পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

s१8 স্থান-ব্যবধান কাল-আস্তরাল । নাহি রোপে গম অবিরাম গতি । । উন্মোচিত প্রাণে অনন্তু আকাশে ফিরি জুরান্তরে মনের সাধে । জ্যোতির তরঙ্গে উঠিতে পড়িতে দুর শূন্য পথে ত্বরিত গতিতে কত কি নেহারি অনন্ত মহিম! : কিন্তু কোথা তব আদি অন্ত হে ? জ্যোতির মাঝরে মাধ}র যে হুেরি, আনত মস্তকে নেত্রনীরে তিতি ; বচন ফুরতি পায় কি তখন মহান ! সে তব মহিমার্ণবে ? মনেতে ভরসা-আমি ক্ষুদ্রমতি, অপার অবোধ তোমার ও কৃতি । এই কি আমার নহে পুরস্কার দেব –ছুটিতেছি অনন্ত পথে ? কত না তানন্দ ভুঞ্জি হে তোমাতে । - yحصد و بیست و ۹ - ع_ + وہ صیہ ہج۔ в в اتهم - ই ওস) রশ্ম্যি হওঁ ন হলঃ sحه হই না শবোধ ক্ষুদ পরিমিত কিবা আসে যায় আমার তায় । মোহ কারাগার করি পরিহার গভীর অনন্তে পারত ভূবিতে | জ্ঞানে মুখ চিতে তৃণ মূলে বসি জানিত রোদিতে সরল হৃদে ৷ ক্ষীণ মাথা রাখি অনন্ত বক্ষেতে ক্ষুদ্রত্ব পাশরি অনন্তে মিশাই । ভুলি সব জ্বালা শোক দুঃখ তাপ প্রদীপ্ত হৃদয় হয় শীতল ৷ বিমুক্ত শরীরে প্রমুক্ত হৃদয়ে অবিশ্রাস্ত পদে একাগ্র অন্তরে ছুটি ছুটি ধাই অনন্ত বিমানে মরি কি তানন্দ প্রাণেতে পাই ।

  • তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা ।

| ہے یی ایجسی سیم * ” له حكم = { শরণাগত হইলেন

  • नःि, १ च[*

দুটি বাহু তুলে প্ৰমত পরাণে । অনন্ত অস্তিত্বে করি আলিঙ্গন । তার কি, আর কি, হে অনন্তদেব ! ক্ষুদ্র জীব রাখে প্রাণে বাসনা । সটীক তত্ত্বসমান্নায়-সাংখ্য সুত্রের অনুবাদ । পুরাকালে কোন এক রাহ্মণ আধ্যাত্মিক, আধিভৌতিক ও আধিদৈবিক, এই তিন প্রকার দুঃখে সস্তপ্ত হইয়। তন্নিবারণের উপায় জিজ্ঞাস্থ হইয়। সাভাবক্তা মহর্ষি কপিল ঋষির আপনার অধ্যয়ন ও বিবিধ শাস্ত্র সংবাদ নিবেদন করিয়া অবশেষে ঞ্জিঞ্জস করিলেন, ভগবন । এই সমুদায়েল মধ্যে উৎকৃষ্টতম বস্তু কি ? সতাই প কি ? কি করিলেই বা মনুষ্য কৃতকৃত হইতে পারে ? এই মামুদায় আপনি তামাকে স্ট্রপদেশ করুন । মহর্ষি কপিল বলিলেন, বলিতেছি, শ্রবণ করুন। এই বলিয়া সেই মাদিজ্ঞানী ঋষিসত্তম কপিল, জিজ্ঞাসু ব্রাহ্মণকে প্রথমতঃ একটী সুত্রের দ্বারা, সৰ্ব্বতোমুখ সংক্ষিপ্ততম সূচক বাক্যের দ্বার, এই দৃশ্যমান জগতের আট প্রকার প্রকৃতির বা আiট প্রকার উপাদান কারণের উপদেশ করিলেন । বলি লেন, — অষ্ট্রে প্রকৃতয়ঃ ॥ ১ ॥ জড়জগতের উৎপত্তির উপাদান কারণের নাম প্রকৃতি, তাহা সৰ্ব্বসমেত আট প্রকার । মহর্ষি কপিল, এই অত্যর কথার দ্বার অনেক নিগূঢ় তত্ত্বের, অনেক অর্থের, উপদেশ করিয়াছেন । বহু অর্থের সূচক বলিয়া ঐ কএকটা কথার নাম “সুত্র।” কেমন করিয়া তাহা বুঝুন। আট প্রকার প্রকৃতি,এই কথায় • “স্বল্পাক্ষত্রমসদ্ধিং সারবৎ সৰ্ব্বতে মুখম্। অস্তোভমনবদ্যঞ্চ সুত্ৰং স্বত্রবিদোজ গু: ॥২