পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

αυμωώ কহিলেন প্রয়োজন কহ মঘবন তোমারি বা পুরোচন কিবা প্রয়োজন ? উত্তরে কহিল তার হয়ে যুগ্মপাণি হইয়াছে ব্যক্ত দেব এই তব বাণী “পরিশুদ্ধ যেই আত্মা অপহত পাপ নাই র্যার জরা মৃত্যু নাই শোক তাপ, সত্য যার সঙ্কল্প যিনি সত্যকাম ক্ষুধা তৃষ্ণাহীন নিজে তৃষিত-আরাম, র্তারে সদা অন্বেষণ করিতে হইবে, জিজ্ঞাসিবে তার তথ্য আত্মজ্ঞ মানবে। অন্বেষণ করি তারে জানে যেই জন • সকল কামনা তার সিদ্ধ অমুক্ষণ ।” অতএব এই আত্মজ্ঞান শিখিবারে এসেছি আমরা দেব আপনার দ্বারে । শুনি প্রজাপতি হৃষ্ট হইয়া ಲಕ್ಷಣ SAAAAAA SAAAAA DJS LJLLS HHH JuS uH HAAAS S

  • -s ૮.” 疇

সাধুর পবিত্রঅতৃপ্তি। (কান মহিলাপ্রণীত “নীহাবিক।” অবলম্বন কবিয়া লিখিন্ত) “জনম অবধি হামরূপ নিহারিপু নয়ন ন ত্বপিত ো” হে সৌন্দর্য্যের একমাত্র আধার পরমেশ্ব ! বর্ষ বর্ষ ধরিয়া তোমার অরূপ রূপমাধুরী ( - খিলাম তথাপি অন্তর অতৃপ্ত। আ র পিপাসা অনন্ত, অনুদিন তোমার নির , য় শোভা পান করিয়া সাধ পূরিল না। ত দেখি না কেন তথাপি হৃদয় অস্থির ; আ র স্পষ্টরূপে আরো উজ্জ্বলরূপে দেখিতে ‘ ছ৷ করে। নব অমুরাগে তোমাকে সদা দে য়া দেখ্রিয়া তোমার প্রেমানন আমার প্র (র ভিতর নিরস্তর জাগিতেছে। আমার নয় র সম্মুখে জানন্দভরে তোমার মুন্দর মুখ প্র শ পাইতেছে। যেই দিকে নেত্রপাত ; রি সেই দিকে তোমার বদন দেখিতে পাই তথাপি আশা পূরিতেছে না। প্রতিবার | সাধর পবিত্র অতরি প্রিয়দর্শনে মনে মৃতন প্রেযোচ্ছাস ও ধর্মনীতে উষ্ণ শোণিতের প্রবাহ বহিতে স্থাকে। তব দর্শনে আমার চিত্ত বিহ্বল হইয়াছে; দিবস রজনী তোমার মূর্তি আমার চিস্তার সঙ্গে মিশ্রিত রহিয়াছে। হে প্রিয় ! তুমি বিশ্বময় । আমার চঞ্চল নেত্রদ্বয় কিবা নীলাম্বরে কিবা ধরাতলে চাচিষ চাহিয়া থাকে এবং তোমাকে দৃষ্টির সীমায় রাখিতে চেষ্টা করে কিন্তু তুমি প্রতি পলকের সঙ্গে মিশাইয়া যাও ; আবার আবার তোমাকে অতৃপ্ত হইয়া দেখি । অরুণ কিরণে তোমার আনন্দ-জনন সুন্দর আনন সম্মুখে হাসিয়া ভাসিয়া যায়। প্রতি রশ্মিকণাভরে নূতন জ্যোতি ধরিয়া তুমি আমার নয়নসম্মুখে প্রদীপ্ত হও । তোমাকে আনন্দে ধরিতে যাই কিন্তু তুমি এই আছ, এই নাই! তুমি কোমল প্রেমচ্ছবিরূপে আমার হৃদয়ের অস্তরে আছ ; তাহারই প্রতিচ্ছায়া জগতে ভাসি তেছে। নিশীথ সময়ে যখন সংসার নিস্তব্ধ ও নিদ্রিত তখন নীল আকাশের তলে যখন নীরবে বসিয়া প্রকৃতির সৌন্দর্ঘ্য দেখি তখন যদি স্বদূর হইতে দূর সমীর সঙ্গে সঙ্গীতে তান মধুরে মধুরে আসিয়া হাসিয়৷ হৃদবে ৫বেশ করে তখন সেই স্বধাস্বর শ্রবণ করিয়া চারি ধার চাহিয়া দেখি,কারণ তুমি যে আমার অশরীরী সঙ্গীত তোমাকে সেই সঙ্গীত স্মরণ করাইয়া দেয়। নীলিম সাগরে যখন শ্বযুত তারকা মাঝে পূর্ণ শশধর দীপ্তি পায় এবং শ্রাবণের ধারা মত যত রজতকৌমুদী নিশীথ সময়ে বস্থধায় ঝরিয়া পড়ে তখন সৌন্দৰ্য্যবিমুগ্ধ প্রাণে সে শোভা পানে চাহিয়া শতবার তাহাতে তোমার বদন খি তথাপি সে দর্শনে চিত্ত কখন স্থির হস না । নিদাদ গগনে যখন সচল সৌদামিন নবীন জলদেব অঙ্গে নাচিতে থাকে এবং তাহার শোভাময় হাসির অতুল মাধুরী-রাশি দেখিয়া বিশ্ব