পাতা:তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা (একাদশ কল্প দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

مٹ याब्र ज्ञश झग्न न । यदनद्दक श्रूम दूकिंद्र দূষিত তর্কে তাহার পূজাৰ্চনার আবশ্যকতা পৰ্যন্ত খণ্ডন করিতে জুগ্রসর হইয়া থাকেন। সামান্য বিদ্যা-বুদ্ধির খদ্যোত-সদৃশ ক্ষীণজ্যোতিতে সেই অনন্ত জ্ঞান-সুর্ঘ্যকে আচ্ছন্ন করিতেও উদ্যত হয়েন । সেই অসীম ব্ৰহ্মাণ্ড-পতিকে সিংহাসনচ্যুত করিতেও কুষ্ঠিত হয়েন না। বল-বীৰ্য্য সুখ-সম্পদ জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রভূতিকে অনেকেই আপনাপন যত্ত্ব চেষ্ট্র ও শিক্ষা-সাধনের ফল মাত্র বলিয়া ! নির্দেশ করেন । কিন্তু একবার চিন্তাও করেন না যে, এই "দেহ মন আত্মা কোথা হইতে প্রাপ্ত হইলাম, কে আমারদের বৃত্তি প্রবৃত্তি সকলের নিৰ্ম্মাতা, কে আমারদের যত্ন । চেষ্ট্র শিক্ষা সাধনের ফলদাতা। কার ভাণ্ডার হইতে অন্ন জল, জ্ঞান-বিজ্ঞান প্রভৃতি প্রাপ্ত হইয়া শরীর মনের ক্ষপিপাস শান্তি করিতেছি । তার সদাব্রত-দ্বার অবারিত বলিয়া কি তাহার কেহ কর্তা নাই ? যাচ্ঞ না করিয়াও র্তাহার অপার স্নেইগুণে জলবায়ু আলোক প্রভৃতি বহুবিধ প্রয়োজনীয় পদার্থ পর্য্যাপ্ত পরিমাণে সম্ভোগ করিতে পাইতেছি বলিয়া তৎসমু হর কি কেহ বিধাতা নাই ? শরীরের বল-পুষ্টিকর, ইন্দ্রিয়ের সুখ-তৃপ্তিকর দ্রব্যাদি অৰ্হনিশি অনায়াসে লাভ করিতেছি বলিয়া সে সকলের কি কেহ স্রষ্টা নাই ? ক্ষুধার অন্ন, তৃষ্ণার জল, নিশ্বাসের বায়ু গ্রহণ করিয়া অক্লেশে প্রাণ ধারণ করিতেছি বলিয়া কেহ কি আমারদের রক্ষক নাই ? এই নিখিল জগতের স্রষ্ট পাতা বিধাত যে আমারদের সঙ্গে সঙ্গে থাকিয়া পিতার ন্যায় রক্ষ মা করিলে মাতার ন্যায় সহস্র অপরাধ মার্জনা করিয়া পালন না করিলে, “ যে আমরা এক মুহুৰ্তও সুরক্ষিত হই না ? তিনি শরীর অন্তরালে থাকিয়া ভুক্ত অন্ন যথাযোগ্য পথে সঞ্চালন

    • कन्न, ६ जॉन
  • , ,

-قس. --. ليکلي چي s=s পূৰ্ব্বক শরীরপোষণে নিয়োগ না করিলে, उिनि ८झश्रुद्धद्र बदिउँौग्न गठौं श्रेव्रा নিঃশ্বাস-গৃহীত বায়ু হইতে যাহা প্রাণদ । যাহা সুখদ, তাহা সংগ্ৰহ করিয়া যাহা প্রত্যক্ষ বিষবৎ অনিষ্টকর অপকারক, তাহ বহির্গত করিয়া না দিলে এক মুহূর্ডেই যে আমরা মৃত্যুমুখে নিপতিত হই। দেহের ন্যায় এই বিশ্ব-চক্র তিনি স্বয়ং সঞ্চালন না । করিলে যে এক পলকে সকলই বিনাশ-গ্রাসে নিপতিত হয় ! ছে বিদ্বান ! যে রসনায় তাহার অস্তিত্ব অস্বীকার করিতেছ, যে বাক্যে র্তাহার উপাসনার অনাবশ্যকতা প্রতিপন্ন করিতেছ, এ রসনা ও বাক্যন্ত্র কি তোমার স্বহস্ত-নির্মিত ? ইহার ক্রিয়-কলাপ কি তোমার বুদ্ধি-কৌশলে বা বাহুবলেই নিম্পাদিত হইতেছে ? যিনি দেহ মনের রচয়িতা, যিনি অনন্ত বিশ্বের স্রষ্টা, তিনিই যে এই পরমাশ্চৰ্য্য অনিৰ্ব্বচনীয় কৌশল-সম্পন্ন পরমাদ্ভূক্ত যন্ত্রের যন্ত্রী হইয়। স্বয়ং ইহার সঙ্গে সঙ্কে থাকিয়া সঞ্চালন করিতেছেন বলিয়াই যে ইছ৷ চলিতেছে। র্তাহাকে চৰ্ম্মচক্ষে দেখিতে পাও না বলিয়া কি তাছার অস্তিত্বে অবিশ্বাল কর ? তাহারই প্রসাদে স্বাধীনতা লাভ করিয়াছ, তুমি তাহাকে স্বেচ্ছাচারিতায় পরিণত করত সহস্ৰ দোষে দোষী হইয়া র্তাহারই অনন্তু ক্ষমাগুণে এখনও জীবিত রছিয়াছ বলিয়া কি তাহার পূর্ণ মঙ্গল স্বরূপ অস্বীকার কর ? বায়ুতো জড়পদার্থ, তাহাকে চক্ষে না দেখিয়াও তো কেবল পর্শ করিয়া । তাহার অস্তিত্ব অনুভব করিতেছ। প্রাণ মন, শরীর-অভ্যন্তরে অবস্থিত রহিয়াছে, তাহার অদৃশ্য হইলেও তো তাহারদের কার্য দেখিয়াই তাছারদের স্থিতি উদ্ধতিতে । বিশ্বাস কর । আর যিনি "শ্রোজ্য প্রোঙ্ক ।