পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$$$ তিনিই তাহার উপযুক্ত পারে। জ্ঞানই ८हाक-श्राद्र ८श् ८कान यश्झहे ८हा'क्- त्रेश्वরের নিকট আমরা যখন যাই। কিছু ও খিলা করি, তাছার ফল ঈশ্বর অামাদিগকে যাহাকিছু প্রদান করেন—তাহারই আমরা উপযুক্ত, এইটি যেন আমাদের মনে থাকে ; তাহা হইলেই ঈশ্বরের নিকট ও সাদ ওঁ,াথনা করিয়াই আমরা ক্ষাস্ত থাকিব ল{— এক দিকে যেমম আtণর। তাঙ্কার ও সাদ ও.ৰ্থন। করিব, আর একদিকে তেমনি তাছার প্রসাদলাভের উপযুক্ত হইবার জন্য সৰ্ব্বদা সচেষ্ট থাকিব । পিত। যেমন পুত্রের মঙ্গলাকাঙক্ষীপরমাত্মা সেইরূপ আত্মার মঙ্গলাকা ক্ষী । এই জন্য পরমাত্মর নিকট গমণ করতে হুইলে আত্মাকে তাহার সাক্ষাৎকারের জন্য প্রস্তুত করা আবশ্যক । আমাদের সাধামুস{রে আমরা আত্মাকে স্বচ্ছ নিৰ্ম্মল ও উজ্জ্বল করতে চেষ্ট্র: করিব---আমাদের যাই। সাধ্যাতীত ঈশ্বর স্বয়ং তাছ। পুরণ করবেন ; মাতা কিছু আর বালকের মলিন মুখ মুছাইয়। দিতে কুণ্ঠত হ’ন না,-ঈশ্বর কি তাহার রেন তাহার সে প্রার্থনা কখনই বিফল হয় অমুরক্ত ভক্তের পাপ-মলনত মুছাইয়। দিতে কুণ্ঠিত হইবেন -কখণই না । আমরা যদি শুদ্ধ কেবল কপটতা, ছদ্ম-বেশিতা ও তত্ত্ববােধিনী পত্রিক প্ৰগল্‌ভতার আবরণ দুরে নিক্ষেপ করিয়৷ ৷ সরল ভাবে তাহার নিকট গমন করি, তবে তিনি স্বায় প্রসাদ-বারি দ্বারা-কৃপা-বারিদ্বারা—আমাদের সমস্ত মলিনতা প্রক্ষালন করিয়া দেন ; কিন্তু আমরা আমাদের সেই পুত্র-বৎসল পিতান নিকট – ভক্তবৎসল গুরুর } | | |

33 कw, ३ छीघ घ्_ं অমিঃ। আপনার ভগবৎ-নিকেতনের প্রবেশ-দ্বার রুদ্ধ করিয়াছি—সে দ্বার উদযtछेम कब्र बाशाहण्द्र यां★मारप्रब्रहें कार्षी । ইহার তাৎপর্ষ এই যে, আমরা আপনারাই ঈশ্বরকে চাহি না-ঐশ্বর্যাকে চাই, ইহাতেই ঈশ্বর-নিকেতনের প্রবেশ দ্বার রুদ্ধ হইয়। যায় ; কিন্তু যদি আমরা তদগত প্রাণে ঈশ্বরকে প্রার্থনা করি তবে সেই দ্বার পুনৰ্ব্বার উদঘাটিত হইয়া যায়। নিৰ্ম্মল সরল অন্তঃকরণে ঈশ্বরকে প্রার্থনা করাই ভগবৎমন্দিরের দ্বার উদঘাটন করা । আমর। যখন র্তাহাঁকে প্রার্থনা করিব তখন তাছার মধ্যে যেন কোন প্রকার পার্থিব অভিসন্ধি লুক্কাইত না থাকে যাহা আমাদের প্রয়োজন তাছা তিনি আমাদিগকে দিবেনই – তাছার জন্য আমাদিগকে ভাবিতে হইবে না,— ও তু্যত আমরা যখন র্তাহাকে প্রার্থনা করি তখন যেন ঠাহাকেই আমরা প্রার্থনা করি, আর কোন দিকে দৃষ্টিপাত না করি । যিনি দুশরিত হইতে বিরত হইয়। শাস্ত-সমাহিত চিত্তে – একান্ত মানসে তাহাকে প্রার্থনা ক না ; ঈশ্বর তাহাকে অচিরাৎ দর্শন দেন— তখন র্তাহার প্রার্থনা স্বদয়ের প্রেযোচ্ছ সে পরিণত হয় এবং অশ্রুধারা আনন্দধারায় পরিণত হয় । হে পরমাত্মন । তোমার প্রসাদ-বারির প্রত্যাশায় আমরা সবান্ধবে অদ্য এখানে সমাগত হইয়াছি—আমরা যেন শূন্য হৃদয়ে ফিরিয়া না যাই। তোমার করুণা মাতৃস্তনে দুগ্ধ-ভারতবর্ষে ভাগীরথী-ভক্ত হৃদয়ে নিকট-দীন-বৎসল প্রভুর নিকট-প্রাণ- শান্তি-বারি ! তোমার করুণা-বারিতে অববল্লভ বন্ধুর নিকট-গমন করি না,-আমরা গাহন করিয়া পাপ তাপ হইতে মুক্ত হইব, আপনারাই আত্মার দ্বার রুদ্ধ করিয়া মনে | এবং নিষ্পাপ নির্শাল চিত্তে তোমায় চরণে করি যে ঈশ্বর আমাদের প্রতি তাঙ্কার শাস্তিনিকেতনের দ্বার রুদ্ধ করিয়া রাখিয়াছেন। গ্ৰীতি-পুষ্প প্রদান করিয়া জীবনকে সার্থক করিব, এই অভিপ্রায়ে আমরা এখানে সন্মি