পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(?& ஆரம்கள்: কণ্ঠেতে, করিয়া শালগ্রামে কণ্ঠই বি, দেশে দেশে বহিয়াছি পাষণের ভার, জেলেছি যজ্ঞের অগ্নি ছয় যে অম্বর। ঢেলেছি তাহাতে ছবি ক্ষতেক বৎসর। ঢবেছি বরণে মন্ত্র করি উচ্চারণ, অর্চিসছি ইন্দ্র কম অর্ম্যমা পবন । কিম্ব গ্র টু ঘুচিল না মনেল শুনাত৷ কিছু ন হইল ক্ষয় অজ্ঞান অন্ধত । ব্ৰহ্মজ্ঞান লি! ৫,বিলে পাই লেবেল মুক্তিল অব দ্য পথ নাই। তা তএব এই শোকে জ্বলে ও "ণ মন তাপীন শেকের মম করুন মোচন । ইষ্ট। শুনি কহিলেন মহর্ষি তাপস পৈস থচ।ণ বতে দ্বারে দিন দশ, ধর্থনীতি উন্নী ত করি তার পরে বক্ষদ্যাল কথা আমি বলিব তোমারে । ইষ্ট পলি মহাঋষি মণিলা নয়ন সঃ *ী অ’সিয়া দ্বাবে । sিল| ৩াসন । است که معم (, vt< চলি গেল দশ দিন পেংগ'ল শৰ্ব্বরী শুভ্ৰ উধ। ন'লে পূৰ্ব্বদিক তালে৷ কবি । লিত। জাযমান উষ। নিতা আসে যায় ছবিস মতের আয়ু জীৰ্ণ করে তায়, এই শুলে প দিব| তানলি জাগিয৷ ঘম স্তু বিশ্বের নিদ্রা দিতেছে শাঙিস।। প্রভাতির উপাসনা ঋযি সাঙ্গ কবি’ 'অগ্নে নয় সুপথ’—বলিসা তা. ধবি’ গাইলেন বেদ মন্ত্ৰ কঁপিসে মেদিনী কন্দবে কন্দবে সাড় দি. এতিধ্বনি । অরণ্য-প্রবাস তবে শিযে ,র মতন ঋযব মামীপে গিফ। বন্দিল চৰণ । উপন ৩ করি তারে মন্তর্ষি দেবল কfই.ান আত্মকথা পবিত্ৰ নিৰ্ম্মল । দুই বিদ্যা মানবের বেদিতব্য হয, একে পলা অপরে অপব বিদ্যা কয় । তত্ত্ববোধিনী পত্রিক | אש א שאינ3 ঋক যজু সাম ও অথৰ্ব্ব বেদ আদি সকলি অপর বিদ্যা ক’ন ব্ৰহ্মবাদী। অপর এ সব হ’তে অপর যে হয় পরা বিদ্যা তাই ষাহে ব্রহ্মের নিশ্চয় । ইহাই জানিতে হবে ইহাই জানিতে অরণ্য-প্রবাস শুন অবহিত চিতে । শুনা নাহি যায় র্যারে দেখা নাহি যায় স্বরূপ বর্ণন র্যার না হয় কথায়, বর্ণহীন গোত্রহীন ইন্দ্ৰিয অতীত, পাণিপাদ নাই কিন্তু হন সৰ্ব্বগত । হেন সুক্ষ সনাতন অব্যয ঈশ্বরে ধীর ঋষি ধানযোগে দেখেন অস্তরে । উপলব্ধি হইবে সহজে ব্রহ্মজ্ঞান অতএব শুন বলি প্রাচীন আখ্যান । পূৰ্ব্বকালে প্রজাপতি সকলের হিতে করিয়াছিলেন ব্যক্ত ব্রিলোক মাঝেতে । “পরিশুদ্ধ যেই আত্মা অপহৃত পাপ নাই র্যাব জরা মৃত্ নাই শোক তাপ, সত্য যার সংকল্প যিনি সত্যকাম ক্ষু | তৃষ্ণাহীন নিজে তৃষিত-অরিায । তাবে সদা অন্বেষণ করিতে চইলে, জিজ্ঞাসিবে তার তথ্য আত্মজ্ঞ মানবে। অন্বেষণ করি তারে জানে সেই জন সকল কামনা তার সিদ্ধ অনুক্ষণ । অমল লোকেতে ইহ শুনিল অমর শুনিল অমুর নর মর্তের উপর। অতঃপর আত্মজ্ঞান লভিবার তরে দেবাম্বর উভে ইচ্ছা করিল অস্তরে। দেবপ্রতিনিধি ইন্দ্র গেলেন শিখিতে গেল পুরোচন অসুরের পক্ষ হতে । দুই জনে সমিত করিয়া আহরণ গেলেন চলিয়া প্রজাপতির ভবন । দুয়ারে বসিয়া তার অস্থর অমর সাধিলেন ব্রহ্মচৰ্য্য বত্রিশ বৎসর। অতঃপর প্রজাপতি মনে হয়ে প্রীত তাছাদের সম্মুখে হলেন উপস্থিত।