আচার্রের"পদেশ SAMAAASAAAAASAAAA attsee"-* পুরুষকে জানা যায় তাহার উপদেশ করি খেৰ "-"তজ্ঞোলাৰ্থং” নহে কিন্তু “তদধিজ্ঞাসাৰ্থং” “স গুরুয়েনাভিগচ্ছেৎ” পয়ব্রেহ্মের জ্ঞান লাভার্থে নহে কিন্তু পরব্রহ্মের বিশেষ জ্ঞান-লাভার্থে আচার্ষাসন্নিধানে | | জিজ্ঞাস । o\రి நன்_ை “সম্যক্রুপে যিনি প্রশাস্তচিন্ত-সমাক্রূপে যিনি শযাম্বিত-গুরু তাছাকেই ব্রহ্ম শুকান উপদেশ করিষেন * অতএব প্রথম সত্যের প্রতি শ্রদ্ধা, তাহাব পরে সত্যশ্রদ্ধা আত্মিার স্বাস্থা—জিজ্ঞাসা শিখ্য গমন করিবেন—এই কথাটির প্রতি | জাক্সার পিপাসা—শ্রদ্ধাহীন ব্যক্তির জিজ্ঞাসা সবিশ্লেষ প্রণিধান করা কর্তব্য; পূৰ্ব্ব হইতেই পর্যন্ত্রহ্মেব প্রতি ধাস্থায় শ্রদ্ধা আছে—সকল সত্যের মূল সত্য একজন আছেন ইহা যাহাব ধ্ৰুৰ জ্ঞান-তিনি তাহার সেই জ্ঞানকে দৃঢ় করিবার জন্য সেই জ্ঞানের গভীরতা এবং ৰিস্তুতি সাধন করিবার জন্য—সেই জ্ঞানকে যথোচিত পরিপোষণ এবং পরিবর্জন করিবার জন্য গুঞ্জনিকট গমন করিবেম ; সুর্ষ্যের ধ্রুব অস্তিত্ত্বেব প্রতি ঘাইবি শ্রদ্ধা নাই,— যাহার বিশ্বাস যে, সুর্ঘ্য আমাদের মনের ভ্রাত্তি—আজ আছে, কাল নাই—প্তাহাকে কেহ বলে না যে, তিনি জ্যোতিষ শিক্ষার্থে আচার্য্যের নিকট গমন করুন ; সুর্যোব অtশ্চৰ্য্য প্রভাব দেখিয়া সূর্য্যের প্রতি যাহাব শ্রদ্ধা জম্মিয়াছে,-জ্যোতিষ শাস্ত্রেব উপদেশ-গ্রহণ র্তাহাকেই শোভা পায় ; সেইরূপ ব্রহ্মের প্রতি যাহাদেব যথোচিত শ্রদ্ধা বর্তমান আছে, ব্রহ্ম-জিজ্ঞাসা র্তাহাকেই শোভা পায়। শিষ্যের জ্ঞানকে স্বষ্টি করিয়া তোলা গুরুর কার্ষ্য মুছে—শিষ্যের আত্মাতে যে জ্ঞান থাছে তাছাকে উদ্বোধিত করিয৷ দেওয়াই গুরুর কার্য্য। আপনার জ্ঞানেল মূল-জ্ঞানের প্রতি বাছার শ্রদ্ধা নাই—সে ব্যক্তির ব্রহ্ম-জিজ্ঞাসা আস্তিরিব ব্রহ্ম-জিজ্ঞাসা লছে-গাছার চিত্ত প্রশান্ত এবং যিনি শমাविरु, ७क कथाद्ध विनि अिधकांयान-उिनिइँ স্বাক্ষজ্ঞান জাড়ের অধিকারী ;-ঠাষ্ঠfধ ব্ৰহ্মজিজ্ঞাসাইছিায় হৃদয়ের পিপাসা-মুখের ভাঞ্চলছে, এই জনা কথিত হইযাছে,
- * t * “भो***बॉन् अशक अकांडश्चिाद्र शमाशिग्नब' !
এবং স্বর-বোগীর পিপাস —উভয়ই বিকাহেব লক্ষণ । শারীরিক পুষ্টি উপাৰ্ব্বল ঋরিতে হইলে আগে যেমন ক্ষুধ অবশ্যক চয় এবং পরে যেমন অল্প ভোজন অবশ্যক হয়, সত্য উপার্জন করিতে হক্টলে অগ্ৰে সেইরূপ জিজ্ঞাসা আবশ্যক হয,পরে গুরূপদেশ জাবশ্যক হয়। চিকিৎসক যেমন অগ্ৰে বোগীর ক্ষুধা জন্মাইয়া দিয়া পরে পথ প্রদানের ব্যবস্থা করিয়া দেন, গুরুর সেইরূপ কর্তব্য ষে অগ্রে শিষ্যের জিজ্ঞাসা উদ্বোধিত করিয়া পরে তদুপযোগী সত্যের উপদেশ করেন । অনেকে শিক্ষার দোষে নানা গ্রস্থের নানা সতো এরূপ ভারাক্রাস্ত হইরা পড়েন যে, অজীর্ণ অন্নের নায় ইষ্টসাধন করিতে গিধ৷ তাহা তাহাদেব প্রভূত জনিষ্ট্রের কারণ হইয়। উঠে । শিষ্যের কর্তব্য যে, তিনি যতটুকু সত্য উপার্জন করেন-তাহা তিনি বুদ্ধিতে সুন্দর-রূপে আয়ত্ত করেন ; গুরুর নিকট হইতে যে সত্য উপার্জন কৰিয়াছেনতাছা তিনি রীতিমত অনুশীলন কবেন। অনেকে সত্য ষ্টপার্জন ৰরিবা-মাত্রেই তাঙ্কা অন্যের নিকট প্রচার কবিতে উদ্যত হ’ন - "tহাবা নিজে যাহ। ভাল করিয়া বোঝেন ন--কাছা অন্যক্লে বুঝাইতে ষান-উহার অন্যকে সত্য বুঝাইতে গিয়া আপনাদের বুদ্ধিমত্তা বুঝাইতেই ব্যস্ত হ’ল,-অন্যেরাও হিদের বুদ্ধিমত্তা স্বীকার করেন,-ক্রমে র্তাহীদের নিজেরও এইরূপ এক কুসংস্কার ক্সক্ষে যে, আমি যাহা বুৰি তাছাই সত্যজাজি যাহা না বুঝি তাহা কিছুই নন্থে ;
