পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তত্তরোধিনীপত্রিকা । একাদশ কম্প দ্বিতীয় ভাগ মাষাঢ় ব্রাহ্ম সস্বৎ ৫e

  • i*, 3 ivaks

अश्रवारकमिदमप्रचासोझान्यन् किञ्चनासीन्नदिदं सध्वंमरुजत् । तदव नित्यज्ञानमनन्त' भिवं खतन्त्रग्निरवयवभेकभेवादितीवम चव्ययापि मध्ष निबन्नु सव्वांश्रयसव्ववित सध्य प्रझिझद्वध्रुवं पर्णमप्रतिसमिति । एकस्य तस्यैवीपःसञ्जयr 蟾》 皂影 به पारत्रिकभेझिकञ्च शुभभवति । तद्मिभ, प्रीतिखस्य प्रियकाय्य साधनख नदुपासनलेब ।। আদি ব্রাহ্মসমাজ । ৬ জ্যৈষ্ঠ রবিবার। জাৰ্য্যের উপদেশ । মনুষ্য অতি এক সূক্ষ অদৃশ্য মায়-বন্ধন লইয়া জন্ম গ্রহণ করে—লে বন্ধন লুক্ত-তম্ভ অপেক্ষাও সূক্ষ কিন্তু পৰ্ব্বত অপেক্ষাও গুরুতর। শিশু ভূমিষ্ঠ হইলে ধাত্রা নাড়াচ্ছেদ করে—কিন্তু সে নাড়া একটা নিৰ্ম্মোদ মাত্র -- অসল যে নাড়ী তাহা তাহার ভিতরে ;– ছিন্ন নাড়ী ছিন্ন মৃণাল-খণ্ড-সদৃশ, কিন্তু অচ্ছেদ্য নাড়ী সেই মৃণালের সূত্রসদৃশ,— সে সুত্র জীবনের মঙ্গী,—সে যুত্রের আকর্ষণ অতীব সুগভীর-মে আকর্ষণ অনেক জলের তলে চাপ থাকিতে পারে---কিন্তু তাহা যায় না । সূর্য হইতে পৃথিবী প্রসূত হইয়াছে— ইহা শুধু জাজিকের কালের বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত নহে; সূর্যোর জুস্তাচলসংশ্রিত ভূখণ্ডে এখনো এ কথা অতি অল্প লোকেই জানে যে সুর্যোর উদয়-প্রমুখ আমাদের এই ভারতবর্যে ও-সিদ্ধাস্তু একটুকুও নূতন নছে –আমারসূর্বার্কে সবিতা বলিয়। জানি তেন—“সবিতা” কিনা পৃদিব্যাদির প্রস বিতা। পৃথিবী ও সূর্যোর মধ্যে যে আকর্ষণ তাহাও এক অদৃশ্য নড়র আকর্ষণ ;–পৃথি| বীর প্রদল-দিনে তাহার স্কুল নাড়ীই ছিন্ন হইয়াছিল –কিন্তু তাহার সুক্ষ নাড়ী একবারেই অবিচ্ছেদ্য, আজিও সেই সূক্ষ নাড়ীর এক প্রান্ত পৃথিবীর নাভি কেন্দ্রে আর এক প্রাস্ত সূর্যের হৃদয়াভ্যন্তরে প্রোথিত রহিয়াছে,—সেই নাড়ীর মধ্য দিয়া মুহূর্তে মুহূৰ্ত্তে পুথিবীর সংবাদ সূর্ঘ্যের নিকট--সূর্যের সং বাদ পৃথিবীর নিকট—যাতায়াত করিতেছে ; পৃথিবী প্রাণ চাহিতেছে-সূৰ্য্য সেই বৈদ্যুতিক পথের মধ্য-দিয়া রাশি রাশি প্রাণ প্রেরণ করিতেছে ;–পুথিবী সূর্য্যকে এক মুহূৰ্ত্তও ছাড়িয়া থাকিতে পারে না। পৃথিবী নাকি আমাদের—তাই আমরা অগ্রে পৃথিবীর কথা উল্লেখ করিতেছি,-কিন্তু এক পৃথিবী কেবল না, পৃথিবী এবং তাছার আট সহোদর নক লেই এক সুৰ্য্যের অঞ্চল ধরিয়া ধরিয়া অঃকাশ-মণ্ডলে ফিরিতেছে,-সূৰ্য্য অপ্রতিহত স্নেহ সহকারে সকলকেই জ্যোতি প্রাণ দীপ্তি কান্তি প্রত্যহ নিয়মিত রূপে বন্টন করিয়া দিতেছে । ’ ©