পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* ఆ ఆ তোমার জ্যোতিৰ্ম্ময় মহিমার মধ্যে অবস্থা করি এই আমাদের প্রার্থন । ও একমেবাদ্বিতীয়ং । গান। ললিত। আড়াঠেকা । চলিযাছি গুহ পানে, খেলাধূলা অবসান। ডেকে লও, ডেকে লও, বড় প্রাস্ত মন প্রাণ । ধূলায় মলিন বাস, অধীবে পেয়েছি ত্রাস, মিটাতে প্রাণের তৃষা বিষাদ করেছি পান ॥ খেলিতে সংসদেব খেলা কতরেকেঁদেছি হায়, হারয়ে আশার ধন অশ্রুবারি ব'হে যায়; ধূলার গড়ি যত ভেঙ্গে ভেঙ্গে পড়ে চলেছি নিরাশ মনে, সান্তন কর গো দান। \e, றுவம்ை টেডি ৷ কাওয়ালি । দুখ দিয়েছ, দিয়েছ ক্ষতি নাই কেন গে। একেল ফেলে রাখ’ ! ডেকে নিলে, ছিল যাবা কাছে, তুমি তবে কাছে কাছে থাক । প্ৰাণ করে সাড়। নাহি পধি, বি শশি দেখা নাহি যায়, এ পথে চলে যে অসহায় তারে তুমি ডাক, প্রভু, ডাক। সংসারের আলো নিভাইলে, বিষাদের অধির ঘনায়, দেখাও তোমার বাড়ায়নে চির-আলে৷ জলিছে কোথায় । শুষ্ক নিৰ্ব্বরের ধারে রই পিপাসিত প্রাণ র্কাদে ওই, অসীম প্রেমের উৎস কই, আমারে ভূষিত রেখনাক । זיוליא אינו কে আমার আত্নীয় স্বজন । আজ আসে, কাল চলে যায় । চরাচর ঘুরছে কেবল জগতের বিশ্রাম কোথায় ! সবাই আপনা নিয়ে রয়, কে কাহারে দিবে গো আশ্রয়, ংসারের নিরাশ্রয় জলে তোমার স্নেহেতে, নাথ, ঢাক । ভবানীপুর দ্বাত্রিংশ সাৎসরিক ব্রাহ্মসমাজ । ১৮১৬ শক ৯ আষাঢ় রবিবার। ঈশ্বরই এই অসীম জগতের স্রষ্ট্রা-পাত, তিনিই আমারদের এই শরীর মন আত্মার একমাত্ৰ নিৰ্ম্মাতা। যাহার যাহা কিছু বর্তমান আছে, বা ভবিষ্যতে যে যাহা কিছু লাভ করিবে, তিনিই কেবল তৎসমুহের অদ্বিতীয় বিধাত। তাহার নিত্য উদার সদাত্ৰত ভিন্ন কি অন্ন পান, কি বলবীৰ্য্য, কি ধন সম্পদ, কি জ্ঞানধৰ্ম্ম, আর কোন স্থান হইতে কিছুই লাভ করিবার উপায়ান্তর নাই, কেন না তিনিই এই অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ডের একাধিপতি, তিনিই অনন্ত ঐশ্বৰ্য্যের অদ্বিতীয় অধীশ্বর । बननीवब्राष्ट्र ररेष्ठ नि७ #ाठाद्र७ वखाउ সারে তাহার দানে আমরা পরিপুষ্ট হইতে আরম্ভ করিয়াছি, বর্তমানে সকলের সমক্ষে র্তাহারই প্রসাদ উপভোগ করিতেছি, অনন্তজীবন লোক্লোকান্তরে উহারই স্নেহ করু৭ায়, জ্ঞান-ধর্শে, ঐতি-পবিত্রতায় পরিপোशिल इक्वेद । " পৃথিবীতে অতুল ধনসম্পদশালী ব্যক্তি হয়তো খ্যাতি প্রতিপত্তি লাভ করিবার জম্য যাচকের অভাব অনটমের প্রতি তাপ দৃষ্টি न ब्राषिङ्गः चकाउrत्र शन कtजन, क्रुिझेद | রে ভাণ্ডার অশেষ বলিয়াই যে তিনি কেবল