পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

kলাং ভবত্তি সন্মোহঃ” ক্ৰোধ হইতে মোছের উৎপত্তি হয়; পশুর অজন্ম-কালই মোহগ্ৰঞ্জ-ধাৰাদের কোন কালেই জ্ঞান नाहे उशिtर्षङ्गः व्ठांन-८लां* इ७ध्न भिद्री নাপ্তি শিরঃপীড়া মাত্র-সুতরাং মোহের উৎপত্তি মমুষ্যের পক্ষেই খাটে। মনে কর ধেন-মনুষ্য-ব্যাস্ত্রের কথা বলা হইতেছে, ও প্রজ্ঞ পিপাসা মনে কর অর্থ-পিপাদা; এখনআর ইহাতে ভুল মাই যে, ক্রোধাং ভবতি সন্মোহঃ, ক্রোধ হইতে যোহের উদ্রেক হয়—জ্ঞান তমসাচ্ছন্ন হইয়া যায় ; তখন আর এ জ্ঞান থাকে না যে, “ইনি আমার প্রতিপালক” স্মৃতি তখন কলুষিত চুইয়। যায় “সম্মোহাৎ স্মৃতি-বিভ্ৰমঃ;” স্মৃতি না থাকিলে বুদ্ধি খেলিতে পায় না "স্মৃতিভ্রংশং বুদ্ধি-নাশঃ” বুদ্ধিনাশ হইলেই সৰ্ব্বনাশ শাৎ প্ৰণশ্যতি |” এই যে আস سیستم میس ) : ۶۹۳ متحت عمومی به ای. ام. $66. = تیمههای جام جهحصاص محصه ه تحت ععه - * নিজ-মূৰ্ত্তি ধারণ করে—সেই স্থানে একবার দৃষ্টি নিক্ষেপ করা যাক-মনুষ্যের সংসার ক্ষেত্রে একবার প্রণিধান করা যা’ক্‌--তাহ হইলেই প্রীতির সবিশেষ পরিচয় _. হইতে পারিব। মনুষ্য মাতা-পিতার সম্পূর্ণ অধীন হইয়া জন্ম গ্রহণ করে ; মাতার স্নেহ-দৃষ্টির সহিত পিতার স্নেহ দৃষ্টি একতানে মিলিয়া তাহার উপরে নিপতিত হয় ; সেই যুগল স্নেহ-ধারায় শিশু পুষ্প-কলিকার ন্যায় অল্পে অল্পে বিকসিত হইতে থাকে। মাতা-পিতার প্রাণের টান শিশুতে গিয়া পড়ে—ও শিশুর প্রাণের টান মাতা-পিতাতে গিয়া পড়ে ; মাতা-পিতা এবং শিশু তিন নহে কিন্তু এক,—গণনাতে তিন—ভাবে এক । শিশু কিছুই তো বোঝে না কিন্তু তাহার মন পিতামাতার স্নেহ বুঝিতে পারে ; এবং সেই স্নেহ ক্তির কথা বলা হইল ইহা অবিশুদ্ধ প্রীতির , শিশুর মনোমধ্যে প্রবেশ করিয়। মাতা-পিপরাকাষ্ঠী। বিশুদ্ধ আধ্যাত্মিক গ্ৰীতি- তার প্রতি তাহার একটা গুরুতর আকর্ষণ সম্ভোগে ওরূপ অধীরতার পরিবর্তে সুবিমল | জন্মাইয়া দেয়,—এবং কালক্রমে সেই আকশাস্তি এবং প্রসন্নতার উদ্রেক হয় ; কেননা | পূর্ণ শ্রদ্ধা-ভক্তি রূপে পরিণত হয়। ভাল তাহা অস্থায়ী বিষয়ের সহিত সম্পর্ক রাখে ন-তাহার মূল আয়ার গভীরে প্রোথিত। আমরা এতক্ষণ পর্য্যস্ত কেবল এইটি দেখাইবার চেষ্টা পাইয়াছি যে, প্রীতি সকলেরই ভিতর লুকাইয়া লুকাইয়৷ কাৰ্য করে,— এমন কি বুদ্ধি-বৃত্তি-যাহাকে অবিবেচক ভূক্ত সম্প্রদায় নীরস বলিয়া খোটা দেন-- তাহার মধ্যেও প্রীতির হস্ত-চিন্তু দেখিতে পাইয়াছি ;-সমস্ত জগৎ জুড়িয়া যে, প্রীতির প্রভাব, এ বিষয়ে আর অধিক বাকা ব্যয় করিবার আবশ্যকত। নাই—কেন না একটু বিবেচনা করিয়া দেখিলেই পাঠকের তাহা সহজে হৃদয়ঙ্গম হইতে পারে; এখন প্রীতির-পঃ লক্ষণযেখানে অভিব্যক্ত হয়— । যেখানে প্রীতি ছদ্মবেশ পরিত্যাগ করিয়৷ লাগা এবং ভালবাসা এ দুয়ের মধ্যে যে, কি প্রভেদ, তাছা আমরা শিশুর নিকট হইতেও শিক্ষা পাইতে পারি ;–অন্ন শিগুর ভাল লাগে কিন্তু শিশু মাতার হস্তে অল্প খাইতে চায়—আর কাহারে হস্তে নছে ; জন্ম শিশুর ভাল লাগে কিন্তু মাতৃ-হস্তের অন্ন আরো ভাল লাগে ; অপর-ব্যক্তির হস্তে অন্ন খাইতে শিশু ভার-বাধ করে কেন ? মাতার ভাল-বাসাটি সেখানে পায় না—এই তাহার কারণ । দেখ, ভালবাসার প্রতি শিশুর যত-ট আকর্ষণ-তাল-লাগার প্রতি তত-ট নছে ; অজ্ঞান শিশুর নিকটেও ভাল-লাগ। অপেক্ষ ভাল-বাদার মুল্য অধিক ; বালকের জ্ঞানোদয় হইলে ভালবাসার সহিত ভললাগার দ্বন্দ্ব উপস্থিত হয়,--তাহাতে ভাল