পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

جمعیتهای مجموعه همه مجمه তাহার অনুমেয় বৃত্তি। সুখ দুঃখ যেমন প্রত্যক্ষ হয়, ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম সেরূপ প্রত্যক্ষ হয় না । পঞ্চ তন্মাত্র । শবতন্মাত্র, স্পর্শ তন্মাত্র, রূপতন্মাত্র, রসতন্মাত্র, গন্ধতন্মাত্র,—এই পাচ তন্মাত্র নামক তত্ত্ব বা প্রকৃতি আছে । যে কিছু জ্ঞানময় স্থঠি-সমস্তই বুদ্ধি ও অহঙ্কার হইতে জন্ম লাভ করে এবং যে কিছু স্থূল । দৃশ্য-সমস্তই এই পাচ প্রকার তন্মাত্র পদার্থ হইতে উৎপন্ন হয় । “তন্মাত্র” এই নাম । দ্বার। কেবল তাহাই’ অর্থাৎ যাহার কোন বি .শল বা ভেদভাব নাই, এরূপ এক সুক্ষ তত্ত্ব । |tछ, र्इश्।प्ले বুঝিতে হইবে । যাহা শব্দ তন্মত্র, তাহ সুক্ষ, অমুমেয় ও অবিশেষ । অর্থাৎ তাহা গ্রহণযোগ্য নহে। উদাও, ' অনুগ্ধজ্ঞ, স্বরিত, ষড়জ, গান্ধার, মধ্যম, পঞ্চম, ধৈবত ও নিষাদ,–এই সমস্ত ধ্বনি তাহারই । বিশেষ ব! স্থৌল্য ইহা অবধারণ করিবে । এই সকল বিশেষ বা ভেদভাবপ্রাপ্ত ধ্বনি সকল সেই এক মাত্র শব্দতস্মাত্র হইতে আবিভূতি হয়। যে কোন প্রফার শব্দ হউক,সমস্তই শব্দ ; তন্মাত্র হইতে প্রস্ফরিত বা অভিব্যক্ত হয় । এই যে, আকাশ দেখিতেছ শব্দতন্মাত্রের ঘনপুঞ্জন বা নিবিড় সংঘাত ভিন্ন ইহা অন্য কোন পৃথক বস্তু মস্থে । শ্রীয়মাণ শব্দের । *ঠ প্রাপ্ত সূক্ষতাই আমাদের আকাশ ; } যাকাশই আঘাতপ্রাপ্ত বায়ুর দ্বারা অভি কত ও শিম্ভব প্রাপ্ত হইয়া শ্রবণযোগ্য হম, স্থল হয়, ষড়জাদিরূপে বিভিন্ন ও পরিপুঃ হয়, সুতরাং আমরা আকাশের তন্মাত্রাবস্থা জানি না,অবিশেষ অবস্থা বুঝি না,বিশেষ অবস্থাই বুঝি বা অনুভব করি। পেশতন্মায়-নামক দ্বিতীয় তত্ত্বকেও উক্ত রূপে বৃদ্ধ্যারূঢ় করিবে । যাহা স্পর্শতন্মাত্র, তাহাও সূক্ষ, অমুমেয় ও অবিশেষ। মৃদুত্ব, কঠিনত্ব, কর্কশত্ব, পিচ্ছিলত্ব, শীতলত্ব, উ কেন-ম। সুখ দুঃখ মনের সাক্ষাংরক্তি,ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম কৰ্ম্ম, -এ সমস্তই সেই কারণীভুত সুক্ষ ১৭৮ তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা **** A SASAAASACC TAMMMAAA AAAA AAAASAAAA =م-se= به پا ه -مسحه اص سیستم .--ബ aيسيeچ স্পৰ্শতন্মাত্রের বিশেষ, বিভিন্ন বিন্স্পষ্ট’ব। স্থেল্য অবস্থা। যাহাকে আমরা বায়ু বলিয়৷ উল্লেখ করি,তাহ কি ? না স্পর্শমাত্রের ঘনপুঞ্জন বা নিবিড় সংঘাত। স্পৃশ্যমান বায়ু পরম সূক্ষতা প্রাপ্ত হইলে, ত্বগিন্দ্রিয়ের অগোচর হইলেই স্পর্শ তন্মাত্র আখ্যা প্রাপ্ত হয় । .. যাহা রূপতন্মাত্রা, তাহাও ঐরূপ। তাহাও সূক্ষ, চক্ষুর অগ্রাহ্য ও অবিশেষ । শ্বেত, রক্ত, কৃষ্ণ, পীত, হরিত, মাঞ্জিষ্ঠ,এ সকল প্রভেদ বা বিশেষভাব তাহাতে লক্ষ্য হইবে না। জ্যোতিঃপদার্থ মাত্রেই রূপতন্মাত্রের বিকার বা স্বেল্য । যাহা রসতন্মাত্র, তাহীও ঐরূপ । জাস্বাদ্যমান স্থল রস যখন তন্মাত্র অবস্থায় থাকে, তখন তাহাতে কটুত্ব, তিক্তত্ব, কযায়ত্ব, মধুরত্ব, অম্লত্ব, লবণত্ব, এ সকল বিশেষ ব। প্রভেদযুক্ত স্থেল্যে কিছুই থাকে না ব। কেবল মাত্র শক্তিরূপেই থাকে। তাহ৷ সূক্ষ (রসনেন্দ্রিয়ের অগ্রাহ্য) স্থতরাং তাছা অনুমেয় । এই সে জল দেখিতেছ, ইহা সেই রসতন্মাত্ৰ-নামক প্রকৃতির অভিব্যক্তি ব৷ প্রবিভক্ত বিকার ভিন্ন অন্য কোন পৃথক বস্তু নহে। আস্বাদ্যমান আদিস্মৃষ্টিকালে রসতন্মাত্র হইতে উৎপন্ন হইয়াছিল, এখনও তাহা বিশেষ বিশেয রসের আকর অর্থাৎ জল হইতেই বিবিধ রসভেদ হইয়া থাকে। মহিমাধৰ্ম্ম । ( পুর্যের অমুধুfত্ত । ) মহিমাধৰ্ম্মাবলম্বীগণ পৌত্তলিকতার দারুণ বিরোধী। পৌত্তলিকতার মূল উৎপাটন মানসে ইহার একবার পুরীতে যাইয়া এক ভয়ানক কাণ্ড উপস্থিত করে। জগন্নাথ বলরাম ও স্বভদ্রার মুর্ভি বিনষ্ট করিবার জন্য