পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দাগাঢ় ১৪es : ' जाहाब्र थ4 ? भाउीव्र वॉनिट७ बनि नख ठूहें বিলম্ব হয়, তখন সে তাহা অনুভব করে, এবং তাহার ক্ৰন্দন শুনিয়া অপর লোকেরাও তাহ অনুভব করে ; মৰ্ম্মে আঘাত লাগিলেই মৰ্ম্ম স্থান ধরা পড়ে। মনুষ্যের মৰ্ম্মস্থানকেই বলা যাইতে পারে--মনুষ্যের সজীব প্রদেশ,— এবং যাহার যে-প্রদেশ তাছা হইতে যত দুরে, তাহা ততই নিজীব বা মৃত-শব্দের বাচ্য। যে ভক্ত এরূপ যে, তাহার উপাস্য দেবতা তাহার মৰ্ম্মস্থান--তিনিই প্রকৃত ভক্ত ; তিনিই প্রকৃত ঈশ্বর-প্রেমী। অার এক দিকে দেখা যায় যে, ঈশ্বর কাছার না মৰ্ম্ম-স্থান ? কোন শিশুর মৰ্ম্মস্থান তাছার মাত যে শিশু –মাতার ক্রোড় কি—তাহ জানে না—তাহার কথা সতন্ত্র ; কিন্তু যে শিশু মাতৃস্তনের একবার আস্বাদ পাইয়াছে—মাতাতেই তাহার প্রাণ গঠিত হইয়াছে—যাতার প্রাণই তাঙ্গার প্রাণ এবং তাহার প্রাণহ মাতার প্রাণ হইয়াদাঁড়াইয়াছে। কোন আয় রমাত্মার ক্রোড়ে অবস্থিতি করিতেছে না—কোন আত্মা তাহার প্রেমামৃত পান করিতেছে না-পরমাত্মা হইতে দূরে পড়িলে কোন আত্মা স্বচ্ছন্দে থাকে—তারামে থাকে-কুশলে থাকে-আনন্দে থাকে ?—ঈশ্বর-প্রেমী এবং ঈশ্বর বিচুত দুই ব্যক্তির মুখ দেখিলেই ধরা পড়ে—কোন শিশুর মাত! বৰ্ত্তমান আছে এবং কোন শিশুর মাতৃবিয়োগ হইয়াছে—তাহ মুখ দেখিলেই জানা যায় ; যে শিশুর মাতৃবিয়োগ হইয়াছে--সে যে আদবেই হাসে না বা খেলে না তাহা নহে-তাহার যে কি গুরুতর বিপদ হইয়াছে তাহার কিছুই হয়ত সে জানে না-সে তাহ জানে না কিন্তু তাহার মৰ্ম্ম তাহ জানে,— তাহার হাসির মধ্য হইতেও--তাহার খেলার মধ্য হইতেও তাছার মর্মের ক্ৰন্দন কোন না কোন আকারে রাহির হইতে থাকে ঈ | l 8\9 স্বর বিচুত ব্যক্তিরও সেইরূপ দশা—তিনি যে হাসেন না তাছা নহে-খেলেন না তাহা নহে—তিনি হাসেল কিন্তু তাহার মৰ্ম্ম হাসে ন!—তিনি চলেন বলেন--কিন্তু র্তাহার মৰ্ম্ম মুখ ভার করিয়৷ বসিয়া থাকে—ক্ৰন্দন করে, পৃথিবীকে শ্মশান দেখে। মাতৃ-বিযুক্ত শিশু যখন মাতার জন্য ক্রমদন করে, তখন তাহার ধারা তাহাকে সান্তন করিতে পরাভব মানে,-ছা ! তাহার সে ক্ৰন্দন নিষ্ফল। কিন্তু ঈশ্বর-বিযুক্ত তাত্মার অন্তবাষ্প ঘনীভূত হইয়। যখন তাছাকে বিষাদে আচ্ছন্ন করে, তখন তাহার অশ্রুবারি মরুভূমিতে পতিত হয় নছে ? : না-কেন না बैंङ्द्र खना ठोङ्द्र &qों* ভিতরে ভিতরে ক্ৰন্দন করিতেছে তিনি তা হার নিকট হইতেও নিকটতম –তুবে কেন আত্মা তাহার অন্তরাত্মকে না ডাকিবে ? মোহ-যবনিকা কেন না অপসারিত করিয়া প্রাণের প্রাণকে অবলম্বন করিবে ? মাতা এবং শিশুর মধ্যে-প্রিয়তম এবং প্রিয়তমের মধ্যে—প্রাণ এবং প্রাণের মধ্যে কেন একটা প্রাচীর থাকিবে ? প্রেমের কি এত বল নাই যে, প্রাচীর উল্লঙ্গন করিতে পারে-মোহের বাঁধ ভাঙ্গিয় ফেলিত পারে -অতএব ঈশ্বর হইতে বিযুক্ত হইয়াছ বলিয়। ঈশ্বরকে ভুলিয়া থাকিতে চেষ্টা করি ও ন! – মৰ্ম্মের ক্ৰন্দনদ্বারা মোহ-যবনিক। উদঘাটন কর—তাহাকে দেখিতে পাইবে—প্রাণের প্রাণকে পাইয় জীবন পাইবে—দুঃখ শোক জর মৃত্যু অতিক্ৰম করিবে—তাহা হইলে মঙ্গল পৃথিবীতে –शत्रल श्रृंकोहभं-मङ्गल हेझुलाक-शक्ल পরলোকে ; চতুর্দিক হইতেই মঙ্গল আসিয়া তোমার হৃদয়কে শান্তি-সলিলে অভিষিক্ত করিবে-ও সমস্ত পাপ-তাপ দূরে পলায়ন করিবে । - ও একমেবাদ্বিতীয়ং ।