পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఎ్సభ్ নিকট শ্রত হইয়াছেন যে এই সঙ্গমে মহাত্মা মুকুন্দ দাস প্রায় বিংশতি সহস্র টাকা মূল্যের নানাবিধ দ্রব্যের উপহার প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। তিনি প্রথমত এই সকল দ্রব্য গ্রহণ করিবার জন্য ঢেঙ্কানলের মহারাজকে অনুরোপ করেন। মহারাজ তাহাতে অসম্মত হইলে তিনি সেই সকল দ্রব্য ধুনিতে নিক্ষেপ করিলেন, ক্রমে সেই সকল ভষ্ম হইয় গেল। ষ্টস্থার অল্পকাল পরেই প্রথমত গোবিন্দ দাস তৎপরে মহাত্মা মুকুন্দদাস মানবলীলা সম্বরণ করেন । র্তাহার শিষ্যগণ বলিয় থাকেন যে তিনি যদিঢ় আমাদের নিকট অদৃশ্য হইয়ছেন তথাপি তিনি ইহলোক ত্যাগ করেন নাই, আবশ্যক হইলে তিনি পুনৰ্ব্বার লোকসমাজে প্রকাশিত হইবেন উড়িষ্যার অন্তর্গত অনেক পল্লীতেই মহিমাধৰ্ম্মাবলঙ্গাদিগের টুঙ্গি বা আশ্রম আছে। সেই সকল দর্শন করিলে অবশ্যই তাহাকে "শান্তি ফুটার” আখ্যা প্রদান না করিয়া বিরত হওয়া যায় না। প্রবন্ধলেখক উড়ি- | যায় আবস্থানকালে পরগণে হরিহরপুরের অন্তর্গত কুয়ামহাঙ্গ গ্রামে গমন করিয়াছিলেন। তথায় কুম্ভিপটীয়াদের একটা টুঙ্গি আছে। সেই টুঙ্গিতে জুই জন কুম্ভিপটীয়া বাবাজির সহিত র্তাহার সাক্ষীত হইয়াছিল । লেখকতাহাদের নিকট যাহা দর্শল ও শ্রবণ করিয়াছেন তাহ ধত্বের সহিত আদ্য পাঠকদিগকে উপহার অপিত হইল । সেই টুঙ্গিতে বসিবার জন্য কোনও প্রকার আসন নাই। রাজা প্রজা সকলের জনাই মৃত্তিকাসন । বাবাজিগণও মৃত্তিকাতেই শয়ন ও উপবেশন করিয়া থাকেন। তাহাদের সম্পত্তি দুই খানি কুম্ভি বৃক্ষের বঙ্কল বা পট ও এক খান বেতের বড় রকমের লাষ্ট্ৰী, আর টুঙ্গি গৃহ মধ্যে একটা ধুনি আছে। এই ধুনিটা আশ্রয় করিয়া তাছারা ষড় তত্ত্ববোধনা পত্রিক

    • खन.*****

ঋতু অতিবাহিত করিয়া থাকে। বাবাজগণ পৰ্ম্মপ্রচার উদ্দেশে গ্রামে গ্রামে ভ্রমণ করেন। কিন্তু কোন গ্রামে এক দিবী রাত্রের অধিক বাস করিবার জন্য মহিযtশ্বামীর নিষেধ আছে। সেই টুঙ্গি গৃহে লেখকের সছিত ষে দুই জন বাবাজির দেখা হইয়াছিল তাহার বিশেষ লেখা পড়া জ্ঞাত নছেন । তাছাদের সহিত আলাপ করিয়। তাছাদের প্রতি লেখ কের ভক্তির উদয় হুইয়াছিল। তাহার যথা র্থই ঈশ্বরপ্রেমিক, জগতে প্রেমই ধর্মের মূল, যাহার হৃদয়ে প্রেম নাই, তিনি অলৌকিক প্রতিভাসম্পন্ন হইলেও ধৰ্ম্মরাজ্য হইতে অনেক দূরে থাকেন। এজন্যই জনৈক ভক্ত গাইয়াছিলেন অীমায় দে ম) পাগল করে । আর কাজ নাই জ্ঞান বিচারে । 影 弗 事, 钠 তুষ্ট প্রেমে উন্মাদি না, (ও গে। ম) পাগলের শিরোমণি, প্রেমধনে কর মা ধৰ্মী কাপ্পাল প্রেম দাসেরে । সেই দুই জন বাব:জিকে তাহদের ধৰ্ম্মের তত্ত্ব জিজ্ঞাস করায় তাহার লেখককে একটা কবিতা শুনাইয়াছিলেন । সেই কবিতাটা এস্থলে উদ্ধত করা যাইতেছে কৃষ্ণ অৰ্জুনকে বলিতেছেন মেত্তেক বিষ্ণু, ধোনি জন্ম। সে কান্ত হবে ব্রহ্মে লীন ॥ ধে যোগী ব্ৰহ্মকে পরছে । যো পুনি থাই তাঙ্ক পাছে ॥ জন সাধনা যোগী জন । | গোপথে করঞ্জি ভাজন । ঠুল শূন্য কু লম্ব দেই। भश्मि श८% छवि थ{झे” १ e সন্ধfাবেল নমস্কার । পশ্চিমে করে দশরার ॥ छूभिरग्न कब्रहे भग्नन्न । भूनिकि cमहे थाहे शान ॥