পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vrg" avse সাম্বৎসরিক ব্রহ্মোৎসব २२७ কঠিন বন্ধন-সকল ছিন্ন ভিন্ন হইয়া গিয়া | ইহাই জগতের সারাংশ-ইছাই মনুস্বত্বে সকল দিক হইতেই শুদ্ধ যুদ্ধ মুক্ত স্বরূপের অপ্রতিম আনন্ম-জ্যোতি ফুটিয়া বাছির হইতে থাকে ; এবং সেই জ্যোতির অভ্যস্তরে ষে এক মহত্তম শোভন দৃশ্য আবিভূত হয় তাহা ব্রাহ্মধৰ্ম্মে উক্ত হইয়াছে—ব্রাহ্মধর্ণ বলেন, - ७भेिडि बक्र नरर्विश्रेन्द्र ८गवां बनिभांख्ब्रसि शtशा १iभबमागैौञ१ दिएवंtनश् छे°iणrछ* ॥ পরমাত্মা মধ্যস্থলে বিরাজমান এবং সকল দেবতা "াকার পূজা আহরণ করিতেছেন—সকল দেবতা তাহার উপাসনা করিতেছেন। রিপূগণের কঠোর বন্ধন ও প্রবল তাড়না র্যাহাদের সহিয়া গিয়াছে,সেই জড়ের উপাসকের জগতের পূর্বকথিত ভৌতিক মূৰ্ত্তি দেখিয়া সন্তুষ্ট থাকিতে পারেন, কিন্তু যাহারা এই সংসারের বন্ধনের মধ্যে থাকিয়াও আত্মার অভ্যন্তরে এক বিন্দুও মুক্তির সারাংশ, এবং পরমাত্মা ইঙ্গারই চিরঞ্জ ;বণ । জগতের ভিতরকার এই সারাংশ ছাড়িয়া দিলে জগতের কি আর অবশিষ্ট থাকে মনুযত্বেরই বা কি অবশিষ্ট্র থাকে ? জগতের ধূলিময় বাহ আবরণ এবং যমুধের অস্থিচৰ্ম্ম শোণিত-মজ্জা কিই এমন বহুমূল্য সামগ্ৰী যে, আত্মার বিনিময়ে–অনন্ত জীবনের বিনিময়ে—সেই সকল উপার্জন না করিলেই নয় ? আত্মার মূল্য কি এতই যৎসামান্য যে, তাঙ্গার বিনিময়ে পৃথিবীর ধূলিরাশি ক্রয় করিতে কিছুমাত্র ক্ষতি-বোধ করির ন ? আত্মা যে কি পদার্থ তাহার প্রতি কি এখনে আমাদের চক্ষ ফুটে নাই ? মনুষোর ভিতরে যে এক জ্যোতিৰ্ম্ময় মনুষ্য জাগিতেছে—সেই মনুষ্যই আত্মা ;–সেই দিব্য মনুষ্যের পদতলে রোগ-শোক-জরা-মৃত্যু দলিতদলিত হই । পশ্চাতে পশ্চাতে পড়িয়। রছি আম্বাদ পাইয়াছেন, যাহার সংসারের দারুণ তেছে ; তাছার সম্মুখে মুক্তির দ্বার-জ্যোতি किग्नां७ यांष्ट्रांद्र ठाउा বিভীষিকার মধ্যে থ শ্ময় জীবনের পথ – শান্তির নিকেতন—উ স্তরে এক বিন্দুও মঙ্গলের জ্যোতি অবলোকন যুক্ত বহিয়াছে—তাহার অন্তরে বিমল করিয়াছেন, যাহার। সংসারের ভ্ৰাম্যমাণ আ | আনন্দের উৎস উৎসারিত হইতেছে। যদি বর্ভের মধ্যে থাকিরাও আত্মার অভ্যন্তরে এক তুমি জান যে, আমি অমর পুরুষ, তবে কি মুহূৰ্ত্তও শান্তি-নিকেতনের আশ্রয় পাইয়াছেন, তাহারাই জানেন যে, পরমাত্মাকে ছাড়িয়া এ জগৎ কিছুই নহে, কেবল এক তুমুল কোলাহল—নিস্ফল আড়ম্বর—অমূলক উপন্যাস-নিরর্থক পণ্ডশ্রম—ইছা ভিন্ন আর ङ्क्रेि नरश्। बैंशब्र बभएउद्र दाश जारরণ ভেদ করিয়া অস্তদৃষ্টিতে পরমাত্মাকে অকলোকন করেন, তাহাদের পিপাসু কর্ণে প্রস্তরপাষাণও গভীর জ্ঞানের বাক্য উচ্চারণ করে, তাহাদের ভূষিত নেত্রে বালুকাময় মরুভূমিও প্রেমানন্দ্বে গলিয়া পরমাত্মার মুখচ্ছবির দর্প হইয় উঠে। বিশুদ্ধ জ্ঞানপ্রেম পবিত্রতা সত্য-মঙ্গল বিমল আনন্দ ইচ্ছা করিয়া-কিসের জন্য—শরীরের পশ্চাৎ छब्बी-छौर्भ श्रु ? अशूऊ यांशी ¢कन प्रउ শরীরের সহিত তন্ময়ীভূত হইয়া দীন-ভাবে ক্ৰন্দন করিবে। শরীর জবা-জীর্ণ হইয়৷ ধূলি ক্ষতি ? আত্মা অনন্ত জীবন লইয--অনস্তু উন্নতি ও উৎসাহ লইয়া-পরমাত্মার সহিত অনন্ত আনন্দ-সাগরে ম{বিত হইবে । অতএব “উত্তিষ্ঠত জাগ্ৰত প্রাপ্য বরানু মিবোধত" । উত্থান কর জাগ্রত হও, আচার্য-সমীপে গিয়া, জ্ঞান লাভ কর “ক্ষুরস্য ধার নিশিতা দুরত্যয় দুর্গং পথগুৎ কবয়োবদন্তি” কবিয়া