পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

; : ు. . ; 2'., , ‘. . प्रा .. י : לואיג'אוויא ". . * * *, జర్క్షణా:* ę• wo •*• অজ্ঞতা জন্মে। সেই জন্যই আমরা বৃদ্ধি- ইহার কোন সম্পর্ক নাই বলিলেও বলা যায়। মালিন্যকে অর্থাৎ বুদ্ধির অধঃস্ফূরণকে অ- এবশুপ্রকার আট বিভাগ বা রূপ থাকায় বৃদ্ধি জ্ঞান নাম দিয়া থাকি। অবৈরাগ্যও বৈরাগ্যের বিপর্যায় । বাহা বিষয়ে অপ্রবৃত্তির নাম বৈরাগ্য এবং তাহাতে আসক্ত থাকার নাম অবৈরাগ্য। অতএব বৈরাগ্য অবৈরাগ্য উভয়ই বুদ্ধির তত্ত্বের গুণ ব৷ বিকার। ঐশ্বর্ষের বিপরীত অনৈশ্বর্য্য অর্থাৎ অণিমাদি মহাগুণের অনুদয় থাকার অন্য নাম অনৈশ্বৰ্ঘ্য ; ইহা বোধ হয় সকলেই বিদিত আছেন । ধৰ্ম্মবুদ্ধি হইতে জীবের বা আত্মার ক্রমিক উৎকর্ষ হয় । অর্থাং ধৰ্ম্মরূপ নিমিত্তের দার বা শক্তিবিশেষের দ্বার জীপ সুখপ্রবাহভোগযোগা শরীর, স্থান ও অবস্থা প্রাপ্ত হইয়া থাকে ইছরই অন্য মম উৰ্দ্ধগতি, ও আত্মোৎকর্য। জ্ঞান হইলে তদ্বার। আ { মোক্ষ অর্থাৎ জড় স্বন্ধ রাহিত্য কিম্বা প্রকৃতি তত্ত্বট আট প্রকার । আট প্রকার কি কি তাহ ব্যাখ্যাত ছইল, এক্ষণে বুদ্ধির শাস্ত্রীয় নাম গুলি ওলুন । মন (১), মতি (২), মহানৃ ব; মহন্ত"(৩), ব্রহ্মা (৪) ব| হিরণ্যগৰ্ত্ত পূর শব্দ হইতেষ্ট পূরুষ ও পুরুষ শব্দ হইয়াছে) (৫), বুদ্ধি (৬), খ্যাতি (৭), ঈশ্বর (৮), প্রজ্ঞা (৯), শ্রণত(১০), ধুতি (১১), লম্বিং (১২) : স্মতি (১৩) । এতাদৃশী বুদ্ধিতে অভিমানের স্ফূরণ হইলে তাহা অহঙ্কার নামে অভিহিত হয । আমি শব্দ করিলাম, আমি স্পর্শ কবিলাম, আমি দেখিলাম, নিরূপণ করিলাম, আমি স্বাদ গ্রহণ করিলাম, আমি গন্ধ আঘ্ৰাণ করি তেছি, আমি স্মরণ করিতেছি, আমি কর্ভা, আমি প্রভু, আমি ইহাকে বিনাশ করিয়াছি, | | ংযোগ রহিত * হইয়া নিত্য নিৰ্ব্বিকার অব- ; স্থায় প্রতিষ্ঠিত হইয় থাকে। বৈরাগ্যের শেষ । ক্ষুদ্রণ, বুদ্ধিরই বিকার, অগ্ৰে বুদ্ধি উৎপন্ন ফল প্রকৃতি লয়। বৈরাগ্যের পরাকাষ্ঠায় ব| চরম প্রান্তে যাইতে পারিলে, দেহপাতের পর তাহার লিঙ্গ শরীর প্রকৃতি-প্রবিষ্ট হইয়। যায়, স্বৰ্গ বা মোক্ষ হয় না। ঐশ্বর্ঘ্যের আবিতার হইলে, তদ্বারা অব্যাহত গতি ও ঐহিক অসাধারণ ক্ষমতা ভিন্ন অন্য কোন সুফল লাভ হয় না। ঐশ্বর্স্যের ফল ইহলোকেই ভোগ হয় ; পরলোকের সহিত

  • যেরূপ চলিলে, যেরূপ বলিলে, যেরূপ কার্যt করিলে, শুভজনক বুদ্ধির স্ফূরণ হইতে পারে, আত্মার উৎকর্ষ হইতে পারে, বুদ্ধিতত্বে ঐশ্বধ্য শক্তির আবির্ভাব হইতে পারে, ঋষিরা তাহা উত্তমরূপে বোধগম্য করিয়া অবধারণ করিয়া, পরীক্ষা করিয়া লোকহিতার্থ উপদেশ করিয়৷ ছিলেন । এক্ষণে সেই সকল উপদেশ শাস্ত্র (বেদ ও স্মৃত্তি প্রভৃতি) নামে প্রসিদ্ধ মুক্তরাং শাস্ত্রबिश्ऊि श्रध्रुईोन उलिव्र मांग शर्वांश्छेfम १द१ डtश्रl फনিজে করিতে ভৰিষাৎ কালে বুদ্ধিক্ষণ হইবে ভাই। उस्रजमक शठब्रांर उांश वै ।

| যায় অর্থাৎ নাম অনেক। আমি শত্রু বিনাশ করিল, অন্যকেও শাসন করিব, ইত্যাদি ইত্যাদি অসংখ্যবিধ অহংগৰ্ত্ত প্রত্যয়-প্রতীতির নাম অহঙ্কার,ইহা বুদ্ধিরই হয়, পশ্চাৎ তাহা আত্মসম্বন্ধে সম্বদ্ধ হইয়। উক্ত আকারে পরিণত হয় । সুতরাং অহংতত্ত্বটা বুদ্ধির স্ফূরণ, বুদ্ধিরই অন্য এক প্রকার বিকাশ এবং তাছা অন্যান্য বহুল প্রত্যয়ের বীজ বা প্রকৃতি । অন্তঃকারণ নামক ব্যষ্টি মুল প্রকৃতি না থাকিলে বুদ্ধি জন্মিত ন}, বুদ্ধি জন্ম না হইলেও আমি ও আমার, আমি করিতেছি ও করিব, ইত্যাদি প্রকার বিশিষ্ট্র জ্ঞান জন্মিত না । ፄ প্রোক্ত লক্ষণাক্রান্ত অহঙ্কার-তত্ত্বের পযথা :-অস্থস্কার, বৈকারিক, তৈজস, তামস, ভূতাদি, সামুমান ও নিরনুমান । আমি সুখী, আমি দুঃখী, ইত্যাদি স্থলে নিরনুমান এবং আমি ধাৰ্ম্মিক, আমি স্মর্তা, ইত্যাদিম্বলে সামুমান