পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ייל יףfא రిఫ్ ജ് ജങ്ങ щинадливодивши ساسيتسمم بمسجد - = r g که از o g مظ g g ন্ধের সাহায্যে তাহার হৃদয়ের ক্ষুধা নিবৃত্ত হইতে থাকে। এই মণ্ডলীর বিস্তার লইয়৷ মানুষের ছোটবড়ত্ব । মনুষের যে দেহ মাপিতে পারা যায়, সে দেহ গড়ে প্রায় সকলেরই সমান। কিন্তু যে দেহ দেখা যায় না, মাপা যায় না, তাহার ছোট বড় সামান্য নছে। এই দেহ, এই মণ্ডলী, এই বৃহৎ দেহ, এই অবস্থা-গোলক, যাহার মধ্যে আমাদের শাবক আত্মার খাদ্য সঞ্চিত ছিল, ইহাই ভাঙ্গিয়া ফেলিয়া সে পরলোকে জন্ম গ্রহণ করে। (9) যেমন মানুষের বৃহৎ দেহটি আমরা দেখিতে পাই না, তেমনি যথার্থ মানুষ যে তাহাকেও দেখিতে পাই না। এই জন্য কাহারও জীবনচরিত লেখা সম্ভব নহে । কারণ, লেখকের মানুষের কাজ দেখিয়া তাহার জীবনচরিত লেখেন । কিন্তু যে গোটাকতক কাজ মানুষ করিয়াছে তাই তিনি দেখিতে পান, লক্ষ লক্ষ কাজ, যাহা সে করে নাই,তাহা ত তিনি দেখিতে পান না। আমরা তাহার কতক গুলা কাজের টুকরা এখান ওখান হইতে কুড়াইয়া জোড়া দিয়া দিয়া একটা জীবন-চরিত খাড়া করিয়া তুলি, কিন্তু তাহার সমগ্রটিত দেখিতে পাই না । তাহার মধ্যস্থিত যে মহাপুরুষ অসংখ্য অবস্থায় অসংখ্য আকার ধারণ করিত তাহাকে ত দেখিতে পাই না । তাহার কাজ-কর্মের মধ্যে বরঞ্চ সে ঢাকা পড়িয়া যায় ; আমরা কেবল মাত্র উপস্থিতটুকু দেখিতে পাই, যত কাজ হইয়া গিয়াছে, যত কাজ হইবে, এবং স্বত কাজ হইতে পারিত,উপস্থিত কাৰ্য্যখণ্ডের সহিত তাহার যোগ দেখিতে পাই না। আমরা মুহূর্ভে মুহূর্তে এক একটা কাজ দেখিয়া সেই কাৰ্য-কারকের মুহূর্ডে মুহূর্তে নাম দিই। সেই নামের প্রভাবে তাহার ব্যক্তি-বিশেষত্ব ঘুচিয়া যায়, s جمعیت= حجسم معتصحبسته TT SAAA LLAAALLATe MM MT =o map * MSMS MMMTSTTAAA SAA SAAAAA AAAA MMAAAA সে একটা সাধারণ শ্রেণীভুক্ত হইয় পড়ে, সুতরাং ভিড়ের মধ্যে তাহাকে , দ্বারাইয়া ! ফেলি। আমরা রামকে যখন খুনী বলি, তখন সে পৃথিবীর লক্ষ লক্ষ খুনীর সহিত এক হইয়া যায়। কিন্তু রাম-খুনী ও শ্যামখুনীর মধ্যে এই খুন সম্বন্ধেই এমন আকাশ পাতাল প্রভেদ, যে, উভয়কে এক নাম দিলে বুঝিবার সুবিধা হওয়া দূরে থাকুক্‌, বুঝিবার ভ্রম হয় । আমরা প্রত্যহ আমাদের কাছের লোকদিগকে এইরূপে ভুল বুঝি। তাড়াতাড়ি তাহাদের এক-একটা নামকরণ করিয়া ফেলি ও সেই নামের কৃত্রিম খোলষটার মধ্যেই সে ব্যক্তি ঢাকা পড়িয়া যায় । অনেক সময়ে মানুষ অনুপস্থিত থাকিলেই তাছাকে ঠিক জানিতে পারি। কারণ, সকল মানুষই বৃহৎ জিনিষকে দূর হইতে দেখিলেই তাছার সমস্তটা দেখা যায়, কিন্তু তাহার অত্যন্ত কাছে লিপ্ত থাকিয়া দেখিলে তাহার খানিকট অংশ দেখা যায় মাত্র,সেই অংশকেই সমস্ত বলিয়া ভ্রম হয়। মানুষ অনুপস্থিত থাকিলে আমরা তাহার দুই চারি বর্তমান মুহূর্ত মাত্র দেখি না, যত দিন হইতে তাহাকে জানি, তত দিনকার সমষ্টি স্বরূপে তাহাকে জানি । সুতরাং সেই জানাটাই অপেক্ষাকৃত যথার্থ। পৃথিবীর অধিবাসীরা পৃথিবীকে কেহ বলিবে తో , কেহ বলিবে নীচু কেহ বলিবে శిక్షా নীচু। কিন্তু যে লোক পৃথিবী হইতে আপনাকে তফাৎ করিয়া সমস্ত পৃথিবীটা কল্পনা করিয়া দেখে, সে এই সামান্য উচুনীচুগুলিকে গ্রাহ্য না করিয়া বলিতে পারে যে পৃথিবী সমতল গোলক। কথাটা খাটি সত্য নছে, কিন্তু সৰ্ব্বাপেক্ষা সত্য। * (8) আত্মার উপরে শ্রেষ্ঠ অধিকার কাহার জন্মিয়াছে ? যে আত্ম-বিসর্জন করিতে পারে। বৃহৎ ।