్సూUT তাহাকে সঙ্গের সঙ্গীরূপে অনুভব করিয়া চরিতার্থ হই । অতএব ঈশ্বরকে যেমন আমরা দীপ্যমান পিতা পাতা বলিয়া জানি, তেমনি আবার তাছার দেশ-কালাতীত গুঢ় গভীর ভাব আমরা জানি না—সেখানে তিনি অtমাদের অগম্য অপার । তিনি যেমন আমারদের নিকট, তেমনি দূরে। তিনি যেমন আমারদের চিন্ত্য, তেমনি অচিন্তা । তিনি যে আমারদের অচিন্তা, তাহ আমারদের এই মনুষ্য-জীবনের অধিকার ছাড়াইয়া । আর তাহাকে যে আমরা জানি, তিনি যে আমারদের নিকটে এবং আমারদের চিস্তা তাহা এই আমারদের মনুষ্য-জীবনের অধিকারের মধ্যে। পরে আমরা এই পৃথিবী লোক হইতে উঠিয়া যত দেবলোক হইতে দেবলোকে যাইতে থাকিব, তত আমারদের জ্ঞান প্ৰেম মঙ্গল ভাবের আয়তন বৃদ্ধি হইতে থাকিবে ; ততই আমরা অধিক পরিমাণে র্তাহার জ্ঞান প্রেম মঙ্গল ভাবের পরিচয় পাইতে থাকিব । কিন্তু কখনো তাহার অনন্ত । স্বরূপ জানার শেষ হইবে না । অনন্তই অনন্তকে জানেন । ‘স বেত্তি বেদ্যং ন চ তস্যাস্তি বেত্ত তিনি সকল বেদ্য বস্তুকে জানেন কিন্তু তাছার কেহু জ্ঞাত নাই। সে | ρωσυμπανα স্থান-মান । ভূমিকা। ইউক্লিডের জ্যামিতি কেবল যে, আমাদিগকে সত্য শিক্ষা দেয় তাহা নহে, কিন্তু সত্যকে কিরূপে উপার্জন করিতে হয় তা s = Ls ബ = ബ سفضضع حاجی متسمی به س-سسسه صحیح حاتمیسمسجمه ، سه ماه به
- ভারতী বিশেষ কারণে আর প্রকাশ হইবে না। কিন্তু স্থান-মান প্রস্তাবটা প্রকাশ হওয়া আবশ্যক বিবেচনা করিয়া আমর। আপাতত ভরির্তীতে যতটুকু প্রকাশ হইয়াছিল তাহ। এই স্থলে গ্রহণ করিলাম।
হার পথ প্রদর্শন করে; শেষোক্ত প্রকার কার্য্যই প্রকৃত গুরুর কার্য্য। যিনি ধন দাম করেন, তাছা-অপেক্ষ, যিনি ধনোপার্জনের ক্ষমতা দান করেন তিনি বেশী কৃতজ্ঞতার : পাত্র ; তেমনি, যিনি জ্ঞান দান করেন, র্তাহ অপেক্ষ,যিনি জ্ঞানোপার্জনের ক্ষমতা দান করেন তিনি আমাদের পূজ্যতর গুরু— ইউক্লিড়কে আমরা সেই রূপ গুরু বলিয়া মানা করি। কোন কোন গুরু চাহেন যে, শিষ্য সত্যের প্রতি যত না শ্রদ্ধা অপর্ণ করুক্—তাহার-নিজের প্রতি তাহা অপেক্ষ অধিকতর শ্রদ্ধা অপর্ণ করিবে ; কোন কোন গুরু চাহেন যে, শিষ্য র্তাহার প্রতি যতই কেন শ্রদ্ধা সমপর্ণ করুক না—সত্যের প্রতি তাহা অপেক্ষাও অধিকতর শ্রদ্ধা সমপর্ণ করিবে ;-ইউক্লিড় শেষোক্ত শ্রেণীর গুরু। ইউক্লিডের শিক্ষার ফলেই আমরা সত্যকে পূজ্যতম গুরু বলিয়া মান্য করি ;–ইউক্লিড্কে আমরা অনেকের অপেক্ষা পূজ্যতর গুরু বলিয়া মানা করি, আর, ইউক্লিড় এবং ১ ম আর গণ ও শুরু অপেক্ষ সত্যকে আমরা পূজ্যতম গুরু বলিয়া মান্য করি। অতএব ৩্যের অনুরোধে আমরা যদি* চিরপ্রচলিত ইউক্লিডের প্রণালীর কিঞ্চিৎ পরিবৰ্ত্তন করিতে বাধ্য হই, তবে কেহ যেন এরূপ না বোঝেন যে, ইউক্লিডের প্রতি আমাদের ভক্তির কিছু নূনতা আছে — পিতৃ-পুরুষের কীৰ্ত্তি-স্তম্ভের কোন স্থান কিছু কম-মজবুত থাকিলে সস্তান-সস্ততির যদি তাহ শোধরাইবার চেষ্টা করে, তবে লোকে তাহাদের ভক্তিমত্তারই প্রশংসা করিয়া থাকে—উল্টা ভাবিয়া কেহ তাছাদের প্রতি দোষারোপ করে না। অতএব আমরা ইউক্লিডের গ্রন্থের গোটা কত দোষ সংশোধন করিতে সাধ্যানুসারে চেষ্টা ক রিলে লোকে আমাদের প্রতি আর আর
