•ાષ૧) રહણક્ષ ખશુ૧ાન किडूह श्ल ना बी १iप्क न । श्उब्रा९ उीश অত্যন্ত সূক্ষ, সুক্ষমতা বিধায় অনুমেয় । এই যে পৃথিবী দেখিতেছ, ইহাই সেই গন্ধতন্মাত্রের , ঘনসংঘাত । সেই জনাই পার্থিবাণু হইতে বিবিধ গন্ধ প্রকটিত হয়। পার্থিবাণু আর প্রকট গন্ধ তুল্য কথা বলিয়া জানিবে • । এবং প্রকারে পঞ্চতন্মাত্র পদার্থ ব্যাখ্যাত হয়। ঈদৃশ তন্মাত্রপঞ্চকের পর্য্যায়-শব্দ অর্থাৎ নামমালা এই।-- পঞ্চতন্মাত্র, অবিশেষ, মহাভূত, জড় তত্ত্ব পূৰ্ব্বোক্ত আট প্রকার প্রকৃতির পরিণাম সম্ভত । f শ্রোত্র, ত্বক, চক্ষু, জিহা ও ঘ্ৰাণ, এই পাচ প্রকার ইন্দ্রিয় বৃদ্ধিজন্মে বা বুদ্ধিবিকাশের প্রধান উপলক্ষা, এ নিমিত্ত ইহার বুদ্বীন্দ্রিয়। শ্রোত্র শব্দপ্রভেদ বুঝিবার,স্তৃক স্পৰ্শপ্রভেদ বুঝিবার, চক্ষু রূপ-প্রভেদ বা বিশিষ্ট বর্ণ বুঝিবার, রসন রসভেদ বা বিশিষ্ট্র-অনুভব করিবার, এবং ঘ্ৰাণ গন্ধ ভেদ বা গ্রহণ করিবার প্রধান উপকরণ । ইহারা পূৰ্ব্বোক্ত A్సన్గ్రా প্রকৃতি, অণু (পরমাণু), শাস্ত, ঘোর ও মুঢ় । বুদ্ধিতত্ত্বের সাত্ত্বিকাংশে সার স্বরূপ বা শক্তি এতদূরে অব্যক্ত মহৎ অহঙ্কার ও পঞ্চ- বিশেষস্বরূপ। তন্মাত্ৰ-নামক প্রকৃতি অষ্টকের ব্যাখ্যা বা বাক্যন্ত্র, হস্ত, পদ, পায়ু ও উপস্থ এই বর্ণনা সমাপ্ত হইল। ইহাদিগকে প্রকৃতি পাচট ইন্দিয় ক্রিয় নিম্পত্ত্বি করবার, কুৰ্ম্ম বলিবার হেতু এই যে, ইহারাই সমুদায় জগৎ | নিৰ্ব্বাহ করিবার স্বরূপ বলিয় কৰ্ম্মেন্দ্রিয় নিৰ্ম্মাণ করে, ভিন্ন ভিন্ন আকার প্রব্যক্ত করে, | এই ভ্ৰাট পদার্থ হুইতেই এই অচিন্তা বিশ্ব । উৎপন্ন হইয়াছে। তন্মধ্যে জ্ঞান নামক প্রকাশাত্মক অংশের প্রকৃতি বুদ্ধি ও অহঙ্কার, আর অপ্রকাশস্বভাব জড় অংশের প্রকৃতি পঞ্চতন্মাত্র। বুদ্ধি ও অহঙ্কার হইতে অসংখ্য প্রত্যয় স্বষ্টি হইয়াছে ও হইতেছে এবং ত্ৰিপঞ্চক হইতে ভূত ভৌতিক জড় কৃষ্টি । হইয়াছে ও হইতেছে। এত গেল প্রকৃতির কথা । এক্ষণে বি । কৃতির কথা শুনুন । ষোড়শবিকারাঃ ॥ ২ ॥ সমুদায়ে ১৬ ষোল প্রকার বিকার আছে। একাদশ ইন্দ্রিয় ও পঞ্চ মহাভূত, এই ষোল প্রকার মাত্র বিকার অর্থাৎ এই যোল প্রকার
- কারণের গুণ কার্য্যে অনুক্রান্তু হুয়, এভরিযমে শৰতন্মাত্রজাত শব্দই প্রধান গুণ, স্পর্শ তন্মাত্রপ্রেভাব বায়ুর শব্দ ও স্পর্শ, রূপঞ্চমাত্রজাত জ্যোতিঃ পদার্থের শঙ্ক, স্পর্শ ও রূপ এই তিনগুণ, রসতত্বাত্রপ্রেস্থত জলভূতের শৰ, স্পর্শ, রূপ ওরস এই চারিগুণ, গন্ধজন্ম:ত্রজন্ম পৃথিবীর শস্ব পর্শ রূপ রস ও গন্ধ এই পাচ গুণ अftछ् । ($उडिग्न ऐशांtrत अनjांना ७१e अttइ ७}झ} অবাত্তর-সংসর্গ প্রভাব ।
নামে খ্যাত। বাক বাকী উচ্চারণ করিবার, হস্ত গ্রহণ ও ত্যাগ করবার পদ বিচরণ অর্থাৎ ভ্রমণাদি করিবার, পায়ু মল পরিত্যাগ করিবার এবং উপস্থ শুক্রত্যাগ করিবার ব; আনন্দ বিশেষ উৎপাদন করিবার প্রধান উপকরণ (যন্ত্র)। দেই ! এই সংকট ইন্দ্রিয় পূৰ্ব্বোক্ত বৃদ্ধিতত্ত্বের বুজোভাগপ্রসূত। মনও ইন্দ্রিয় , পরন্তু উড়া উভয়াপ্তাপ । উস্থানে জ্ঞানেন্দ্রিয়ও বলা যায়, কৰ্ম্মেদিয়ও বল। যায়। ইনি স্বয়ং সংকল্পবিকল্লাত্মক ও জ্ঞানাত্মক বলিয়া জ্ঞানেন্দ্রির এবং কর্মেন্দ্রি য়ের প্রেরক বা সাম্বাধ্যকারী ললিস কৰ্ম্মেন্দ্রিয় । মনের প্রেরণা, মনের সাহায্য, মনের ংযোগ ন হইলে কোন ইন্দ্রিয়ই কার্য্য করিতে পারে না, স্বস্ব কৰ্ত্তব্যে ব্যাপৃত হইবে না। এতদ্বিধ একাদশ ইন্দ্রিয়ের পর্য্যায় অর্থাৎ নাম এই – ইন্দ্রিয়, বোধাত্মক, বৈকারিক, নিপাতন, উপাদান, নিকারক, অক্ষ ও খ। এখন পঞ্চ মহাভূত কি কি তাহ বলিতেছি, শ্রবণ কর । পৃথিবী, অপ, তেজ, বায়ু ও আকাশ,এই
