পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভবের নিশৗখিনী থিরিবে বনঘোরে তখন কার মুখ চাছিবে ! সাধের ধনজন দিয়ে বিসর্জন, কিসের আশে প্রাণ রাখিবে। ! রাগিণী সিন্ধু—ভাল মধ্যমান । এ পরবাসে রবে কে ছায় ! কে রবে এ সংশয়ে সন্তাপে শোকে । ছেথা কে রাখিবে দুখ ভয় সঙ্কটে তেমন আপন কেছ নাছি এ প্রাস্তুরে, ছায়রে। রাগিণী কেদারা—তাল স্বীপতাল । छूभि धमा शनाप्र, शना उन ८८iभ, ধন্য তোমার জগত রচনা । এ কি অমৃতরসে চন্দ্র বিকশিলে, এ সমীরণ পুরিলে প্রাণ ছিঙ্গোলে। এ কি প্রেমে তুমি ফুল ফুটাইলে, কুমুমঘন ছাইলে শ্যাম পল্পবে। এ কি গভীর বাণী শিখালে সাগরে, কি মধুীতি তুলিলে নদী কঙ্গোলে। ५ कि कॉलिंह श्वशी धानद झधcग्न, তাই হৃদয় গাইছে প্রেম-উল্লাগে। | झुल्लन swee সান্ধৎসারক ব্রহ্মোৎসব -ՏՏ(t আজি এ আকাশ মাঝে কি অমৃত ৰীণা বাজে। রাগিণী কামোদ--তাল ধামার । পুলকে জগৎ জাজি কি মধু শোভায় সাঙ্গে ! চুয়ারে বসে জাছি প্ৰভু সারা বেল, আজি এ মধুর ভবে, মধুর মিলন’হবে, নয়নে বহে জঞ্জবারি । র্তাজার সে প্রেমমুখ জেগেছে অন্তরে। সংসারে কি আছে হে হৃদয় না পুরে , ब्रांज़िंशैौ भिंडवं भब्रॉब्र-फॉल क्ल°क । I్వ ੰਧ ! চলেছে তরণী প্রসাদ পবনে, সকল কেলি আমি এসেছি এখানে কে যাবে এসছে শান্তি ভবনে। বিমুখ ছোয়ে না দীন দ্বীনে এ ভব সংসারে ফিরিছে আঁধারে, যা' ক'র হে রব পড়ে। কেনরে বলে ৰেখা মান মুখ । — প্রাণের বাসনা ছেথায় পুরে না, অনন্তর শ্রদ্ধাস্পদ শ্ৰীযুক্ত প্রিয়নাথ শাস্ত্রী হেথায় কোথা প্রেম কোথা মুখ । এই উপদেশ পাঠ করিলেন। ७ ७६ কোলাহল, ७ vij?ीं श्लांश्लन, “যখ কৰিশো ন প্রবেদষত্তি রাগাং" এ দুখ শোকানল দূরে বাকু, Voy সমুখে চাছিয়ে পুপকে গাহিয়ে কৰ্ম্মিরা বিষয়ানুরাগে যাহাকে জানিতে চলরে শুনে চলি তার ডাক, পারেন না । বিষয় ভাবনা লইয়া যাব না, শ্রেত কৰ্ম্মে যজ্ঞাদি ক্রিয়ার অনুষ্ঠান তুচ্ছ মুখ দুখ পড়ে থাকৃ। করা, অপ্রতিম ব্রহ্মের প্রতিমা করিয়৷ পূজা কর এবং নিরীশ্বর সংসারে সেবা করা একই কথা । এ সকলই প্রেয়ের কুটিল পথ—মোহের অনাবৃত স্থার। র্যাহারা মুক্তির আকাঙ্ক্ষী, র্যাহারা জ্ঞানে প্রেযে এবং ব্রহ্মানন্দে আপনাকে পরিশোভিত দেখিতে ইচ্ছা করেন, র্যাহার শ্রেয়ের পক্ষপাতী, তাহারা উক্ত ত্রিপথাবলম্বীদিগের মধ্যের কেহই নহেন । তাহারা উক্ত তিন প্রকার পথকেই পরিত্যাগ করিয়া, বিশুদ্ধ জ্ঞানে আপনার আত্মাতে পরমাত্মাকে নিরীক্ষণ করিয়া গ্ৰীতি দ্বারা তাহার উপাসনা করেন । ব্রহ্ম সাধনার বিষম , তপস্যা ও আলোচনার দ্বারা অন্তদৃষ্টি উজ্জ্বল হইলে ব্ৰহ্মজ্ঞান ও ব্রহ্মপ্রাপ্তি হয় ! কিন্তু মন্ত্রময়ী দেবতার উদ্দেশে যাগযজ্ঞের অনুষ্ঠান, অপ্রতিম ব্রহ্মের স্থানে কল্পিত দেবদেবীর প্রতিমার পূজা আত্মজ্ঞান লাভের প্রতিবন্ধক। নিরীশ্বর সাংসারিকেরা তো সৰ্ব্বাপেক্ষ কৃপাপাত্র। তাছাদের অনুরাগ কেবল পুথিবীর সম্পত্তির উপর । তাছাদের