাবের প্রতি – আমাদের মন নিবিষ্ট হয়, এবং আমাদের জ্ঞানের সমুচিত পরিপকৃত হইলে মূল-ভাবের প্রতি-আধ্যাত্মিক সৌন্দর্য্যের প্রতি আমাদের লক্ষ্য নিবিষ্ট্র হয—এইরূপ ক্রমে জামাদের প্রীতির কলঙ্ক সকল ক্ষালিত হইয়া গিয়া তাছা প্রসন্ন সলিলের ন্যায় নিৰ্ম্মল হইয়। দাড়ায় । মোহমুগ্ধ আসক্তি এবং নিৰ্ম্মল প্রীতি দুয়ের মধ্যে যেরূপ প্রভেদ–নিম্নে তাহার একটি উদ্ধাহরণ দেওয়া যাইতেছে ;– একটি পোষা বাঘ প্রভুর গা চাটিতে চাটিতে রক্তের আস্বাদন পাইল—আমনি তাহার পিপাসার উদ্রেক হইল, “সঙ্গৎ সঞ্জায়তে কাযঃ;" তাছার পরে ঐ মনুষ্য ८शगन इो७ छेiनिम्न मद्देउ याग्न, यशनि गर्दै বাস্ত্রের ক্ৰোধোদয় হয়, “কামাৎ ক্রোধে হভিজায়তে;” তাহার পরেই মালিতেছে