পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

న8 ২ । মনুষ্য ও পশুর জন্য ঔষধালয় সংস্থাপন ও চিকিৎসার স্থব্যবস্থা করিবে এবং পথপাশ্বে বৃক্ষ রোপণ ও কুপ খনন করিবে । ৩। প্রত্যেক পঞ্চম বর্ষে বৌদ্ধধর্শের নৈতিক আদেশ সমূহ প্রচার করিতে হইবে। ৪ । পূৰ্ব্ব অবস্থার সহিত বর্তমান রাজশাসনাধীন সুখের অবস্থা তুলনা করিবে । ৫ । ভিন্ন ভিন্ন দেশের স্বদেশীও বিদেশী অধিবাসীদিগকে—ধৰ্ম্মে দীক্ষিত করিবার জন্য প্রচারক নিযুক্ত করিতে হুইবে । * ৬। প্রজাবর্গের আচার,ব্যবহার, রীতিনীতি অনুসন্ধান জন্য ও শিক্ষার জন্য নীতিপরিদর্শক ও (পৰ্ম্মের) পথ প্রদর্শক নিযুক্ত করিতে হইবে । , ৭। ধৰ্ম্মের একতা ও সাম্য সংস্থাপনের একান্ত ইচ্ছ। ৮। পূৰ্ব্ববর্তী রাজনবর্গের অনুমোদিত পশিব বা ইন্দিয়-পরিতোস-জনিত সুখের সহিত বর্তমান রাজশাসনালীন পবিত্র সুখের বিপরীত সম্বন্ধ । ৯। ধৰ্ম্মেতেই প্রকৃত স্থখ, ধৰ্ম্ম আমাদিগকে পূণ্য কর্শে যতি দেয়। ধৰ্ম্ম সদনুষ্ঠান-সাপেক্ষ। সদনুষ্ঠান মধ্যে, দয়া, বদনাত, পবিত্রত ও সততাই প্রধান । ধৰ্ম্মাচরণেই প্রকৃত সুখ লাভ হয় এবং ধৰ্ম্মাচরণেই • মহারাজ অশোকের সময়ে বৌদ্ধfদগের তৃতীয় মঙ্গসঙ্গম হুইয়াfছল। এই সঙ্গমের উপদেশানুসারে জ-শোক ধৰ্ম্মপ্রচার মানসে—মজবাস্তিক নামক স্থবিরকে কাশ্মীর ও গান্ধারে, মসুদেব নামক স্থবিরকে মহিষ মণ্ডলে, স্থবির রক্ষিতকে বনবাসীতে, যোনধৰ্ম্মরক্ষিত স্থfবরকে অপরাস্তুকে, স্থfরর মহাধৰ্ম্মরক্ষিতকে মহারাষ্ট্র দেশে, মহারক্ষিত স্থবিরকে যোনানীমণ্ডলে ; মজঙ্কিম স্থাধরকে হিমবস্তু প্রদেশে, সোন ও উত্তর নামক স্বfবর স্বয়কে মুবল্লভূমিতে (পিগু ও ব্রহ্মদেশে ), এবং মই মঞ্ছেনা ও ভtহার শিষ্য ইত্তেয়, উত্ত্বেয়, সম্বল ও ভদ্রসাল নামক পঞ্চ স্থলিরকে লঙ্কা দ্বীপে প্রেরণ করিয়া । ছিলেন । মহাবংশ জাদশ পরিচ্ছেদ । Turuer's, Mahtrwanso, page 71.) তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা করিবে । বা থাকে, তখন তাহাতে সুরভিত্ব অসুরভিত্ব

    • कछ, २ काँ

वर्गोन्न प्रर्ष cउांशं कद्र यांग्र, रेष्ठाॉब्लक गरठा প্রচার । * 發 s ১০ । ইহ সংসারের মুখের অনিত্যত এবং অসারতার সহিত ভবিষ্যৎ পুরষ্কারের বিপরীত সম্বন্ধ । ১১। ধৰ্ম্মোপদেশদানই সৰ্ব্বাপেক্ষা গরিষ্ঠ দান। ১২ । অবিশ্বাসীদিগকে উপদেশ দান ১৩ । ( অসম্পূর্ণ ও অস্পষ্ট । ) ১৪। সমুদয় উপদেশ গুলির একত্র সন্নিবেশ । গান | রাগিণী দেশ--তাল একতালা তুমি ছেড়ে ছিলে ভুলে ছিলে বলে হের গে| কি দশা হয়েছে । মলিন বদন মলিন হৃদয় শোকে প্রাণ ডুবে রয়েছে। বিরহীর বেশে এসেছি হেথায় জানাতে বিরহ-বেদন । দরশন নেব তবে চলে যাব অনেক দিনের বাসনা । নাথ নাথ বলে ভাকিব তোমারে চাহিব হৃদয়ে রাখিতে, কাতর প্রাণের রোদন শুনিলে আর কি পারিবে থাকিতে । ও অমৃতরূপ দেখিব যখন মুছিব নয়নবারিহে । আর উঠিব না, পড়িয়া রহিব চরণতলে তোমারি হে সাংখ্য সুত্রের অনুবাদ। গন্ধতন্মাত্রকেও ঐরূপে অনুভবান্ধঢ় গন্ধ যখন তন্মাত্র অবস্থায় ছিল