ται" ۰وrع - স্থান-মান \එංවා sŲm AAAAAAAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SS করা যায় যে, প্রস্থ যথেষ্ট অল্প, তা হইলে উক্ত রেখা-সংজ্ঞা অসঙ্গতি-দোষ হইতে মুক্ত হইতে পারে ;–মানিলাম যে, প্রস্থবিহীন রেখা-সংজ্ঞার বাকাবরণ ভেদ করিলে তাহার নিগুঢ় মৰ্ম্ম মনশ্চক্ষের গোচর হইতে পারে ; কিন্তু কিরূপে ? প্রথমে দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থের পরিমাপক দুইটা খজুরেখা মনশ্চক্ষে । উপস্থিত করিলে পর, তবে ত মনে করিব যে, প্রস্থের পরিমাপক ঋজু-রেখাটি যথেষ্ট পরিমাণে অল্প ; কিন্তু রেখা কাহাকে বলে তাহ। যখন আমরা বুঝিতে চাহিতেছি, তখন ঋজু, রেখা কাহাকে বলে তাহা বুঝিতে এখনো বিলম্ব আছে, এ অবস্থায় দৈর্ঘ্য-প্রস্থের পরিমাপক দুইটি ঋজু-রেখা আনিয়া উপস্থিত করিলে এক দোষ এড়াইতে গিয় তাহারই ন্যায় গুরুতর আর-এক দোষে লিপ্ত হইে হয়, অসঙ্গতি-দোষ এড়াইতে গিয় অনবস্থাদোষের করলে প্রপিষ্ট হইতে হয়,-ইংরাজী প্রবাদ-অনুসারে রোগ-অপেক্ষ ওদধ অধম ु o
- Amissimamasta
গতে কোথাও পাওয়া যায় না বটে কিন্তু তাহা অনায়াসে কল্পনা করিতে পার যায়। পরীকাষ্ঠ দৃঢ়বস্তুর যেমন আকার পরিবর্তন সস্তবে না-শূন্য আকাশ খণ্ডের ও সেইরূপ আকার পরিবর্তন সম্ভবে না ;—শুন্য আকাশ খণ্ড ভাবিবার বেলা ইহা তো ভাবিতেই হয় যে, তাহার আকার অপরিবর্তনীয় ; যে fকাশ-খণ্ড একটা গোলা-দ্বারা একবার অধিকৃত হয়, সে আকাশ-খণ্ড কোন কালেই গোলেতর বস্তু-দ্বার অধিকৃত হইতে পারে না, সে আকাশ-খণ্ড চিরকালই গোলাকৃতি আছে এবং চিরকালই গোলাকৃতি থাকিবে— ইহ নিঃসংশয় ; তবেই হইল যে, আকারের অপরিবরনীয়ত আমাদের ভাবনার অতীত ওয়া দূরে থাকুক-স্থলবিশেষে (যেমন আকাশখণ্ডের বেলায় ) সেরূপ ভাবুন! নিবারণ করাই তামাদের মাধ্যতীত ; কিন্তু দৈর্ঘ্য-বিহীন প্রস্থ বা প্রস্থ-বিহীন দৈঘ্য প্রকৃত পক্ষেই ধ্যানের অগোচর। শীত श्छ् হইয় উঠে ; কেন না, রেখা কাহাকে বলে প্রধান দেশে শীতের আতিশয্যে কথন কন তাহা আমাকে বুঝিতে হইলে অগ্রে দৈর্ঘ্য প্রস্থের পরিমাপক ঋজু-রেখা কাহাকে বলে তাহা আমাকে বুঝিতে হইবে, এদিকে ঋজুরেখা কাহামে খুলে তাহা বুঝিতে হইলে রেখা কাহাকে বলে তাহা অগ্ৰে ন বুঝিলে চলে না ; এখন অগ্ৰে কি বুঝিব? অগ্রে রেখা বুধিব না অগ্রে ঋজু রেখা বুঝিব ? এই ভাবিয়াই সারা হইতে হয়—রেখা-ও বোঝা হয় না, ঋজু রেখাওবোঝা হয় না। দৃঢ়বস্তু ৪ বহির্জগতে নাই—প্রস্থবিহীন রেখা-ও বহিজগতে নাই—সে বিষয়ে উভয়েই সমান,— সে জন্য উভয়ের কাছাকেও দোষ দিই না; প্রস্ব-বিহীন রেখা-সংজ্ঞার দোষ এই যে, তাহা শুধু যে বহির্জগতে পাওয়া যায় না তাহা নহে, গেন্ধপ রেখা মনে করন করাও মনুধের সাধাতীত; পরাকাষ্ঠ দৃঢ়বস্তু বহির্জ | i l পুষ্করিণীর জল জমিয়া তুষার হইয়া যায়, মনে ক্ষর সেইরূপ ঘটিয়াছে ; তাহা হইলে সেই তুষার-পণ্ডের উপরি-ভাগ ত সমতল বলিয় গৃহীত হইতে পারে ? কিন্তু ধরিতে গেলে-পৃথিবী গোলাকার বলিয়া উক্ত তুষার-তলও অল্প পরিমাণে বক্র,-নিখুত সমতল হয় তো জগতের কোন স্থানেই নাই,--থাকিলেও তাঁহা যে, কোন অংশেই বক্র নহে তাহা প্রমাণ করা কাহারো সাধ্যায়ত্ত নছে ; – সে জন্য সমতলের সংজ্ঞ। এক-বিন্দুও দোষের ভাগী হইতে পারে না। উপরি-উক্ত তুষার তল ঠিক সমতল না হইলেও তাহাকে যেমন আমরা সমতলের দৃষ্টান্ত বলিয়া গ্রহণ করি, অর্থাৎ মনশচক্ষে যেমন তাহাকে আমরা সম তল দেখি, তেমনি একটা লৌহদণ্ড পরাকাষ্ঠ
